উলুবেড়িয়া উলুবেড়িয়া | |
---|---|
মহকুমা শহর | |
ডাকনাম: স্বাস্থ্যনগরী | |
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মানচিত্রে উলুবেড়িয়ার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২২°২৮′ উত্তর ৮৮°০৭′ পূর্ব / ২২.৪৭° উত্তর ৮৮.১১° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | হাওড়া |
মহকুমা | উলুবেড়িয়া |
সরকার | |
• ধরন | পুরসভা |
• শাসক | উলুবেড়িয়া পুরসভা |
উচ্চতা | ১ মিটার (৩ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৩,১৩,০০০ |
বিশেষণ | উলুবেড়িয়াবাসী |
ভাষাসমূহ | |
• সরকারি | বাংলা, ইংরেজি |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+৫:৩০) |
পিনকোড | ৭১১৩XX |
টেলিফোন কোড | +৯১ ০৩৩ |
যানবাহন নিবন্ধন | ডব্লিউবি/WB |
লোকসভা নির্বাচন কেন্দ্র | উলুবেড়িয়া |
বিধানসভা নির্বাচন কেন্দ্র | উলুবেড়িয়া পূর্ব |
ওয়েবসাইট | uluberiamunicipality |
উলুবেড়িয়া হল ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলার অন্তর্গত একটি প্রাচীন ও প্রসিদ্ধ শহর এবং পুরসভাধীন এলাকা। এটি উলুবেড়িয়া মহকুমার সদর দফতর। শহরটি কলকাতা মেট্রোপলিটান ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (কেএমডিএ) আওতাধীন অঞ্চলের একটি অংশ। উলুবেড়িয়া তার শিল্প-বলয় এবং চিকিৎসা ব্যবস্থায় সমৃদ্ধির জন্য বিখ্যাত। ব্যাডমিন্টন শাটল কক উৎপাদনে উলুবেড়িয়া ভারতশ্রেষ্ঠ।
ভৌগোলিক দিক থেকে উলুবেড়িয়ার অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল ২২.৪৭° উত্তর ৮৮.১১° পূর্ব। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এই নগরের গড় উচ্চতা হল ৩৩ ফুট।
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে, উলুবেড়িয়া শহরের জনসংখ্যা হল ২০২,০৯৫ জন।[১] এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৬৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭০% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে উলুবেড়িয়া-র সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ১৩% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সি। পুরসভার তথ্য অনুযায়ী, ৩৩.৭২ বর্গ/কিমি এলাকায় ২ লক্ষ ৩২ হাজার ২৯০ জন (সেনসাস, ২০১১) জনসংখ্যা নিয়ে গঠিত উলুবেড়িয়া পুরসভা। উক্ত জনসংখ্যার মধ্যে বার্ধক্য ভাতা পান ৬৪৮৭ জন (এর মধ্যে ৫৮৫ জন ৮০ বছরের ঊর্ধ্বে), বিধবা ভাতা পান ২৮০১ জন এবং প্রতিবন্ধী ভাতা পান ২৬৩ জন মানুষ। মোট ৯৫৫১ জন বিধবা ভাতা, বার্ধক্য ভাতা ও প্রতিবন্ধী ভাতা পান উলুবেড়িয়া পুরসভা থেকে।
