কুর্জ ইবনে জাবির আল-ফিহরি মুহাম্মদ এর সহচর হলেও শত্রু হিসাবে বিবেচিত হয়। সাফওয়ান অভিযানের সময় তার নেতৃত্বে একটি দল মদিনার চারণভূমিতে আক্রমণ চালিয়ে মুসলিমদের গবাদিপশু লুট করে নেয়। এ কারণে মুহাম্মদ এর প্রেরিত সত্তরজনের একটি বাহিনী তাদের ধাওয়া করে বদরের নিকট সাফওয়ান উপত্যকায় পৌছেন। কিন্তু কুর্জ ইবনে জাবির আল-ফিহরি পালাতে সক্ষম হয়।[১]
পরবর্তীতে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং মুসলিমদের পক্ষে লড়াই করেছেন এবং মুহাম্মদ (সা.) তাকে কুর্জ বিন জাবির আল-ফিহরির অভিযান হিসাবে পরিচিত একটি অভিযানে সেনাপতি হিসাবে নিযুক্ত করেন[২] এটি ৬২৮ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসে, ইসলামিক ক্যালেন্ডারের ষষ্ঠ হিজরীর দশম মাসে সংগঠিত হয়।[৩][৪] এই অভিযানটি আটজন দস্যুর বিরুদ্ধে পরিচালিত হয়, তারা একজন মুসলমানকে হত্যা করেছিল। মুসলমানরা ডাকাতদের ধরে তাদের ক্রুশে দিয়েছিল (ইসলামী সূত্র অনুসারে)।[৫] এই ঘটনার প্রেক্ষিতে যারা পৃথিবীতে অপকর্ম ছড়িয়ে দেয় তাদের শাস্তি সম্পর্কে কুরআনের আয়াত [কুরআন ৫:৩৩] নাযিল হয়।[৬][৭]
|lanh=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)