অন্যান্য নাম | অ্যাস্টন |
---|---|
নীতিবাক্য | ফরোয়ার্ড |
ধরন | সরকারি |
স্থাপিত | ১৮৯৫ – দ্য বার্মিংহাম মিউনিসিপ্যাল টেকনিক্যাল স্কুল ১৯২৭ – বার্মিংহাম সেন্ট্রাল টেকনিক্যাল কলেজ ১৯৫১ – কলেজ অব টেকনোলজি, বার্মিংহাম ১৯৬৬ – রাজকীয় সনদ দ্বারা বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা লাভ করে[১] |
বৃত্তিদান | £১৪.৭ লাখ(২০২২)[২] |
বাজেট | £১৯.৭৭ কোটি (২০২১–২২)[২] |
আচার্য | স্যার জন সান্ডারল্যান্ড |
উপাচার্য | অ্যালেক্স সুবাক |
শিক্ষার্থী | ১৫,৫০০ (২০১৭–১৮)[৩] |
স্নাতক | ১১,৯৩৫ (২০১৭–১৮)[৪] |
স্নাতকোত্তর | ৩,৫৬৫ (২০১৭–১৮)[৫] |
অবস্থান | , ৫২°২৯′১০″ উত্তর ১°৫৩′২২″ পশ্চিম / ৫২.৪৮৬০° উত্তর ১.৮৮৯৫° পশ্চিম |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে ৬০ একর (২৪ হেক্টর)[৬] |
পোশাকের রঙ | কালো ও লাল
|
অধিভুক্তি | এসিইউ ইকিউইউআইএস ইইউএ ইউনিভার্সিটিস ইউকে এএসিএসবি এম৫ বিশ্ববিদ্যালয় এএমবিএ |
মাসকট | সিরিল কাঠবিড়ালি (এখন মৃত [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]) |
ওয়েবসাইট | www |
অ্যাস্টন বিশ্ববিদ্যালয় ইংল্যান্ডের বার্মিংহামের শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত একটি সরকারি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। অ্যাস্টন ১৮৯৫ সালে বার্মিংহাম মিউনিসিপ্যাল টেকনিক্যাল স্কুল হিসাবে শুরু হয়েছিল, ১৯৫৬ সালে যুক্তরাজ্যের প্রথম উন্নত প্রযুক্তির কলেজে পরিণত হয়।[৭] অ্যাস্টন বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৬৬ সালের ২২শে এপ্রিল রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছ থেকে তার রাজকীয় সনদ লাভ করেছিল।
অ্যাস্টন ৫০ বছরেরও বেশি সময় আগে ইন্টিগ্রেটেড প্লেসমেন্ট ইয়ার ধারণার পথপ্রদর্শক,[৮][৯][১০] এবং অ্যাস্টনের ৭৩ শতাংশেরও বেশি শিক্ষার্থীগণ প্রতি বছরর প্লেসমেন্ট লাভ করে, যা ইউকেতে সর্বোচ্চ শতাংশ।[১১] ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক আয় £১৯৭.৭ মিলিয়ন ছিল, যার মধ্যে £১৯.৩ মিলিয়ন গবেষণা অনুদান ও চুক্তি থেকে এসেছিল; ব্যয় £২১৯.৪ মিলিয়ন ছিল।[২]
অ্যাস্টন বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০ সালে দ্য গার্ডিয়ান কর্তৃক "ইউনিভার্সিটি অব দ্য ইয়ার" হিসেবে মনোনীত করা হয়েছিল,[১২] এবং সংবাদপত্রটি অ্যাস্টন স্টুডেন্টস ইউনিয়নকে তার "বিল্ডিং দ্যাট ইন্সপায়ার" পুরস্কারে ভূষিত করে।[১৩] টাইমস হায়ার এডুকেশন অ্যাওয়ার্ডস অ্যাস্টন বিশ্ববিদ্যালয়কে ২০২০ সালে "অসামান্য উদ্যোক্তা বিশ্ববিদ্যালয়" হিসাবে মনোনীত করেছিল।[১৪]
অ্যাস্টন বিশ্ববিদ্যালয়র উৎপত্তি হল ধাতুবিদ্যার একটি বিদ্যালয়, যা ১৮৭৫ সালে বার্মিংহাম ও মিডল্যান্ড ইনস্টিটিউটে গঠিত হয়েছিল। বার্মিংহাম মিউনিসিপ্যাল টেকনিক্যাল স্কুল ১৮৯৫ সালে ইনস্টিটিউট থেকে আলাদা হয়ে যায়, যেখানে রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, ধাতুবিদ্যা এবং বৈদ্যুতিক প্রকৌশল শিক্ষা দেওয়া হত; এটি সম্প্রসারিত হয় এবং ১৯১৭ সাল নাগাদ প্রশিক্ষণার্থী শিক্ষকদের উদ্ভিদবিদ্যা ও অন্যান্য বিষয়গুলিও শেখানো হত। বাণিজ্যিক বিষয়ে পঠনপাঠন ১৯১১ সালে চালু হয় এবং ১৯১৬ সালের মধ্যে একটি স্বাধীন স্কুল অফ কমার্সে পরিণত হয়।[১৫] স্কুলটির নাম ১৯৭ সালে পরিবর্তন করে বার্মিংহাম সেন্ট্রাল টেকনিক্যাল কলেজ রাখা হয়,[১৫] যাতে শিক্ষার প্রযুক্তিতে তার পরিবর্তনশীল পদ্ধতির প্রতিফলন ঘটে।