রোগশয্যাসম্বন্ধীয় তথ্য | |
---|---|
উচ্চারণ | /ˌklævjʊˈlænɪk/ |
এএইচএফএস/ ড্রাগস.কম | আন্তর্জাতিক ড্রাগের নাম |
গর্ভাবস্থার শ্রেণি |
|
প্রয়োগের স্থান | মুখ, শিরা |
এটিসি কোড |
|
আইনি অবস্থা | |
আইনি অবস্থা |
|
ফার্মাকোকাইনেটিক উপাত্ত | |
জৈবপ্রাপ্যতা | "ভালো" |
বিপাক | যকৃত (সর্বোচ্চ) |
বর্জন অর্ধ-জীবন | ১ঘন্টা |
রেচন | বৃক্ক (৩০–৪০%) |
শনাক্তকারী | |
| |
সিএএস নম্বর | |
পাবকেম সিআইডি | |
ড্রাগব্যাংক | |
কেমস্পাইডার | |
ইউএনআইআই | |
কেইজিজি | |
সিএইচইবিআই | |
সিএইচইএমবিএল | |
কমপটক্স ড্যাশবোর্ড (আইপিএ) | |
ইসিএইচএ ইনফোকার্ড | 100.055.500 |
রাসায়নিক ও ভৌত তথ্য | |
সংকেত | C8H9NO5 |
মোলার ভর | ১৯৯.১৬ g·mol−১ |
থ্রিডি মডেল (জেএসমোল) | |
| |
|
ক্লাভুল্যানিক অ্যাসিড একটি বিটা-ল্যাক্টাম অ্যান্টিবায়োটিক যা একটি প্রক্রিয়া-ভিত্তিক β-ল্যাকটামেজ ইনহিবিটর হিসাবে কাজ করে। অ্যান্টিবায়োটিক হিসাবে নিজে কার্যকর না হলেও, পেনিসিলিন -গ্রুপের অ্যান্টিবায়োটিকের সাথে মিলিত হয়ে, এটি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণে ব্যবহৃত অণুজীব-বিরোধী প্রতিরোধ্যতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।
এর সবচেয়ে সাধারণ রুপ হলো পটাশিয়াম ক্লাভুলানেট (পটাশিয়ামের লবণ হিসাবে ক্লাভুলানিক অ্যাসিড)।
১৯৭৪ সালে ক্ল্যাভুল্যানিক অ্যাসিড পেটেন্ট করা হয়েছিল।[১]
অ্যামোক্সিসিলিন-ক্লাভুল্যানিক অ্যাসিড সমন্বয় (কোঅ্যামোক্সিক্লাভ) টনসিল প্রদাহ, সাইনাস সংক্রমণ, পায়েলোনেফ্রাইটিস,মূত্রনালীর সংক্রমণ সহ বিভিন্ন ধরণের সংক্রমণের জন্য প্রথম সারির চিকিৎসা। এটি বিটা ল্যাক্টাম সৃষ্টিকারী বিস্তৃত গ্রাম পজিটিভ ব্যাকটেরিয়ার পাশাপাশি আংশিকভাবে, গ্রাম-নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধেও কাজ করে।
পেনিসিলিনের সাথে ক্লাভুল্যানিক অ্যাসিডের ব্যবহারের সময় বা তার কিছু পরেই কোলেস্ট্যাটিক জন্ডিস এবং হেপাটাইটিস হতে পারে। যুক্ত জন্ডিস সাধারণত স্ব-সীমাবদ্ধ এবং খুব কমই মারাত্মক। [২][৩]
ক্লাভুল্যানিক নামটি স্ট্রেপ্টোমাইসেস ক্লাভুলিগেরাসের স্ট্রেন থেকে উদ্ভূত হয়েছে, যা ক্লাভুল্যানিক অ্যাসিড তৈরি করে। [৪][৫]
১৯৭৪-৭৫ সালের দিকে ওষুধ কোম্পানি বিচ্যামে কর্মরত ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা স্ট্রেপ্টোমাইসেস ক্লাভুলিগেরাস নামক ব্যাকটেরিয়া থেকে ক্লাভুল্যানিক অ্যাসিড আবিষ্কার করেন। [৬] বেশ কিছুদিন চেষ্টার পর, ১৯৮১ সালে বিচ্যাম শেষ পর্যন্ত ওষুধটির জন্য মার্কিন পেটেন্ট সুরক্ষার জন্য আবেদন করে এবং ১৯৮৫ সালে মার্কিন পেটেন্ট লাভ করে।