এলিয়
| |
---|---|
| |
জন্ম | আনু. ৯০০ খ্রী.পূ. সম্ভবত তিশবী |
মৃত্যু | আনু. ৮৪৯ খ্রী.পূ.[১] যিরীহোর কাছাকাছি |
শ্রদ্ধাজ্ঞাপন | |
উৎসব | ২০ জুলাই (কাথোলিক মণ্ডলী,[৩] পূর্বদেশীয় সনাতনপন্থী মণ্ডলী[৪] ও লুথারীয় মণ্ডলী–মিসৌরি সিনোদ[৫]) |
এর রক্ষাকর্তা | [৬] |
এলিয় (হিব্রু ভাষায়: אֵלִיָּהוּ, ʾĒlīyyāhū, অর্থাৎ “ইয়াহওয়েহ্/য়হবহ আমার ঈশ্বর”;[৭][৮][৯] গ্রিক: Ἡλίας, Elías; সিরীয়: ܐܸܠܝܼܵܐ, Elyāe; আরবি: إلياس বা إليا, Ilyās বা Ilyā) ছিলেন হিব্রু বাইবেলের রাজাবলির পুস্তকসমূহ অনুসারে একজন ভাববাদী ও অলৌকিক সাধক যিনি রাজা আহাবের রাজত্বকালে (খ্রী.পূ. ৯ম শতাব্দী) উত্তরাঞ্চলীয় ইস্রায়েল রাজ্যে বসবাস করতেন।[১০] ১ রাজাবলি ১৮-তে এলিয় কনানীয় দেবতা বাআলের উপাসনার চেয়ে ইব্রীয় ঈশ্বরের উপাসনাকে রক্ষা করেছিলেন। এলিয়ের মাধ্যমে ঈশ্বর অনেক অলৌকিক কাজও করিয়েছিলেন, যার মধ্যে পুনরুত্থান, আকাশ থেকে আগুন নামিয়ে আনা এবং “আগুনের মাধ্যমে” জীবিতাবস্থায় স্বর্গে প্রবেশ করা।[১১] তাঁকে “ভাববাদীদের পুত্রগণ” নামে পরিচিত একটি নবীদের বিদ্যালয়ে নেতৃত্বদানরত অবস্থায়ও চিত্রিত করা হয়।[১২] তাঁর স্বর্গারোহণের পর তাঁর শিষ্য ও সবচেয়ে নিবেদিত সহকারী ইলীশায় এই বিদ্যালয়ের নেতা হিসাবে তাঁর ভূমিকা গ্রহণ করেন। মালাখির পুস্তক “দেখ, সদাপ্রভুর সেই মহৎ ও ভয়ঙ্কর দিন আসিবার পূর্বে আমি তোমাদের নিকটে এলিয় ভাববাদীকে প্রেরণ করিব।” বলে এলিয়ের প্রত্যাবর্তনের ভবিষ্যদ্বাণী করে,[১৩] যা তাঁকে মশীহের এবং হিব্রু বাইবেলকে সম্মান করে এমন বিভিন্ন ধর্মের অগ্রদূত করে তোলে। এলিয়ের উল্লেখ সিরাখ, নূতন নিয়ম, মিশনাহ ও তালমুদ, কুরআন, বুক অব মরমন, মতবাদ ও চুক্তি এবং বাহাই ধর্মগ্রন্থে পাওয়া যায়।
ইহুদিধর্মে এলিয়ের নাম সাপ্তাহিক হাভদালাহ আচার-অনুষ্ঠানে ডাকা হয় যা শব্বাতের সমাপ্তি চিহ্নিত করে এবং এলিয়কে অন্যান্য ইহুদি রীতিনীতিতে ডাকা হয়, তাদের মধ্যে তারণোৎসব সদর এবং ব্রিৎ মিলাহ (আচারিক খৎনা)। তিনি বাবিলীয় তালমুদসহ হাগাদাহ ও রব্বিনীয় সাহিত্যে অসংখ্য গল্প ও তথ্যসূত্রে উপস্থিত হন। হিব্রু বাইবেল অনুসারে এলিয় শেষ সময়ে ফিরে আসবেন।[১৪]
since Elijah was central to Druzism, one may safely argue that the settlement of Druzes on Mount Carmel had partly to do with Elijahʼs story and devotion. Druzes, like some Christians, believe that Elijah came back as John the Baptist