শাইখুল ইসলাম মৌলভি আব্দুল হামিদ ইসমাইল জাহী | |
---|---|
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | আব্দুল হামিদ ইসমাইল জাহী আনু. ১৯৪৬/১৯৪৭ (৭৬–৭৮ বছর)[১] |
ধর্ম | ইসলাম |
জাতীয়তা | ইরানি |
জাতিসত্তা | বেলুচ |
আখ্যা | সুন্নি |
ব্যবহারশাস্ত্র | হানাফি[২] |
ধর্মীয় মতবিশ্বাস | মাতুরিদি |
আন্দোলন | দেওবন্দি |
মুসলিম নেতা | |
ওয়েবসাইট | ওয়েবসাইট |
আব্দল হামিদ ইসমাইল জাহী (ফার্সি: عبدالحمید اسماعیلزهی) একজন ইরানি সুন্নি ইসলামি ধর্মীয় নেতা। তাকে "ইরানের সুন্নি জনগোষ্ঠীর আধ্যাত্মিক নেতা" হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[৩] ইসমাইল জাহীকে ইরানের সংখ্যাগরিষ্ঠ বেলুচ জনগণ সমর্থন করে। তারা তাকে তাদের মৌলভি বলে অভিহিত করে। [২]
তিনি জহেদনের মক্কি জামে মসজিদের ইমাম[৪] এবং শহরের প্রধান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জামিয়া দারুল উলুম জহেদনের পরিচালক।[৫]
ইসমাইল জাহী ইরানের ধর্মীয় স্বাধীনতার মর্যাদার একজন কণ্ঠ সমালোচক এবং অহিংসার সমর্থক।[৬] তিনি বলেছেন যে, মৃত্যুদণ্ড "উপযুক্ত নয়" এবং "যখন অন্য কোন বিকল্প নেই তখনই ব্যবহার করা উচিত"।[৬]
২ আগস্ট ২০১৭ তারিখে তিনি আলি খামেনিকে একটি চিঠি পাঠান যেখানে "ইরানে ধর্মীয় বৈষম্যের বিষয়টি" নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়, যা জনসম্মুখে উত্তর দেওয়া হয়।[৭]
ইসমাইল জাহী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আরোপিত ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার অধীনে রয়েছেন। ২০১৪ সালের জুলাই মাসে তাকে দেশ ত্যাগ করতে নিষেধ করা হয়।[১] ২০১৭ সালে এই নিষেধাজ্ঞা আরো কঠোর করা হয়েছে, যার ফলে তিনি তেহরান ছাড়া আর কোন ভ্রমণ করতে পারবেন না।[৮] যাইহোক, ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে তাকে সেখানে বসবাসকারী ইরানি বেলুচ সংখ্যালঘুদের সাথে দেখা করার জন্য ওমানের মাস্কাটে ভ্রমণের অনুমতি দেওয়া হয়।