উইলিয়াম হার্ট

উইলিয়াম হার্ট
William Hurt
জন্ম
উইলিয়াম ম্যাকর্ড হার্ট

(1950-03-20) ২০ মার্চ ১৯৫০ (বয়স ৭৪)
মাতৃশিক্ষায়তনটাফস বিশ্ববিদ্যালয় (স্নাতক)
পেশাঅভিনেতা
কর্মজীবন১৯৭৭-বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গীম্যারি বেথ হার্ট (বি. ১৯৭১; বিচ্ছেদ. ১৯৮২)
হেইডি হেন্ডারসন (বি. ১৯৮৯; বিচ্ছেদ. ১৯৯২)
সঙ্গীস্যান্ড্রা জেনিংস (১৯৮১-১৯৮৪)
মার্লি ম্যাটলিন (১৯৮৫-১৯৮৬)
স্যান্ড্রিন বোনায়ার (১৯৯২-১৯৯৭)
সন্তান

উইলিয়াম ম্যাকর্ড হার্ট (ইংরেজি: William McChord Hurt; জন্ম: ২০ মার্চ ১৯৫০-১৩ মার্চ ২০২২) হলেন একজন মার্কিন অভিনেতা। তিনি জুইলিয়ার্ড স্কুল থেকে অভিনয়ের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং ১৯৭০-এর দশকে মঞ্চে অভিনয় শুরু করেন। হার্টের চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে কেন রাসেলের বিজ্ঞান কল্পকাহিনিমূলক অল্টারড স্টেটস দিয়ে, যার জন্য তিনি সেরা নবীন অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি পরবর্তী কালে নব্য-নোয়া চলচ্চিত্র বডি হিট (১৯৮১) ও গোর্কি পার্ক (১৯৮৩) ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন।

১৯৮৫ সালে হার্ট কিস অব দ্য স্পাইডার ওম্যান চলচ্চিত্রে অভিনয় করে সমাদৃত হন এবং একাধিক পুরস্কার অর্জন করেন, তন্মধ্যে রয়েছে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে অস্কার, বাফটা পুরস্কারকান চলচ্চিত্র উৎসব থেকে শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার। তিনি চিলড্রেন অব আ লেসার গড (১৯৮৬) ও ব্রডকাস্ট নিউজ (১৯৮৭) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে আরও দুটি অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। পাশাপাশি তিনি এই দশকে মঞ্চেও সক্রিয় ছিলেন এবং অফ-ব্রডওয়ে মঞ্চে ফিফথ হেনরি, ফিফথ অব জুলাই, সেকেন্ড রিচার্ড এবং আ মিডসামার নাইট্‌স ড্রিম নাটকে অভিনয় করেন। ১৯৮৫ সালে তিনি ব্রডওয়ে মঞ্চে হার্লিবার্লি নাটকে অভিনয় করে টনি পুরস্কার অর্জন করেন।

তিনি পরবর্তী দশকগুলোতে বিভিন্ন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করেন এবং ডেভিড ক্রোনেনবার্গের অপরাধমূলক থ্রিলারধর্মী আ হিস্টরি অব ভায়োলেন্স (২০০৫) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তার অভিনীত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ হল এ.আই. আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (২০০১), দ্য ভিলেজ (২০০৪), সিরিয়ানা (২০০৫), দ্য গুড শেপার্ড (২০০৬), মিস্টার ব্রুকস (২০০৭), ইনটু দ্য ওয়াইল্ড (২০০৭), রবিন হুড (২০১০),[] দি ইনক্রেডিবল হাল্ক (২০০৮), ক্যাপ্টেন আমেরিকা: সিভিল ওয়ার (২০১৬)[]অ্যাভেঞ্জার্স: ইনফিনিটি ওয়ার (২০১৮)।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "স্টার সিনেপ্লেক্সে চলছে 'রবিন হুড'"বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ১৭ অক্টোবর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৯ 
  2. সারওয়ার, ফাহিম ইবনে (২৯ মে ২০১৬)। "একেই বলে শুটিং : যেভাবে বানানো হলো ক্যাপ্টেন আমেরিকা : সিভিল ওয়ার"এনটিভি অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]