আখতার মনসুর

আখতার মুহাম্মদ মনসুর
ملا اختر محمد منصور
১৯৯৮ সালে জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে তোলা ছবিতে দেখা যাচ্ছে আখতার মনসুরকে।[]
তালেবানের ২য় সর্বাধিনায়ক
কাজের মেয়াদ
২৯ জুলাই ২০১৫ – ২১ মে ২০১৬
পূর্বসূরীমুহাম্মদ ওমর
উত্তরসূরীহিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা
আফগানিস্তান ইসলামি আমিরাতের বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
সেপ্টেম্বর ১৯৯৬ – ডিসেম্বর ২০০১
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১৯৬৮[] (অন্যমতে)[][][]
কারিজ, ব্যান্ড তৈমুর, মেওয়ান্দ জেলা, কান্দাহার প্রদেশ, আফগানিস্তান
মৃত্যু২১ মে ২০১৬
আহমদ ওয়াল, বেলুচিস্তান, পাকিস্তান
মৃত্যুর কারণবিমান হামলা
সমাধিস্থলআফগানিস্তান
প্রাক্তন শিক্ষার্থীদারুল উলুম হাক্কানিয়া[]
সামরিক পরিষেবা
আনুগত্য
কাজের মেয়াদ১৯৮৫–১৯৯২
১৯৯৫–২০১৬
পদসর্বোচ্চ কমান্ডার
যুদ্ধসোভিয়েত–আফগান যুদ্ধ
আফগান গৃহযুদ্ধ
আফগানিস্তান যুদ্ধ (২০০১–বর্তমান)

মোল্লা আখতার মুহাম্মদ মনসুর (/ˈɑːktɑːr ˈmɑːnsʊər, ˈæktɑːr ˈmænsʊər/; পশতু: اختر محمد منصور; আনু. ১৯৬৮ – ২১ মে ২০১৬) ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই থেকে ২০১৬ সালের ২১ মে ইরান থেকে পাকিস্তানে প্রবেশের পর মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত[][] আফগানিস্তানের ইসলামী রাজনৈতিক আন্দোলন তালেবান-এর একজন জেষ্ঠ নেতা ছিলেন।[]

প্রাথমিক জীবন

[সম্পাদনা]

মনসুর ১৯৬০'র দশকের কোনো একটি কারিজ অথবা বান্দ-ই-তৈমুর (উৎস: আ.ই.আ.) নামের একটি গ্রামে, যার উভয়টিই দক্ষিণ আফগানিস্তানের কান্দাহার প্রদেশের মেওয়ান্দ জেলায় অবস্থিত, জন্মগ্রহণ করেন। তালেবানের আফগানিস্তান ইসলামী আমিরাতের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত জীবনীতে তার জন্ম তারিখ হিসাবে সৌর হিজরি ক্যালেন্ডার অনুসারে ১৩৪৭ উল্লেখ করা হয়েছে, যা ১৯৬৮-এর সাথে মিলে যায়। জন্মের এই বছরটি পশ্চিম বিন্দুর সন্ত্রাসবাদ দমন কেন্দ্রের এস. মেহসুদ দ্বারা নিশ্চিত করা হয়েছে। আহমদ রশিদের মতে মনসুর আলিজাই গোত্রের ছিলেন, কিন্তু অন্যান্য কয়েকটি সূত্র দাবি করে যে তিনি ইসহাকজাই গোত্রের ছিলেন,[note ১] যাই হোক না কেন, আলিজাই এবং ইসহাকজাই উভয়েই পশতুন জাতির দুররানী গোষ্ঠী। মনসুর গ্রামের একটি মসজিদ মক্তবে ভর্তি হন এবং আনুমানিক সাত বছর বয়সে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যোগদান করেন (উৎস: আ.ই.আ.)।[][][][][][][১০][১১][১২][১৩][১৪]

সোভিয়েত যুদ্ধ ও মুজাহিদীন যুগ

[সম্পাদনা]