প্রাচীনকাল, অর্থাৎ উনিশ শতকের মধ্যবর্তী সময়কাল পর্যন্তও উলুবেড়িয়া শিক্ষা ও সংস্কৃতিগত দিক থেকে সেই অর্থে বিশেষ উন্নত ও সমৃদ্ধশালী ছিল না। এই অঞ্চলে বসবাস করতেন মূলত কৃষি ও মৎস্যজীবী শ্রেণির মানুষেরা। তবে, পরিস্থিতি ক্রমশ বদলাতে শুরু করে এই শতকের শেষার্ধ থেকে। শিক্ষার প্রসারের লক্ষ্যে ১৮৮৪ (মতান্তরে ১৮৭৯) খ্রিস্টাব্দে এই জনপদে প্রতিষ্ঠিত হয় প্রথম উচ্চ বিদ্যালয় উলুবেড়িয়া হাই স্কুল। এবং তার পরবর্তী সময়কাল থেকেই এখানকার শিক্ষাগত পরিবেশ ক্রমশ পরিবর্তিত হতে থাকে। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ আচার্য হরিপদ ঘোষাল-এর উদ্যোগে ১৯৪৮ সালে স্থাপিত হয় উলুবেড়িয়া কলেজ। স্নাতকস্তরীয় শিক্ষার পাশাপাশি এই কলেজে চালু হয় শিক্ষক-শিক্ষণ বিভাগও; পরবর্তীতে যা সমগ্র হাওড়া জেলার মধ্যে অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠানের রূপ নেয়।
সমগ্র উলুবেড়িয়াতে ১০০টিরও অধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়, প্রায় ১৫টি উচ্চ বিদ্যালয় এবং ৬-৭টির মতো উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। সরকারির পাশাপাশি বর্তমানে অসংখ্য বেসরকারি ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও রয়েছে এ শহরজুড়ে। উলুবেড়িয়া পুর-অঞ্চলে অবস্থিত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হল:
❑ কলেজ
❑ বিদ্যালয়
বিশ্বের অন্যতম উচ্চমার্গীয় বঙ্গসাহিত্যের অগ্ৰগতিতে পশ্চিমবাংলার গ্ৰাম্যসমাজের অবদান বরাবরই শীর্ষস্থলে। একটি মফস্সলি জনপদ হিসাবে উলুবেড়িয়াও সেই তালিকার নিজের অন্তর্ভুক্তিতে সমর্থ হয়েছে। বাম জমানায়, আশি-নব্বইয়ের দশকে এখানে গড়ে তোলা হল প্রথম প্রেক্ষাগৃহ— উলুবেড়িয়া রবীন্দ্রভবন। বর্তমানে সেটিরই কালোপযোগী উন্নতিসাধন ঘটেছে।
সাহিত্য ও সংস্কৃতির অঙ্গনে উজ্জ্বল এ শহরের কতকগুলি উল্লেখযোগ্য সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান হল—
• উলুবেড়িয়া ইনস্টিটিউট অ্যান্ড লাইব্রেরি (প্রতিষ্ঠা: ১৯০২)
• দ্বান্দ্বিক সাংস্কৃতিক সংস্থা
• উলুবেড়িয়া মহকুমা সংস্কৃতি পরিষদ
• ফুলেশ্বর উদ্দীপন (প্রগতিশীল নাট্যসংস্থা)
• পালা দৃশ্যকাব্য
• উলুবেড়িয়া সান্নিধ্য
• ট্রাঙ্ক রোড থিয়েটার গোষ্ঠী
চিকিৎসা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে উন্নতির নিরিখে উলুবেড়িয়া পশ্চিমবঙ্গের একটি অন্যতম অগ্ৰগণ্য এবং হাওড়ার জেলার সর্বশ্রেষ্ঠ শহর। এই শহরে অবস্থিত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল বর্তমানে হাওড়া জেলার বৃহত্তম সরকারি চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠান। এ ছাড়াও, এখানে বিদ্যমান অপর এক বৃহৎ প্রতিষ্ঠান হল: উলুবেড়িয়া ইএসআই হাসপাতাল। পুর-এলাকার নাগরিকরা প্রাথমিক স্বাস্থ্য-পরিষেবা লাভ করে থাকেন পুরসভা কর্তৃক পরিচালিত মাতৃসদন থেকে। পাশাপাশি, আঞ্চলিকস্তরে রয়েছে বিভিন্ন ওয়ার্ডভিত্তিক সুস্বাস্থ্যকেন্দ্র।
সড়ক, রেল ও জলপথ— পরিবহণের তিন মাধ্যমেই সমৃদ্ধ এই শহর।
উলুবেড়িয়ায় বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে রয়েছে ১৬ নম্বর জাতীয় সড়ক। এবং শহরের মধ্য দিয়ে চলে গিয়েছে ও.টি. রোড; যা এই নগরের প্রধান সড়ক বা রাজপথ হিসেবে পরিচিত। মুম্বই রোড এবং ও.টি. রোডের মধ্যে সংযোগকারীর ভূমিকা পালন করে ডোমপাড়া এলাকায় রেলপথের উপরে অবস্থিত উলুবেড়িয়া উড়ালপুল।
