ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ইভান রাকিতিচ | ||
জন্ম | ১০ মার্চ ১৯৮৮ | ||
জন্ম স্থান | রিফাল্ডে, সুইজারল্যান্ড | ||
উচ্চতা | ১.৮৪ মি (৬ ফু ০ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | সেভিয়া | ||
জার্সি নম্বর | ১০ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৯২–১৯৯৫ | এফসি মোলিন-রিবার্গ | ||
১৯৯৫–২০০৫ | এফসি বাসেল | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৫–২০০৭ | এফসি বাসেল | ৩৪ | (১১) |
২০০৭–২০১১ | শালকে ০৪ | ৯৭ | (১২) |
২০১১–২০১৪ | সেভিয়া | ১১৭ | (২৭) |
২০১৪– | বার্সেলোনা | ১৩৬ | (২১) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৬–২০০৭ | সুইজারল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ | ৪ | (১) |
২০০৯ | ক্রোয়েশিয়া অনূর্ধ্ব-২১ | ৪ | (২) |
২০০৭– | ক্রোয়েশিয়া | ৯৯ | (১৫) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২০শে মে ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১৫ই জুলাই ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
ইভান রাকিতিচ (ক্রোয়েশীয়: Ivan Rakitić; জন্ম: ১০ মার্চ ১৯৮৮) হলেন একজন পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে স্পেনের পেশাদার ফুটবল লিগের শীর্ষ স্তর লা লিগার ক্লাব সেভিয়া এবং ক্রোয়েশিয়া জাতীয় দলের হয়ে মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।[১][২] তিনি মূলত কেন্দ্রীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে রক্ষণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় অথবা আক্রমণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
রাকিতিচ তার পেশাদার কর্মজীবন শুরু করেন এফসি বাসেলে এবং সেখানে দুই মৌসুম কাটান। এরপর তিনি চলে যান জার্মানির ক্লাব শালকে ০৪ এ। জার্মান বুন্দেসলিগায় সাড়ে তিন মৌসুম কাটানোর পর, ২০১১ সালের জানুয়ারিতে তিনি সেভিয়াতে যোগ দেন। দুই বছর পর, তিনি ক্লাবের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং তাদের ইউরোপা লিগ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন। ২০১৪ সালে তিনি বার্সেলোনায় যোগ দেন। ২৫ অগাস্ট, ২০১৪ বার্সেলোনার হয়ে তার অভিষেক হয়।
রাকিতিচ সুইজারল্যান্ডের বয়সভিত্তিক প্রকল্পের অংশ ছিলেন। তিনি সুইজারল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দলে খেলেছেন। ২০০৯ সালে রাকিতিচ ক্রোয়েশিয়া অনূর্ধ্ব-২১ দলে যোগ দেন। ২০০৭ সালে ক্রোয়েশিয়ার হয়ে তার অভিষেক হয়। এরপর থেকে তিনি জাতীয় দলের হয়ে উয়েফা ইউরো ২০০৮, উয়েফা ইউরো ২০১২, ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ, উয়েফা ইউরো ২০১৬ ও ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ এ অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি ২০১৮ বিশ্বকাপে রানার-আপ পদক অর্জন করেন।
ক্লাব | মৌসুম | লিগ | কাপ | ইউরোপ | অন্যান্য | মোট | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | |||
বাসেল | ২০০৫–০৬ | ১ | ০ | ১ | ০ | ১ | ০ | – | ৩ | ০ | ||
২০০৬–০৭ | ৩৩ | ১১ | ৫ | ০ | ৫ | ০ | – | ৪৩ | ১১ | |||
মোট | ৩৪ | ১১ | ৬ | ০ | ৬ | ০ | – | ৪৬ | ১১ | |||
শালকে ০৪ | ২০০৭–০৮ | ২৯ | ৩ | ৩ | ১ | ৭ | ০ | ৩ | ০ | ৪২ | ৪ | |
২০০৮–০৯ | ২৩ | ১ | ৪ | ১ | ৭ | ১ | – | ৩৪ | ৩ | |||
২০০৯–১০ | ২৯ | ৭ | ৪ | ০ | – | ৩৩ | ৭ | |||||
২০১০–১১ | ১৬ | ১ | ৪ | ১ | ৫ | ০ | ১ | ০ | ২৬ | ২ | ||
মোট | ৯৭ | ১২ | ১৫ | ৩ | ১৯ | ১ | ৪ | ০ | ১৩৫ | ১৬ | ||
সেভিয়া | ২০১০–১১ | ১৩ | ৬ | ১ | ০ | ২ | ০ | – | ১৬ | ৬ | ||
২০১১–১২ | ৩৬ | ০ | ৩ | ১ | ০ | ০ | – | ৩৯ | ১ | |||
২০১২–১৩ | ৩৪ | ৯ | ৮ | ৩ | – | ৪২ | ১২ | |||||
২০১৩–১৪ | ৩৪ | ১২ | ০ | ০ | ১৮ | ৩ | – | ৫২ | ১৫ | |||
মোট | ১১৭ | ২৭ | ১২ | ৪ | ২০ | ৩ | – | ১৪৯ | ৩৪ | |||
বার্সেলোনা | ২০১৪–১৫ | ৩২ | ৫ | ৭ | ১ | ১২ | ২ | – | ৫১ | ৮ | ||
২০১৫–১৬ | ৩৬ | ৭ | ৬ | ০ | ১০ | ২ | ৫ | ০ | ৫৭ | ৯ | ||
২০১৬–১৭ | ৩২ | ৮ | ৮ | ১ | ৯ | ০ | ২ | ০ | ৫১ | ৯ | ||
২০১৭–১৮ | ৩৫ | ১ | ৮ | ২ | ১০ | ১ | ২ | ০ | ৫৫ | ৪ | ||
মোট | ১৩৫ | ২১ | ২৯ | ৪ | ৪১ | ৫ | ৯ | ০ | ২১৪ | ৩০ | ||
সর্বমোট | ৩৮৩ | ৭১ | ৬৩ | ১১ | ৮৬ | ৯ | ১৩ | ০ | ৫৪৫ | ৯১ |
জাতীয় দল | বছর | উপস্থিতি | গোল |
---|---|---|---|
ক্রোয়েশিয়া | ২০০৭ | ৫ | ১ |
২০০৮ | ১১ | ৪ | |
২০০৯ | ৮ | ২ | |
২০১০ | ৮ | ১ | |
২০১১ | ৬ | ০ | |
২০১২ | ১০ | ১ | |
২০১৩ | ১১ | ০ | |
২০১৪ | ১০ | ০ | |
২০১৫ | ৬ | ১ | |
২০১৬ | ৮ | ৩ | |
২০১৭ | ৬ | ০ | |
২০১৮ | ১১ | ২ | |
মোট | ৯৯ | ১৫ |