ব্যবহার | Civil এবং state flag |
---|---|
অনুপাত | ৫:৮ |
গৃহীত | ৯ মে ২০০৬ |
অঙ্কন | মাঝখানে একটি লাল রিমিরো সহ একটি সাদা পতাকা |
ইস্টার দ্বীপের পতাকার রূপভেদ | |
ব্যবহার | আনুষ্ঠানিক পতাকা |
অনুপাত | ৩:৪ |
গৃহীত | ১৩ শতাব্দীতে |
অঙ্কন | মাঝখানে একটি লাল রিমিরো সহ একটি সাদা পতাকা এবং প্রতিটি কোণে চারটি কালো পাখি-মানুষের চিত্র |
ইস্টার দ্বীপের পতাকা[১] বলতে চিলির একটি বিশেষ অঞ্চল ইস্টার দ্বীপের পতাকাকে বোঝায়। এটি ২০০৬ সালের মে মাসে প্রথম জনসমক্ষে জাতীয় পতাকার পাশে উড়ানো হয়েছিল।[২]
এটি একটি সাদা পতাকা, যার কেন্দ্রস্থলে ক্ষমতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত লাল রঙে একটি রিমিরো (একটি কাঠের পেক্টোরাল অলঙ্কার যা একবার রাপা নুইয়ের লোকেরা পরিধান করেছিল) আঁকা আছে, তার প্রান্তে দুটি নৃতাত্ত্বিক চিত্র অঙ্কিত যা প্রধান ও অভিজাত আরিকিদের প্রতিনিধিত্ব করে।[৩]
এই পতাকার অন্য এক বৈকল্পিক সংস্করণে, প্রতিটি কোণে চারটি কালো পাখি-মানুষের চিত্রণ রয়েছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
দ্বীপটি যাতে একটি আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা গ্রহণ করে এবং চিলির সাথে একটি রাষ্ট্র-থেকে-রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সংলাপ করে, তার জন্য ১৮৮০ সালে স্থানীয় জনগণ তে রেভা রেমিরো তৈরি করেছিল। তবে শেষ পর্যন্ত ১৮৮৮ সালে দ্বীপটি চিলির সাথে সংযুক্ত হয়ে যায়।[৩]
বহু বছর ধরে, দ্বীপের পলিনেশীয় জনসংখ্যা, তাদের দ্বীপের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য অনানুষ্ঠানিকভাবে পতাকাটি ব্যবহার করেছিল, তবে সেসময়ে "ইস্টার দ্বীপের পৌরসভা"-এর প্রাতিষ্ঠানিক পতাকা ছিল সাদা ও সোনালী রংয়ের। ২০০৬ সালে, এটিকে একটি "বিশেষ অঞ্চল" হিসাবে উন্নীত করা হয় এবং প্রথমবারের মতো সরকারী নথিতে রাপা নুই নামের ঐচ্ছিক ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়, একইসাথে রিমিরো পতাকাটি জাতিসত্তার পতাকা হিসাবে গৃহীত হয়।