আল রাইয়ান স্টেডিয়াম | |
![]() আল রাইয়ান স্টেডিয়াম | |
![]() | |
পূর্ণ নাম | আহমদ বিন আলি স্টেডিয়াম |
---|---|
অবস্থান | উম্ম আল আফাই, আল রাইয়ান, কাতার |
স্থানাঙ্ক | ২৫°১৯′৪৭″ উত্তর ৫১°২০′৩২″ পূর্ব / ২৫.৩২৯৬৪০° উত্তর ৫১.৩৪২২৭৩° পূর্ব |
ধারণক্ষমতা | ৪০,৭৪০[৩] ফুটবল |
উপরিভাগ | ঘাস |
স্কোরবোর্ড | yes |
নির্মাণ | |
কপর্দকহীন মাঠ | ২০০১–২০০২, ২০১৬–২০১৮ |
নির্মিত | ২০০৩ |
চালু | ২০০৩ |
পুনঃসংস্কার | ২০২০ |
স্থপতি | প্যাটার্ন ডিজাইন[১] |
প্রকল্প ব্যবস্থাপক | এইকম |
মূল ঠিকাদার | আল-বালাঘ এবং লার্সেন এন্ড টার্বো [২] |
ভাড়াটে | |
আল রাইয়ান (২০০৩–বর্তমান) |
আহমদ বিন আলি স্টেডিয়াম (আরবি: ملعب أحمد بن علي), যা আল রাইয়ান স্টেডিয়াম হিসাবে অধিক জনপ্রিয়, হচ্ছে একটি বহুমুখী স্টেডিয়াম, যা কাতারের আল রাইয়ান এলাকায় অবস্থিত এবং এটি আল রাইয়ান এবং আল খুরাইতিয়াতের ঘরোয়া মাঠ। মাঠটি ২০০৩ সালে নির্মাণ করা হয় এবং বর্তমানে এর ধারণ ক্ষমতা ৪০,০০০।
আহমদ বিন আলি স্টেডিয়ামের জায়গায় কাতার কর্তৃক আয়োজিত ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার জন্য একটি নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হবে।[৪] সংস্কারের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে একটি বড় আকারের মিডিয়া মুখী পর্দা, যা গ্যালারি প্রদর্শন, সংবাদ, বিজ্ঞাপন, ক্রীড়া হালনাগাদ, চলমান প্রতিযোগিতার তথ্য ও খেলা দেখানোর ক্ষেত্রে একটি স্ক্রীন হিসাবে কাজ করবে। আসন সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে ৪০,৭৪০ এ।[৫] এবং সবগুলো আসনই থাকবে উপরিভাগে ছায়াযুক্ত।
নতুন স্টেডিয়ামের নির্মাণ কাজ ২০১৬ সালের শুরু থেকে শুরু হয়েছিল।[৬] এর নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে আল-বালাঘ ও লার্সেন এবং টার্বো এর যৌথ তদারকিতে।[২][৭] স্টেডিয়ামটি তৈরী করা হচ্ছে পরিবেশ বান্ধব ও স্থায়িত্বের দিকটি বিবেচনায় রেখে।[৮] আল রাইয়ান স্টেডিয়ামটি কাতারি সংস্কৃতির প্রতীক এবং তার দর্শনীয় মরুময় বালির কাঠামোগুলি প্রতিফলিত করবে।[৯] বিশ্বকাপের মোট সাতটি খেলা এই মাঠে গড়াবে।[১০] বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার পর স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতাকে কমিয়ে আনা হবে ২০,০০০ এ। উপরের অংশের মডিউলার গুলো সরিয়ে ফেলা হবে। অতিরিক্ত আসনগুলো বিদেশে কোন ফুটবল প্রজেক্ট উন্নয়নের জন্য দান করা হবে।[১০] এই স্টেডিয়ামটি হচ্ছে কাতার স্টার্স লীগের দল আল রাইয়ান স্পোর্টস ক্লাবের ঘরোয়া মাঠ।[১০]
সংস্কার কাজ শেষে ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ আমির কাপ প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলার মধ্য দিয়ে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ-এর চতুর্থ স্টেডিয়ামটির উদ্বোধন করা হয়।[১১]