ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | আমির মালিক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ৩ জানুয়ারি, ১৯৬৩ ম্যান্ডি বাহাউদ্দীন, পাঞ্জাব, পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উইকেট-রক্ষক-ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১০৮) | ৭ ডিসেম্বর ১৯৮৭ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৫ অক্টোবর ১৯৯৪ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৬৫) | ১৮ মার্চ ১৯৮৮ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৪ অক্টোবর ১৯৯৪ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৬ জানুয়ারি ২০২১ |
আমির মালিক (উর্দু: عامر ملک; জন্ম: ৩ জানুয়ারি ১৯৬৩) পাঞ্জাবের ম্যান্ডি বাহাউদ্দীন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক পাকিস্তানি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়কাল থেকে শুরু করে ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়কাল পর্যন্ত পাকিস্তানের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর পাকিস্তানি ক্রিকেটে লাহোর দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষক হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন তিনি।
১৯৭৯-৮০ মৌসুম থেকে ২০০১-০২ মৌসুম পর্যন্ত আমির মালিকের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ভালো-মন্দ মিলিয়ে আমির মালিক তার খেলোয়াড়ী জীবন অতিবাহিত করেছিলেন। আর্থার মরিস ও নরি কন্ট্রাক্টরের পর তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে প্রথম-শ্রেণীর অভিষেক খেলার উভয় ইনিংসে শতরান করার কৃতিত্ব প্রদর্শন করেছেন।
১৯৮৭ সালে সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ার লীগে খেলেন। হাইড সিসি’র সদস্যরূপে পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে রে বেরি’র স্থলাভিষিক্ত হন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে চৌদ্দটি টেস্ট ও চব্বিশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন আমির মালিক। ৭ ডিসেম্বর, ১৯৮৭ তারিখে ফয়সালাবাদে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ৫ অক্টোবর, ১৯৯৪ তারিখে রাওয়ালপিন্ডিতে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি। তাকে কোন একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়া হয়নি।
নিজস্ব দ্বিতীয় টেস্টে সাত ঘণ্টা ক্রিজে অবস্থান করে ৯৮ রানে অপরাজিত ছিলেন। ১৯৮৯-৯০ মৌসুমে ভারতের বিপক্ষে উপর্যুপরী শতরান করেন। উইকেট-রক্ষকের চলতি দায়িত্বে থেকে রিচি রিচার্ডসনকে স্ট্যাম্পিং করেছেন। দুই নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা অস্ট্রেলীয় পিটার টেলরের একমাত্র উইকেট পান। চার বছর দলের বাইরে অবস্থানের পর ১৯৯৪-৯৫ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হতে হয় তাকে। দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে অনবদ্য ৬৫ রান তুলে দলের পরাজয়ে রুখে দাঁড়ান। এরপর আর তাকে খেলানো হয়নি।
আমির মালিকের টেস্ট শতক | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
ক্রমিক | রান | খেলা | প্রতিপক্ষ | শহর/দেশ | মাঠ | শুরুর তারিখ | ফলাফল |
[১] | ১১৭ | ৮ | ভারত | ফয়সালাবাদ, পাকিস্তান | ইকবাল স্টেডিয়াম | ২৩ নভেম্বর, ১৯৮৯ | ড্র |
[২] | ১১৩ | ৯ | ভারত | লাহোর, পাকিস্তান | গাদ্দাফি স্টেডিয়াম | ১ ডিসেম্বর, ১৯৮৯ | ড্র |
ক্রমিক | প্রতিপক্ষ | মাঠ | তারিখ | অবদান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|---|
১ | অস্ট্রেলিয়া | ওয়াকা গ্রাউন্ড, পার্থ | ২ জানুয়ারি, ১৯৮৯ | ৯০ (১৩৫ বল, ৮x৪); ১০-১-৩৫-২, ১ কট | পাকিস্তান ২৯ রানে বিজয়ী।[১] |