১৯৮৫ সালের কোন এক সময় তিনি আফগানিস্তানে সোভিয়েত আক্রমণের বিরুদ্ধে জিহাদি যুদ্ধে যোগ দেন। এই সম্পৃক্ততার মধ্যে ছিল মোহাম্মদ নবী মোহাম্মদী গ্রুপে তার অংশগ্রহণ। একই সময়ে মুহাম্মদ ওমর মোহাম্মদ নবী মোহাম্মাদীর একটি সংগঠনের কমান্ডার ছিলেন। মনসুর সোভিয়েত সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে (জিহাদে) অংশগ্রহণ করেন, তিনি মাইওয়ান্দ, সাং-ই-হেসার, জঙ্গাওয়াত এবং শহরের অন্যান্য অংশের মধ্যে এবং পাঞ্জওয়াই জেলার পশমুল এলাকায় যুদ্ধ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত মোল্লা মুহাম্মদ হাসান আখন্দের নেতৃত্বে লড়াই করে যান। ১৯৮৭ সালে কান্দাহারের পাঞ্জাবি জেলার সাঞ্জারি এলাকায় অবস্থানকালে দৃশ্যত আহত হন তিনি (*আ.ই.আ. সূত্র অনুসারে ১৩টি পৃথক ক্ষত সহ্য করেন)। একজন বিশিষ্ট যোদ্ধা হিসাবে পরিচিত মনসুর ১৯৮৭ সালে মৌলভী ওবায়দুল্লাহ ইসহাকজাইর সংগঠনে যোগদান করেন কিন্তু পরে ইসহাকজাই নূর-উল হক উলুমির কাছে আত্মসমর্পণ করেন, বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এরপরই তিনি পাকিস্তানের কোয়েটায় চলে যান।[][]

যুদ্ধ সমাপ্তির পর মনসুর বিভিন্ন ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তার শিক্ষকতা পুনরায় শুরু করেন এবং পরবর্তীতে পেশোয়ারে স্থানান্তরিত হন যেখানে তিনি জালোজাই শরণার্থী শিবিরে জামিয়া মোহাম্মদিয়ায় যোগদান করেন। তিনি দারুল উলুম হাক্কানিয়া মাদ্রাসার ছাত্র ছিলেন, যেখানে মুহাম্মদ ওমরও পড়াশোনা করেছিলেন। আফগান সাংবাদিক সামি ইউসুফজাই, যিনি সেই সময় তার সাথে দেখা করেছিলেন, এর মতে ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের পেশোয়ারের কাছে আফগানদের জালোজাই শরণার্থী শিবিরে অবস্থিত মাদ্রাসায় পড়াকালীন সময়ে তিনি স্পষ্টতই একজন জনপ্রিয় ছাত্র ছিলেন।[][][১৪]

আফগানিস্তান ইসলামী আমিরাত

[সম্পাদনা]

কান্দাহার বিমানবন্দর দখলের পর তাকে কান্দাহার বিমানবন্দরের মহাপরিচালক, অথবা অন্য সূত্রানুসারে কান্দাহার বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কর্মকর্তা হিসেবে নিযুক্ত করা হয়, যা কান্দাহারের বিমান বাহিনী এবং বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উভয়টিই প্রভাবিত করে। ১৯৯৬ সালে কাবুল দখল নেওয়ার পর মুহাম্মদ ওমর তাকে তালেবানের আফগানিস্তান ইসলামী আমিরাতের আরিয়ানা এয়ারলাইন্সের পরিচালক এবং আমিরাতের বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী নিয়োগ করেন, এছাড়াও তার সাথে যৌথভাবে আমিরাতের বিমানবাহিনী এবং আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তত্বাবধায়ক হিসাবে কাজ করেন, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রধান হিসেবে তার অতিরিক্ত নিয়োগ করা হয়। উল্লেখ্য, মন্ত্রী থাকাকালীন মনসুর আফগানিস্তানে ২৪ ঘণ্টার ফ্লাইট পরিষেবা চালু করেছিলেন, যার ফলে মুসলমানদের বিমানে মক্কায় হজ্জ পালনের যাতায়াতের ব্যবস্থাপনা সুবিধা হয়। ১৯৯৬ সালে মনসুর পৃথক ব্যক্তি ফরিদ আহমেদকে আরিয়ানা এয়ারলাইন্সের স্টেশন ব্যবস্থাপক হিসাবে নিয়োগ দেন।[][১৫][১৬][১৭]

১৯৯৭ সালে তালেবানরা যখন উত্তরাঞ্চলীয় শহর মাজার-ই-শরিফ দখলের ব্যর্থ চেষ্টা করেছিল, তখন মনসুর একজন উজবেক যুদ্ধবাজের হাতে ধরা পড়েন। মুহাম্মদ ওমর তাকে সেখান থেকে মুক্ত করার আগে দুই মাস তিনি যুদ্ধ বন্দী হিসেবে সেখানে ছিলেন।[১৮]

১৯৯৮ সালে মনসুর জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টচেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগে ২৫ দিনের সফরকালে ইউরোপের অস্বীকৃত দূত মোল্লা নেক মুহাম্মদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন:[]

তিনি জার্মানিতে এসেছিলেন বিমানবন্দরের সরঞ্জামাদি, বিমানের যন্ত্রাংশ এবং তালেবান বিমানবাহিনীর সামরিক হেলিকপ্টার কিনতে

