ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম নাম | কলাবতী সারাম্মা | |||||||||||||||||||||||
জাতীয়তা | ভারতীয় | |||||||||||||||||||||||
জন্ম | ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭১ | |||||||||||||||||||||||
ক্রীড়া | ||||||||||||||||||||||||
দেশ | ভারত | |||||||||||||||||||||||
ক্রীড়া | ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড | |||||||||||||||||||||||
বিভাগ | ৪০০ মিটার | |||||||||||||||||||||||
পদকের তথ্য
| ||||||||||||||||||||||||
২৮সে জুলাই ২০১৪ তারিখে হালনাগাদকৃত |
কলাবতী 'কুট্টি' সারাম্মা (জন্ম ২৫শে ফেব্রুয়ারি ১৯৭১) হলেন একজন ভারতীয় প্রাক্তন ক্রীড়াবিদ যিনি ৪০০ মিটার ইভেন্টে বিশেষত্ব অর্জন করেছিলেন। এছাড়াও তিনি ভারতীয় দলের হয়ে ৪ × ১০০ মিটার রিলে এবং ৪ × ৪০০ মিটার রিলে ইভেন্টেও অংশ নিয়েছিলেন।[১] ১৯৯১ - ৯২ সালে তাঁকে জি ভি রাজা পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছিল এবং ১৯৯৩ সালে, তিনি ভারত সরকার কর্তৃক অর্জুন পুরস্কারে ভূষিত হন।[২]
কলাবতী সারাম্মা ১৯৭১ সালের ২৫শে ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন।
সারাম্মা ১৯৮৮ সালে সিঙ্গাপুরে এশিয়ান জুনিয়র অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের ৪০০ মিটার দৌড়ের ফাইনালে ৫৫.৪০ সেকেন্ড সময় করে রৌপ্য পদক জিতেছিলেন। তিনি ১৯৯০ সালে বেইজিংয়ে পরবর্তী এশিয়ান জুনিয়র অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে তাঁর সময়কে আরও উন্নত করেছিলেন, তিনি সেই প্রতিযোগিতায় ৫৫.০৭ সেকেন্ড সময় করে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন।[৩]
সিনিয়র লেভেলে, কুয়ালালামপুরে ১৯৯১ সালের এশিয়ান অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে তাঁর আত্মপ্রকাশ হয়েছিল, সেখানে সারাম্মা ৪০০ মিটার দৌড়ে ৫৩.৫১ সেকেন্ড সময় নিয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন। ম্যানিলায় ১৯৯৩ এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের ৪০০ মিটার দৌড়ের ফাইনালে তিনি ৫২.৮৩ সেকেন্ড সময় নিয়ে আবার ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন। এছাড়াও তিনি ৪ × ১০০ মিটার এবং ৪ × ৪০০ মিটার ইভেন্টে ভারতীয় রিলে দলের একটি অংশ ছিলেন, তাঁরা ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত টানা চারটি এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতেছিলেন।[৪] বর্তমানে তিনি দক্ষিণ রেলওয়ের চেন্নাইতে সহকারী ক্রীড়া কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)