এখানে অবস্থান করছে দক্ষিণ-পূর্ব রেলওয়ে জোন। উলুবেড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন এবং আংশিকভাবে ফুলেশ্বর স্টেশন দ্বারা শহরটি রেল-পরিষেবাপ্রাপ্ত। উলুবেড়িয়া স্টেশনের উত্তর দিকের স্টেশন রোড জাতীয় সড়কে এবং দক্ষিণের স্টেশন রোড ও.টি রোডে গিয়ে মিশছে। অর্থাৎ, উলুবেড়িয়া রেল স্টেশনের অবস্থান শহরের প্রধান দুই সড়কের ঠিক মধ্যবর্তী অঞ্চলে।
গঙ্গা নদীবক্ষে আধুনিক ফেরি পরিষেবার মাধ্যমে জলপথ পরিবহণের সুবিধা রয়েছে। কালীবাড়ির অদূরে পাশাপাশি অবস্থান করছে দু’টি উন্নত মানের ফেরিঘাট। ‘জেটিঘাটা’ বা ‘খেয়াঘাট’ নামে এলাকাটি পরিচিত।
উলুবেড়িয়া থেকে নিকটতম বিমানবন্দর কলকাতা আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট-এর দূরত্ব প্রায় ৫০ কিলোমিটার।
উলুবেড়িয়া একটি আধুনিক শিল্প-শহর। অর্থনৈতিক দিক থেকে উলুবেড়িয়া বর্তমানে যথেষ্ট সমৃদ্ধ ও পরিপুষ্ট জনপদ। মূলত ব্যবসা-বাণিজ্য এবং শিল্প-কলকারখানা এখানকার অর্থনীতির চালিকাশক্তি। এখানকার বীরশিবপুর অঞ্চলে রয়েছে সুবিশাল শিল্পতালুক; পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার কর্তৃক যা উলুবেড়িয়া ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক নামে স্বীকৃত। এ ছাড়াও, পশ্চিমবঙ্গ শিল্পোন্নয়ন নিগম-এর তত্ত্বাবধানে বীরশিবপুরেই গড়ে উঠেছে উলুবেড়িয়া শিল্প বিকাশ কেন্দ্র। যেখানে অবস্থান করছে বিভিন্ন ভারতীয় ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক সংস্থার ছোট-মাঝারি-বড় মিলিয়ে অসংখ্য কলকারখানা এবং গুদাম।
অতীতে এবং বর্তমানে বহু শিল্পোদ্যোগী উলুবেড়িয়াকে শিল্পবিস্তারের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যথেষ্ট লাভজনক, সর্বোপরি নিরাপদ স্থান হিসাবে গণ্য করে, এখানে কলকারাখানা স্থাপনে প্রয়াসী হয়েছেন ও হচ্ছেন। বীরশিবপুর শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত এমনই কয়েকটি উল্লেখযোগ্য শিল্পপ্রতিষ্ঠান হল— সিনটেক্স বিএপিএল লিমিটেড, প্যাটন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, আইটিসি ফুড কর্পোরেশন, অ্যামাজন ডট কম, ফ্লিপকার্ট ইন্ডিয়া, ইত্যাদি।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে ইন্দোনেশিয়ার ‘সেলিম গ্ৰুপ’ এখানে একটি মোটরসাইকেল কারখানায় ২৫০ মিলিয়ন ডলার অর্থ বিনিয়োগের জন্য পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু, বিবিধ কারণে পরবর্তীতে তা বাস্তবে রূপায়িত হয়নি।
মুখ্যত যে শিল্পের সৌজন্যে উলুবেড়িয়ায় খ্যাতি সারা ভারত জোড়া, তা হল ‘ব্যাডমিন্টন শাটল-কক শিল্প‘। এখানকার বাণীবন ও যদুরবেড়িয়া— এই দুই অঞ্চলের প্রায় কয়েক হাজার মানুষ পেশাগত ভাবে একদা যুক্ত ছিলেন এই শিল্পের সঙ্গে। উলুবেড়িয়ার শাটল ককে কেবল প্রকাশ পাড়ুকোন, সাইনা নেহওয়াল, প্রমুখের মতো খ্যাতনামা ভারতীয় ক্রীড়াবিদরাই নয়, আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় নিয়মিত খেলেছেন বিশ্বের বহু তাবড় খেলোয়াড়ও।