— এস. ইউসুফজাইকে বিবৃতি করেছেন মোল্লা নেক মুহাম্মদ

আখতার মনসুর ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্স ফ্লাইট ৮১৪ ছিনতাইয়ের পর, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের প্রাক্তন কর্মকর্তা আনন্দ অরনি এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন যে, মনসুর জইশ-ই-মুহাম্মদের তৎকালীন নেতা মাওলানা মাসউদ আজহারকে জড়িয়ে ধরতে দেখা গেছে।[১৯][২০]

২০০১ সালে তিনি সাধারণ ক্ষমার জন্য আফগান রাষ্ট্রপতি হামিদ কারজাইয়ের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। তাকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয়েছিল, যার ফলে তিনি তার নিজ জেলায় ফিরে আসেন। মার্কিন সৈন্য বাহিনী অবশ্য বিশ্বাস করতে অস্বীকার করে যে, তিনি এবং অন্যান্য জৈষ্ঠ্য তালেবান কমান্ডারগণ যুদ্ধ ছেড়ে দিয়েছেন, তাকে ধরার জন্য রাত্রিকালীন ধারাবাহিক অভিযান চালানো হয়, এরপর তিনি পাকিস্তানে পালিয়ে যান, যেখানে তিনি তালেবানকে একটি বিদ্রোহী সংগঠন হিসেবে রূপ দিতে সাহায্য করেন।[১৩]

মোল্লা মনসুর ২০০১ সালের কোন এক সময় থেকে ২০০৭ সালের মে মাস পর্যন্ত কান্দাহারের ছায়া গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১৫][২১]

২০০৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকার কর্তৃক পূর্বে গোপন রাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য আখতার মনসুরকে তালেবানের ২৩তম সদস্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল (মরহুম মুহাম্মদ ওমর প্রথম সদস্য হিসাবে)।[২২]

২০০৭ এবং পরে

[সম্পাদনা]

কোয়েটা শুরা ও তালেবান বিদ্রোহ

[সম্পাদনা]

ফাঁস হওয়া একটি তথ্যানুযায়ী, মনসুর ২৪ আগস্ট ২০০৭ তারিখে অন্যান্য জৈষ্ঠ্য তালেবান কর্মকর্তাদের সাথে একটি গোপন বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন, যেখানে তিনি ও উপস্থিত অন্যান্য জৈষ্ঠ্য নেতারা কান্দাহারহেলমান্দ প্রদেশের বিভিন্ন এলাকায় সম্ভাব্য আত্মঘাতী বোমা হামলা ও বোমা হামলার বিষয়ে আলোচনা এবং সংগঠিত করতে, বিশেষ করে আহমদ ওয়ালী কারজাইহামিদ কারজাইকে হত্যার দিকে মনোনিবেশ করেন।[২৩]

২০০৭ সালে তালেবানের কাউন্সিল তাকে নবনিযুক্ত মোল্লা আবদুল গনি বারাদারের সহকারী হিসাবে নিয়োগ দেয়, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানায় যে, ২০০৭ সালে কোয়েটায় অবস্থিত থাকাকালীন তালেবানের কোয়েটা শুরার (রাজনৈতিক, সামরিক ও বৈদেশিক সম্পর্ক বিষয়ক পরিষদ) জন্য আখতার মনসুরকে নিযুক্ত করা হয়েছিল। একটি সূত্র জানায়, ২০১০ সালে মনসুরকে মোহাম্মদ ওমরের সহকারী হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল; অন্য একটি সূত্র বলেছে যে, ২০১০ সালে তিনি কিছু সময়ের জন্য মুহাম্মদ ওমরের পরে তালেবানের দ্বিতীয় জৈষ্ঠ্য সদস্য ছিলেন। একটি পরস্পরবিরোধী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, ২০১৩ সালে তৎকালীন সহকারী আবদুল গনি বারাদারকে গ্রেফতার হওয়ার পর, তার নিয়োগ করা হয়েছিল। একটি সূত্র দাবি করেছে যে, তালেবান পরিষদে নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়ার পর কোনো একটি সময়ে পাক্তিয়ার খোস্তেপাক্তিকার মধ্যে পরিচালিত সামরিক ইউনিটগুলোর উপর আখতার মনসুরের "প্রত্যক্ষ প্রভাব" রয়েছে।[১৫][১৬][১৯][২৪][২৫]

  1. The other sources are: Qazi, Giustozzi;
    • c.f. also M. Martin – text (p.145) published by Oxford University Press, 1 Jul 2014, The Diplomat Magazine August 12, 2015 – Kambaiz Rafi "...Mansour's swiftly appointed first deputy, Mawlawi Haibatullah, is from his Ishaqzai tribe, enraging Zakir who belongs to the staunchly rival Alizai tribe..."

