শায়খুল মুনিম আল মোকাররম আলাউল হক গঞ্জে নাবাত | |
---|---|
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | উমর বিন আসাদ খালিদী ১৩০১ খ্রিস্টাব্দ |
মৃত্যু | ১৩৮৪-১৩৯৮ খ্রিস্টাব্দ (বয়স ৮৩ থেকে ৯৭ এর মধ্যে) |
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম |
উদ্ভব | দ্বাদশ শতাব্দীর শেষে |
পিতামাতা |
|
আখ্যা | হানাফি |
বংশ | খালিদ বিন ওয়ালিদ |
আত্মীয় | আখি সিরাজ (শ্বশুর), বদর ইসলাম আবু জাহিদ (নাতি) |
ক্রম | চিশতিয়া তরিকা |
ঊর্ধ্বতন পদ | |
শিক্ষক | আখি সিরাজ, নিজামুল হক সারফী |
ভিত্তিক | পাণ্ডুয়া শরিফ দরগাহ, পাণ্ডুয়া, পশ্চিম বঙ্গ, ভারত |
শিক্ষার্থী | |
আরবি নাম | |
ব্যক্তিগত (ইসম) | উমর عمر |
পৈত্রিক (নাসাব) | ইবনে আসাদ بن أسعد |
উপাধি (লাক্বাব) | আলা আল হক ওয়া আদ-দ্বীন علاء الحق والدين আলা আল-হক علاء الحق |
স্থানীয় (নিসবা) | আল-খালিদী الخالدي আল-বাঙালি البنغالي পান্ডাভী/আল-বান্দাভী پانڈوی/الباندوي |
আল-উল-হক পাণ্ডভি ছিলেন ত্রয়োদশ শতাব্দীর বাংলার ইসলামী পণ্ডিত। তিনি ছিলেন বাংলার আরেক বিশিষ্ট চিশতী সুফী, আখি সিরাজ আইনায়ে হিন্দের শিষ্য।[১]
হকের জন্ম হযরত পান্ডুয়া শহরে একটি মুসলিম পরিবারে হয়েছিল। তিনি ইসলামী নবী মুহাম্মদের সহচর এবং আরব সেনাপতি খালিদ ইবনে আল-ওয়ালিদ এর বংশধর। তার পিতা উমর ইবনে আসাদ খালিদী বাংলায় মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠার পরে লাহোর থেকে পান্ডুয়ায় চলে আসেন।
পাণ্ডভী বাংলার সুলতান শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহের সরকারের অভিজাত সদস্য হিসেবে কাজ করেছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
তাঁর প্রধান মাজারটি মালদহের ধ্বংসপ্রাপ্ত শহর পান্ডুয়া শরীফ দরগাহে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] তাঁর শিষ্যরা তাঁর পুত্র নূর কুতুবে আলম পাণ্ডভী এবং সুফি সাধক আশরাফ জাহাঙ্গীর সেমনানিকে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মালদহের পান্ডুয়া শরীফ দরগায় ২৩, ২৪ এবং ২৫ রজব পালিত হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]