সরদার ইসমাইল কানি | |
---|---|
স্থানীয় নাম | اسماعیل قاآنی |
জন্ম | মাশহাদ, ইরান | ৮ আগস্ট ১৯৫৭
আনুগত্য | ইরান |
সেবা/ | ইসলামিক রেভোলুশনারি গার্ড কর্পস |
পদমর্যাদা | ব্রিগেডিয়ার জেনারেল |
ইউনিট | কুদস বাহিনী |
ইসমাইল কানি (এসমাইল ঘানি হিসেবেও লেখা হয়,[১] ফার্সি: اسماعیل قاآنی; জন্ম ৮ আগস্ট ১৯৫৭)[২] একজন ইরানি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল যিনি ইসলামিক রেভোলুশনারি গার্ড কর্পসে কর্মরত আছেন ও কুদস বাহিনীর বাহিনীর কমান্ডার হিসেবেও কর্মরত আছেন যেটি বহির্বিশ্বে সামরিক ও গুপ্ত অভিযান পরিচালনা করে থাকে।[৩][৪]
১৯৯৭ সালে ইসলামিক রেভোলুশনারি গার্ড কর্পসের প্রধান কমান্ডার রাহিম সাফাভি কুদস বাহিনীর কমান্ডার হিসেবে কাসেম সোলেইমানিকে ও ডেপুটি কমান্ডার হিসেবে ইসমাইল কানিকে নিযুক্ত করেন।[৫] এই পদে অধিষ্ঠিত থাকাকালীন সময়ে ইসমাইল কানি হিজবুল্লাহর মত আধা সামরিক সংগঠনগুলোকে অর্থ সাহায্যের বিষয় দেখাশোনা করা ছাড়াও তিনি ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে গাম্বিয়ার জন্য পাঠানো একটি সমরাস্ত্র বহনকারী জাহাজের বিষয়টি তদারক করেছিলেন যেটির পথ নাইজেরিয়ায় রুদ্ধ করা হয়েছিল।[৬] ২০১২ সালের মার্চ মাসে ইসমাইল কানি মার্কিন বৈদেশিক সম্পদ নিয়ন্ত্রণ অফিসের কালো তালিকাভুক্ত হন এবং যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাষ্ট্র অধিভুক্ত অঞ্চলসমূহে তার সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয় এবং তাকে এসব অঞ্চলে লেনদেন করা থেকে বাধা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়।[৭]
ইরানি সামরিক কর্মকর্তা কাসেম সোলেইমানি ২০২০ সালের ৩ জানুয়ারি বাগদাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিকটে মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হবার পর ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আলী খামেনেই ইসমাইল কানিকে কুদস বাহিনীর কমান্ডার হিসেবে নিযুক্ত করেন।[৪][৮]
সামরিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী অজ্ঞাত |
কুদস বাহিনীর ডেপুটি কমান্ডার অজ্ঞাত–২০২০ |
শূন্য |
পূর্বসূরী কাসেম সোলেইমানি |
কুদস বাহিনীর কমান্ডার ২০২০–বর্তমান |
নির্ধারিত হয়নি |