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Sami Yousafzai। article। published by CBS 10 September 2015। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১১-০২ 
  2. "Introduction of the newly appointed leader of Islamic Emirate, Mullah Akhtar Mohammad"Shahamat। ৩১ আগস্ট ২০১৫। ২০১৫-০৯-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৫ 
  3. Official Journal of the European Union। COMMISSION REGULATION (EC) No 969/2007 of 17 August 2007 amending for the 83rd time Council Regulation (EC) No 881/2002 imposing certain specific restrictive measures directed against certain persons and entities associated with Usama bin Laden, the Al-Qaida network and the Taliban, and repealing Council Regulation (EC) No 467/2001। published by the Official Journal of the European Union 17 August 2007। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১০-৩০ 
  4. Shereena Qazi। POLITICS। published by Al Jazeera Media Network 03 Aug 2015 19:16 GMT। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৮-০৩ 
  5. "Biography of new Taliban leader Mullah Akhtar Mansoor"Pajhwok। ৩১ জুলাই ২০১৫। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  6. "Who is 'new Taliban leader' Akhtar Mansoor?"। ৩০ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  7. Jon Boone & Sune Engel Rasmussen (মে ২২, ২০১৬)। "US drone strike in Pakistan kills Taliban leader Mullah Mansoor"Guardian 
  8. Jibran Ahmad; Jonathan Landay (মে ২১, ২০১৬)। "U.S. says late Taliban leader was planning attacks on Americans"Reuters 
  9. Islamic Emirate of AfghanistanIntroduction of the newly appointed leader of Islamic Emirate, Mullah Akhtar Mohammad (Mansur), may Allah safeguard him)। published August 2015 by the Islamic Emirate of Afghanistan। ২০১৫-০৯-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১০-২৬ (sourced originally at J. Goldstein / The New York Times Company)
  10. Rashid, Ahmed (নভেম্বর ১, ২০১৫)। "The Afghan battlefield has become more complicated"। Al Jazeera। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২, ২০১৫...and they resent the power now wielded by the Alizai Pashtun tribe to which Mansoor belongs 
  11. Giustozzi – article published by the Tribal Analysis Centre November 2009 [Retrieved 2015-11-02]
  12. "Mullah Omar: Taliban choose deputy Mansour as successor"BBC। ৩১ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১৫ 
  13. B. Dam (আগস্ট ১, ২০১৫)। "Mullah Akhtar Mansoor: Taliban's new leader has reputation for moderation"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১১-০৮ 
  14. Robert Crilly; Ali M Latifi (৩০ জুলাই ২০১৫)। "Profile: Mullah Akhtar Mansoor"The Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৮-০২  অজানা প্যারামিটার |name-list-style= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  15. M Ilyas Khan। Profile: Taliban leader Mullah Akhtar MansourBBC News 
  16. M. Rosenberg (২৮ ডিসেম্বর ২০১৪)। "Around an Invisible Leader, Taliban Power Shifts"The New York Times 
  17. Douglas Farah & Stephen Braun, Merchant of Death: Money, Guns, Planes, and the Man Who Makes War Possible, John Wiley & Sons, 2007,আইএসবিএন ০৪৭০০৪৮৬৬২.
  18. Sami Yousafzai (৩১ জুলাই ২০১৫)। "Up Close With the Taliban's Next King"The Daily Beast। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১৫ 
  19. The Indian Express। Indian intelligence officials allege Akhtar Muhammad Mansour, the newly-appointed chief of the Afghan Taliban, might possibly have played a role in the hijacking of Indian Airlines flight IC-814 during 1999। The Indian Express [P] Ltd। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০১৫ 
  20. "IC-814 hijacking: New Taliban chief Mullah Akhtar Mansour escorted Maulana Masood Azhar, says Ex-RAW officer"The Indian Express। ৩ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৫ 
  21. "Akhtar Mansour, the leader of the Taliban who did not live long | Google Translate version"Al Jazeera। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  22. FM Secretary of the State (Washington)। SECRET COMMUNICATION (now unclassified) – p.131 (পিডিএফ)। UNITED STATES DEPARTMENT OF STATE REVIEW AUTHORITY 14 December 2006। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৫ 
  23. NATO / Global Counter Terrorism Forumsource ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে published as a Secret communication by Nato & GCTF and later online by WikiLeaks [Retrieved 24 October 2015] (sourced @ Joseph Goldstein 4 October 2015 – New York Times )
  24. Orlando Crowcroft। Society – PoliticsIBTimes Co., Ltd 30 July 2015। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৫ 
  25. D. Filkins and C. Gall – Taliban Leader in Secret Talks Was an Impostor published originally by The New York Times 22 November 2010 (re-published by Afghanhistan News Centre (Ruhullah Khapalwak) [Retrieved 4 August 2015]