ট্রান্সফারমার্কেট

ট্রান্সফারমার্কেট
উপলব্ধ
তালিকা
মালিকআক্সেল স্প্রিঙ্গার এজি
মাত্তিয়াস সিডেল
প্রস্তুতকারকমাত্তিয়াস সিডেল
ওয়েবসাইটwww.transfermarkt.de
www.transfermarkt.co.uk
চালুর তারিখমে ২০০০; ২৪ বছর আগে (2000-05)
বর্তমান অবস্থাসক্রিয়

ট্রান্সফারমার্কেট জার্মান-ভিত্তিক[] একটি ওয়েবসাইট, যেটির মালিকানায় রয়েছে আক্সেল স্প্রিঙ্গার এজি। এই ওয়েবসাইটে ফুটবল খেলার ফলাফল, পরিসংখ্যান, স্থানান্তর সংবাদ এবং সময়সূচী মতো তথ্য রয়েছে।[] আইভিডাব্লিউর মতে, এটি সর্বাধিক পরিদর্শন করা ২৫টি শীর্ষস্থানীয় জার্মান ওয়েবসাইটের মধ্যে একটি এবং কিকার.ডিইর পর দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রীড়া ওয়েবসাইট।[]

এই ওয়েবসাইটে স্কোর, ফলাফল, স্থানান্তর সম্পর্কিত সংবাদ, সময়সূচী এবং খেলোয়াড় মূল্য রয়েছে। খেলোয়াড়দের সঠিক মূল্য থাকার পাশাপাশি অনুমানের ভিত্তিতে কিছু অন্যান্য তথ্য থাকা সত্ত্বেও,[] সেন্টার ফর ইকোনমিক পারফরম্যান্সের গবেষকরা এই ওয়েবসাইটে বিদ্যমান খেলোয়াড় স্থানান্তরের "গুজব" বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সঠিক হয়।[]

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

২০০০ সালের মে মাসে, ত্তিয়াস সিডেল এই ওয়েবসাইটটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ২০০৮ সালে, আক্সেল স্প্রিঙ্গার পাবলিশিং হাউস এই ওয়েবসাইটের ৫১% শেয়ার ক্রয় করার মাধ্যমে এই ওয়েবসাইটের দায়িত্ব গ্রহণ করেছে, সিডেল বাকি ৪৯% ধারণ করেছিল।[] ২০০৯ সালে এই ওয়েবসাইটের ইংরেজি ভাষার সংস্করণ চালু করা হয়েছে।

২০১৪ সালের ১৯শে মে তারিখে, "ভার্সন ৪"-এ তথাকথিত হালনাগাদের জন্য পুনরায় শুরু করা হয়েছে। এই হালনাগাদের সময়টিতে সার্ভার-প্রযুক্তিগত সমস্যার পাশাপাশি ডেটা-আইনি সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল, যার ফলে ব্যক্তিগত ব্যবহারকারীর কাছে অনির্দিষ্টকালের জন্য অন্যান্য ব্যবহারকারীরা দৃশ্যমান ছিল।[] ফেসবুকে একাধিক অভিযোগের ফলস্বরূপ ৪৮ ঘণ্টার জন্য এই ওয়েবসাইটটির কার্যক্রম সীমাবদ্ধ করা ছিল।[] ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে সবচেয়ে বড় সমালোচনা ছিল এই ওয়েবসাইটের বিভ্রান্তিকর নতুন নকশা। এর ফলস্বরূপ, ট্রান্সফারমার্কেট পুনরায় চালু করার সময় ঘটে যাওয়া ঘটনা এবং সৃষ্ট সমস্যার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছিল।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Report for transfermarkt.co.uk | Norton Safe Web"। Safeweb.norton.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩ 
  2. "The Football Portal for the Premier League and Transfer Rumour Forum"। transfermarkt.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩ 
  3. Schröder, Jens (৮ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "Online-IVW: Sport gewinnt, News verliert" [Online-IVW: Sport wins, News loses]। meedia.de। ২৫ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১৩ 
  4. Ahrens, Peter (৬ আগস্ট ২০১০)। "Bundesliga-Transfers: Magie des Pinkepinke-Plans" [Bundesliga transfers: Magic of the dough plan] (German ভাষায়)। Spiegel Online। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৩ 
  5. Bryson, Alex; Frick, Bernd; Simmons, Rob (সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "The Returns to Scarce Talent: Footedness and Player Remuneration in European Soccer" (পিডিএফ)। cep.lse.ac.uk। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৩ 
  6. "Axel Springer übernimmt Mehrheit an Deutschlands größter Fußball-Community" [Axel Springer acquires majority stake in Germany's biggest football community]। meedia.de। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৮। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১৩ 
  7. Linder, Armin (২০ মে ২০১৪)। "Daten-Leck bei Transfermarkt.de" [Data leak on Transfermarkt.de] (German ভাষায়)। TZ.de। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৪ 
  8. Wietlisbach, Oliver (২০ মে ২০১৪)। "Am Montag lancierte "Transfermarkt" seine neue Website. Dabei ging schief, was schief gehen konnte. Sogar private Nachrichten waren plötzlich für andere einsehbar." [On Monday "Transfermarket" launched a new website. Everything that could go wrong, went wrong. Even private messages were suddenly visible to others.] (German ভাষায়)। watson.ch। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৪ 
  9. Seidel, Matthias (২৩ মে ২০১৪)। "Transfermarkt sagt Entschuldigung" [Transfermarkt apologizes] (German ভাষায়)। transfermarkt.de। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৪