ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ক্রিস্টোফার ঈগলস | ||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ||
জার্সি নম্বর | ৩৩ | ||
যুব পর্যায় | |||
ওয়াটফোর্ড ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | |||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ (গোল) | |
২০০৩- ২০০৫ ২০০৫ ২০০৬ ২০০৬ |
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড → ওয়াটফোর্ড (ধারে) → শেফিল্ড ওয়েডিনেজডে (ধারে) → ওয়াটফোর্ড (ধারে) → এনইসি নিজমেগেন (ধারে) |
১৩ (১) ২৫ (৩) ১৭ (৩) ১৫ (১) ৬ (১) | |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং 23:40, 10 May 2007 (UTC) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। |
ক্রিস্টোফার ঈগলস (জন্ম ১৯ নভেম্বর ১৯৮৫) একজন ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড়। ফুটবলেে তার সেরা অবস্থান আক্রমণাত্নক ডান মধ্যমাঠের খেলোয়াড়। বর্তমানে তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডেে খেলেন।
মূলত ওয়াটফোর্ডে তিনি বেড়ে উঠলেও ১৪ বছর বয়সে তিনি ওয়াটফোর্ড ছেড়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড অ্যাকাডেমিতে যোগ দেন। এর বদলে পরে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে ড্যানি ওয়েবার ওয়াটফোর্ডে যোগ দেন।[১]
২০০৩ সালের ২৮ অক্টোবর মুল দলের অংশ হিসেবে ইগলসের অভিষেক ঘটে। এসময় ফুটবল লিগ কাপ প্রতিযোগিতায় লিডস ইউনাইটেডের বিপক্ষে খেলার দ্বিতীয় অর্ধে কিয়েরেন রিচার্ডসনের পরিবর্তে তিনি মাঠে নামেন এবং এ খেলায় ইউনাইটেড বিজয়ী হয়।[২] এই মৌসুমে তিনি আর মাত্র একবার মাঠে নেমেছেন, ওয়েস্ট ব্রমের বিপক্ষে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর বদলী হিসেবে। এখেলায় ইউনাইটেড ২-০ গোলে বিজয়ী হয়।[৩]
২০০৫ সালের ২১ জানুয়ারি ঈগলসকে ধারে ওয়াটফোর্ডে খেলতে দেয়া হয়। [৪] এসময় তিনি ১৩ খেলায় ১টি গোল করেন।[৫] ২০০৫-০৬ মৌসুমের প্রথম ভাগে তাকে আবার ধারে শেফিল্ড ওয়েডনেজডে দলে খেলতে দেয়া হয়।[৬] লিডসের বিপক্ষে শেফিল্ডের পক্ষে তিনি তার প্রথম গোল করেন।[৭] ওয়েডনেজডের পক্ষে তিনটি গোল করে তিনি আবার ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্লাবে ফেরত আসেন।
২০০৬ সালের ৬ জানুয়ারি তাকে আবার ওয়াটফোর্ড দলে ধারে পাঠানো হয়।[৮] ওয়াটফোর্ডের হয়ে তিনি লিগে তার প্রথম খেলাতেই গোল করেন।[৯][১০] - এই গোলের সুবাদে তিনি আলোচনায় আসেন এবং উইম্বলডনের বিপক্ষে বেকহ্যামের গোলের সাথে এটির তুলনা করা হয়। এই গোলটি মৌসুমের সেরা গোলের স্বীকৃতি অর্জন করে।
দলে মধ্যমাঠের খেলোয়াড়ের ঘাটতি থাকা সত্ত্বেও ঈগলসকে অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য আবার ধারে ডাচ দল এনইসি নিজমেগেন দলে পাঠানো হয়। [১১]
২০০৬ সালের ২১ ডিসেম্বর তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দলে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেন।[১২] তিনি এনইসি দলের পক্ষে ১১টি খেলায় অংশ নিয়েছেন যার অধিকাংশই বদলী হিসেবে। ২০০৭ সালের ১৩ মার্চ মার্সেলো লিপ্পির ইউরোপীয় একাদশের সাথে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডেের প্রীতি খেলায় তিনি দ্বিতীয় অর্ধে মাঠে নামেন।
২০০৭ সালের ২৮ এপ্রিল তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড মূল দলের হয়ে প্রথম প্রিমিয়ারশিপে গোল দেন। দ্বিতীয় অর্ধে তিনি মাঠে নেমে গোল দেন যাতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ৪-২ গোলে এভারটনকে পরাজিত করে। ২০০৭ সালের ২০ জুলাই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডেের এশিয়ান ট্যুরে তিনি কয়েকটি দর্শনীয় গোল করেন। ২০০৭-০৮ মৌসুমে তিনি প্রথম একাদশে অন্তুর্ভুক্ত হবার চেষ্টা চালাচ্ছেন [১৩]