ক্রীড়াক্ষেত্রে বরাবরই উলুবেড়িয়ার বিশেষ সুখ্যাতি রয়েছে। এখানকার বহু ক্রিকেট, ফুটবল ও ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় ও দল জেলা, রাজ্য এমনকি জাতীয় স্তরের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় নিয়মিত অংশগ্ৰহণ করে থাকে। এ শহরের প্রধান ক্রীড়াঙ্গন হল, উলুবেড়িয়া স্টেডিয়াম। এ ছাড়াও, বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার অধীনে একাধিক আধুনিক মানের স্পোর্টস অ্যাকাডেমি ও কোর্ট রয়েছে।
উলুবেড়িয়া বাদ্যযন্ত্র ক্লাস্টার
উলুবেড়িয়ার ধুলাসিমলা, রংমহল, মইখালি এবং দাদপুর— এই চারটি গ্রামজুড়ে গড়ে ওঠা বাদ্যযন্ত্রের ক্লাস্টারটি বর্তমানে দেশের অন্যতম বৃহত্তম বাদ্যযন্ত্র ক্লাস্টার। এটির উৎপত্তি হয়েছিল স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়েই; অর্থাৎ প্রায় ৭০ বছর পূর্বে। সেতার, সরোদ, গিটার, তানপুরা- সহ প্রায় সকল প্রকার বাদ্যযন্ত্রের ক্লাস্টারটির সূক্ষ্ম গুণমানের জন্য দেশের অভ্যন্তরে এবং বাইরে উচ্চ চাহিদা রয়েছে। বহু বিদগ্ধ সঙ্গীতজ্ঞ এই এলাকা থেকে সংগ্রহ করা বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করেছেন, যার মধ্যে পণ্ডিত রবিশঙ্কর অন্যতম। উলুবেড়িয়ার এই ক্লাস্টারটি প্রজন্মের পর প্রজন্মব্যাপী সঞ্চিত দক্ষতা এবং কারুকার্যের ভান্ডার।
এই শহরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং নাগরিক সমাজের প্রাথমিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের ভার যে সরকারি কর্তৃপক্ষের হাতে ন্যস্ত, তা হল— উলুবেড়িয়া থানা। ‘হাওড়া গ্ৰামীণ জেলা পুলিশ’-এর অধীন বৃহত্তম প্রশাসনিক আয়তনবিশিষ্ট এই থানা সমগ্ৰ উলুবেড়িয়া-১ ব্লক এবং উলুবেড়িয়া পুরসভা-র সিংহভাগ অংশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। থানা ভবনের অবস্থান শ্রীশ্রীআনন্দময়ী কালীমন্দিরের (কালীবাড়ি) ঠিক বিপরীতে।
গ্ৰামীণ হাওড়ার একমাত্র মহিলা থানা হল, উলুবেড়িয়া উওমেন পুলিশ স্টেশন। যা পৃথকভাবে গঠন করা হয়েছে নারীসমাজের বিবিধ সমস্যার সমাধানার্থে।
আঞ্চলিকস্তরে যাবতীয় দেওয়ানি ও ফৌজদারি বিধিভুক্ত মামলা-মকদ্দমার বিচার করে থাকে মহামান্য উলুবেড়িয়া মহকুমা আদালত। মহকুমা-সদর হওয়ার সুবাদে যেটির অবস্থান এই শহরেই।
রাসবিহারী বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে ১৯৫১ সালে গঙ্গাতীরস্থ কালীবাড়ি প্রাঙ্গণে ভগবান শ্রীশ্রীকৃষ্ণের রাসযাত্রা উপলক্ষে পুজো ও অনুষ্ঠানের সূচনা হয়েছিল।
এই নগরের সর্বাধিক প্রসিদ্ধ ও জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান হল: ‘উলুবেড়িয়া কালীবাড়ি’; যা শহরের প্রাণকেন্দ্রে গঙ্গা নদীতীরবর্তী শ্রীশ্রীআনন্দময়ী কালীমাতার শতাব্দীপ্রাচীন মন্দির এবং তৎসংলগ্ন বৃহদায়তন প্রাঙ্গণকে নিয়ে গড়ে উঠেছে।
হিরণ চট্টোপাধ্যায় - চলচ্চিত্রাভিনেতা ও রাজনীতিক
পশ্চিমবঙ্গের অবস্থান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |