সৈয়দ আব্দুল করিম মৌসাভি আরদেবিলি | |
---|---|
ইরানের প্রধান বিচারপতি প্রধান, ইরান সুপ্রিম কোর্ট | |
কাজের মেয়াদ ২৮ জুন ১৯৮১ – ১৫ আগস্ট ১৯৮৯ | |
নিয়োগদাতা | রুহুল্লাহ খোমেনি |
পূর্বসূরী | মোহাম্মদ বেহেশতি |
উত্তরসূরী | মোহাম্মদ ইয়াজদি |
অ্যাটর্নি জেনারেল, ইরান | |
কাজের মেয়াদ ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৮০ – ২৮ জুন ১৯৮১ | |
নিয়োগদাতা | রুহুল্লাহ খোমেনি |
পূর্বসূরী | ফাতহুল্লাহ বানিসাদর |
উত্তরসূরী | মোহাম্মদ মেহদি রব্বানি আলামশী |
বিশেষজ্ঞ পরিষদের সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ১৫ আগস্ট ১৯৮৩ – ১ ডিসেম্বর ১৯৯১ | |
নির্বাচনী এলাকা | তেহরান |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | আরদাবিল, ইরান | ২৮ জানুয়ারি ১৯২৬
মৃত্যু | ২৩ নভেম্বর ২০১৬ তেহরান, ইরান | (বয়স ৯০)
জাতীয়তা | ইরানি |
রাজনৈতিক দল | কওম বিশেষজ্ঞ ও গবেষক পরিষদ |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | ইসলামিক রিপাবলিকান পার্টি |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | কওম বিশ্ববিদ্যালয় |
ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
সৈয়দ আব্দুল করিম মৌসাভি আরদেবিলি (ফার্সি: سید عبدالکریم موسوی اردبیلی, ২৮ জানুয়ারি ১৯২৬ - ২৩ নভেম্বর ২০১৬) ছিলেন একজন ইরানি সংস্কারবাদী রাজনীতিবিদ এবং ইসনা আশারিয়া শিয়া মারজা।
আরদেবিলি আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির সমর্থক ছিলেন এবং তার বন্ধু ছিলেন। তিনি ১৯৭০ এর দশকে খোমেনির সমর্থনে বক্তৃতা দিয়েছিলেন। ইরানি বিপ্লবের পরে, তিনি ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক রিপাবলিকান দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হন।[১] ১৯৮১ সালে রাষ্ট্রপতি আবুল হাসান বানিসাদরের অভিশংসনের পরে খোমেনি তাকে বিচারপতি প্রধান হিসাবে নিযুক্ত করেন। প্রধান বিচারপতি হিসাবে তিনি প্রধানমন্ত্রী এবং স্পিকারের সাথে রাষ্ট্রপতির অস্থায়ী কাউন্সিলের সদস্য হিসাবে দু'মাস অবধি রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন।[২]