মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের একটি সংস্করণ | |
![]() | |
![]() উইন্ডোজ ৯৫ -এর স্কিন শট | |
ডেভলপার | মাইক্রোসফট |
---|---|
সোর্স মডেল | অমুক্ত |
সাধারণ সহজলভ্যতা | ২৪ আগস্ট ১৯৯৫[১] |
সর্বশেষ মুক্তি | 4.0 (Build 950 C: OEM Service Release 2.5) / ২৬ নভেম্বর ১৯৯৭[২] |
প্ল্যাটফর্ম | IA-32 |
কার্নেলের ধরন | Monolithic |
লাইসেন্স | ব্যনিজ্যিক সফটওয়্যার |
পূর্বসূরী | উইন্ডোজ ৩.১x (১৯৯৩) |
উত্তরসূরী | উইন্ডোজ ৯৮ (১৯৯৮) |
ওয়েবসাইট | www.microsoft.com |
সহায়তার অবস্থা | |
সহায়তা বন্ধ ৩১ ডিসেম্বর, ২০০১[৩] |
উইন্ডোজ ৯৫ একটি গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস সংবলিত অপারেটিং সিস্টেম। ১৯৯৫ সালের ২৪ আগস্ট এটি মুক্তি পায়।[৪][৫] মাইক্রোসফটের আগের অপারেটিং সিস্টেম থেকে ইউন্ডোজ ৯৫ অনেক ব্যতিক্রমী ছিল এবং মুক্তির পর এটি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে। অপারেটিং সিস্টেমটি নির্মাণের সময় এর নাম দেয়া হয়েছিল উইন্ডোজ ৪.০ বা "শিকাগো"।
উইন্ডোজ ৯৫ মূলত মাইক্রোসফটের আগের এমএস-ডস এবং উইন্ডোজকে একীভূত করা হয় এবং ডসের উন্নত সংস্করণ নির্মাণ করা হয় যার নাম রাখা হয়েছিল এমএস ডস ৭.০। জনপ্রিয় উইন্ডোজ ৩.১x থেকে এই সিস্টেমের অগ্রগতি ছিল চোখে পরার মত। সবচেয়ে চোখে পরার মত বিষয় হল এর গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস যার মূল কাঠামো এখনো ভিস্তায় ব্যবহৃত হচ্ছে। এতেই প্রথম ফাইলের নাম ২৫৫ অক্ষরে রাখার সুবিধা দেয়া হয়। এর পূর্বসূরী উইন্ডোজ ৩.১ কে আলাদাভাবে কিনে ডসের মাধ্যমে ব্যবহার করতে হত। কিন্তু উইন্ডোজ ৯৫ থেকে অপারেটিং সিস্টেমের সাথেই ডস প্রদান করা শুরু হয়।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |