পথের তথ্য | ||||
---|---|---|---|---|
KDOT কর্তৃক রক্ষণাবেক্ষণকৃত | ||||
দৈর্ঘ্য | ৩.৬০১ মা[১] (৫.৭৯৫ কিমি) | |||
অস্তিত্বকাল | ১৯৩৭[২]–বর্তমান | |||
প্রধান সংযোগস্থল | ||||
দক্ষিণ প্রান্ত: | ইউএস ১৬৬ US-১৬৬ / US-৪০০ইউএস ৪০০, বাক্সটার স্প্রিংস এর নিকটে | |||
উত্তর প্রান্ত: | কে-৬৬ K-৬৬, গ্যালেনা | |||
অবস্থান | ||||
কাউন্টিসমূহ | চেরোকি | |||
মহাসড়ক ব্যবস্থা | ||||
| ||||
|
কে-২৬ যুক্তরাষ্ট্রের ক্যান্সাসে অবস্থিত একটি রাজ্য মহাসড়ক। ৩.৬০১ মাইল (৫.৭৯৫ কি.মি.) লম্বা রাস্তার পুরোটাই ক্যান্সাসের চেরোকি কাউন্টিতে অবস্থিত। রাস্তাটি মিসৌরি, ক্যান্সাস এবং ওকলাহামো রাজ্যের সংযোগ বিন্দু থেকে উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত। ইউএস রুট ১৬৬(ইউএস ১৬৬) এবং ইউএস ৪০০ এর মিলনস্থান হতে শুরু হয়ে উত্তরে গ্যালেনার কে-৬৬ তে গিয়ে সমাপ্ত হয়। রাস্তাটির রক্ষনাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে ক্যান্সাস ডিপার্টমেন্ট অব ট্রান্সপোর্টেশান ( কেডিওটি)।
রাস্তাটিকে ১৯৩৭ সালে ক্রেস্টলাইন থেকে মিসৌরি স্টেট লাইন পর্যন্ত প্রথমে তৈরী করা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তি কয়েক দশক ধরে চলমান রাস্তা স্থানান্থর প্রকল্পের অধীনে, ১৯৮০ সালের দিকে কে-২৬ বর্তমান রূপ ধারণ করে।
বাক্সটার স্প্রিংস এর পূর্বে অবস্থিত ইউএস-৪০ এবং ইউএস-১৬৬ এর সংযোগস্থল থেকে কে-২৬ এর জন্ম। তারপর রাস্তাটি বনজঙ্গল এবং কিছু শস্যক্ষেত পাড়ি দিয়ে উত্তরদিকে চলতে থাকে। এরপর কে-২৬ সোয়াল ক্রিক পাড়ি দিয়ে প্রধান সড়ক হিসেবে গ্যালনা শহরে প্রবেশ করে। গ্যালেনাতে রাস্তাটির তার উত্তর প্রান্তবিন্দু কে-৬৬ (যা কিনা সপ্তম সড়ক নামেও পরিচিত) এ গিয়ে সমাপ্ত হয়।[৩][৪] কিন্তু প্রধান সড়কটি বিএনএসএফ রেলওয়ে বরাবর উত্তর দিকে চলতেই থাকে।[৫]
ক্যান্সাসের অন্যান্য মহাসড়কগুলোর মতোই এই রাস্তাটিরও দেখাশুনার দায়িত্বে রয়েছে ক্যান্সাস ডিপার্টমেন্ট অব ট্রান্সপোর্টেশান (কেডিওটি )। রক্ষণাবেক্ষণের অংশ হিসেবে কেডিওটি নিয়মিত রাস্তাটি ব্যবহারকারী যানবাহনের পারিসংখ্যান প্রকাশ করে থাকে। রাস্তাটি দিয়ে দৈনিক গড়ে কতটি যানবাহন চলাচল করলো তা হিসাব করে বছর শেষে তথ্য পাওয়া যায়। কেডিওটির ২০১০ সালের তথ্য মতে দৈনিক রাস্তাটি দিয়ে গড়ে,২২৫টি ট্রাকসহ ৩২৩০ টি যানবাহন চলাচল করে।[৬] রাস্তাটির কোন অংশই জাতীয় মহাসড়ক ব্যবস্থার অংশ নয়[৭], যেটি কিনা একটি দেশের অর্থনীতি, প্রতিরক্ষা এবং চলাফেরার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত।[৮]
কে-২৬ কে ১৯৩৭ সালে কে-৩৪ হিসেবে তৈরী করা হয়েছিল। কে-৩৪ ছিল একটি কাঁচা রাস্তা যেটি কে-৯৬ থেকে মিসৌরি স্টেট লাইনের পূর্বে ক্রেস্টলাইনে অবস্থিত ইউএস ৬৯ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।[২][৯] পরবর্তিতে ১৯৪১ সালে এই রাস্তাটিকে কে-২৬ এবং রাস্তার পূর্বদিকের অংশকে কে-৯৬ নামকরণ করা হয়। কে-২৬, ইউএস ৬৬ এর পশ্চিম হতে উত্তরে কে-৯৬ এবং ইউএস ৬৯ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। রাস্তাটিকে ১৯৪১ সালেই পাঁকা সড়কে উন্নিত করা হয়।[১০][১১] পরবর্তিতে ১৯৫৮ এবং ১৯৫৩ সালে রাস্তাটিকে গ্যালেনার পূর্বে ইউএস ৬৬ এবং দক্ষিণে রাস্তাটির দক্ষিণ প্রান্ত বিন্দু ইউএস ১৬৬ পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়।[১২][১৩] ১৯৮০ সালে যখন ইউএস ৬৬ এর নামকরণ বাতিল করা হয়, তখন এই বাতিল হওয়া রাস্তাটিকে কে-৬৬ নামকরণ করা হয়। যেটির কিছু অংশ ইউএস রুট ৬৯ অল্টারনেট এর অংশ ছিল।[১৪][১৫]
সম্পূর্ণ রুটটি হল চেরোকি কাউন্টি-এ।
অবস্থান | মাঃ[১] | কিঃমিঃ | গন্তব্য | টীকা | |
---|---|---|---|---|---|
গার্ডেন টাউনশিপ | ০.০০০ | ০.০০০ | ইউএস ১৬৬ US-১৬৬ / US-৪০০ইউএস ৪০০ | দক্ষিণ প্রান্তবিন্দু | |
গ্যালেনা | ৩.৬০১ | ৫.৭৯৫ | কে-৬৬ K-৬৬ (৭ম সড়ক) – জপলিন, এমও | উত্তর প্রান্তবিন্দু | |
১.০০০ মাঃ = ১.৬০৯ কিঃমিঃ; ১.০০০ কিঃমিঃ = ০.৬২১ মাঃ |
রুটের মানচিত্র:
KML ফাইল (সম্পাদনা • সাহায্য)
|