ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ড্যানিয়েল নি ট্যাকি মেনসাহ ওয়েলবেক[১] | ||
জন্ম | [২] | ২৬ নভেম্বর ১৯৯০||
জন্ম স্থান | ম্যানচেস্টার, ইংল্যান্ড | ||
উচ্চতা | ১.৮৫ মিটার (৬ ফুট ১ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | আক্রমণভাগের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়ন | ||
জার্সি নম্বর | ১৮ | ||
যুব পর্যায় | |||
ফ্লেচার মস রেঞ্জার্স | |||
২০০১–২০০৮ | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৮–২০১৪ | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ৯২ | (২০) |
২০১০ | → প্রেস্টন নর্থ এন্ড (ধার) | ৮ | (২) |
২০১০–২০১১ | → সান্ডারল্যান্ড (ধার) | ২৬ | (৬) |
২০১৪–২০১৯ | আর্সেনাল | ৮৮ | (১৬) |
২০১৯–২০২০ | ওয়াটফোর্ড | ১৮ | (২) |
২০২০– | ব্রাইটন | ৬৬ | (১৪) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৫ | ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৬ | ১ | (০) |
২০০৬–২০০৭ | ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ | ১১ | (২) |
২০০৭–২০০৮ | ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৮ | ২ | (২) |
২০০৮–২০০৯ | ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ | ৮ | (২) |
২০০৯–২০১১ | ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ | ১৪ | (৫) |
২০১১–২০১৮ | ইংল্যান্ড | ৪২ | (১৬) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১২:০৫, ১১ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১২:০৫, ১১ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
ড্যানিয়েল নি ট্যাকি মেনসাহ ওয়েলবেক (ইংরেজি: Danny Welbeck, ইংরেজি উচ্চারণ: /daˈni wɛlˈbɛk/; জন্ম: ২৬ নভেম্বর ১৯৯০; ড্যানি ওয়েলবেক নামে সুপরিচিত) হলেন একজন ইংরেজ পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে ইংল্যান্ডের পেশাদার ফুটবল লিগের শীর্ষ স্তর প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়নের হয়ে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।[৩][৪][৫] তিনি মূলত কেন্দ্রীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে ডান পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় অথবা বাম পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
ইংরেজ ফুটবল ক্লাব ফ্লেচার মস রেঞ্জার্সের যুব পর্যায়ের হয়ে খেলার মাধ্যমে ওয়েলবেক ফুটবল জগতে প্রবেশ করেছেন এবং পরবর্তীকালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের যুব দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি ফুটবল খেলায় বিকশিত হয়েছেন। ২০০৭–০৮ মৌসুমে, ইংরেজ ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছেন; ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে সাত মৌসুমে ৯২ ম্যাচে ২০টি গোল করেছেন। মাঝে তিনি প্রেস্টন নর্থ এন্ড এবং সান্ডারল্যান্ডের হয়ে ধারে খেলেছেন। ২০১৪–১৫ মৌসুমে তিনি প্রায় ১৬ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে আর্সেনালে যোগদান করেছেন। আর্সেনালের হয়ে তার তৃতীয় মৌসুমে তিনি আর্সেন ওয়েঙ্গারের অধীনে ২০১৬–১৭ এফএ কাপের শিরোপা জয়লাভ করেছেন। আর্সেনালে পাঁচ মৌসুম অতিবাহিত করার পর ওয়াটফোর্ডের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন, যেখানে তিনি সকল প্রতিযোগিতায় ২০ ম্যাচে ৩টি গোল করেছেন। ২০২০–২১ মৌসুমে, তিনি ওয়াটফোর্ড হতে ইংরেজ ক্লাব ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়নে যোগদান করেছেন।
২০০৫ সালে, ওয়েলবেক ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৬ দলের হয়ে ইংল্যান্ডের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ছয় বছর যাবত ইংল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে ইংল্যান্ডের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৪২ ম্যাচে ১৬টি গোল করেছেন। তিনি ইংল্যান্ডের হয়ে সর্বমোট দুইটি ফিফা বিশ্বকাপ (২০১৪ এবং ২০১৮) এবং সর্বমোট একটি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে (২০১২) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৮ সালে গ্যারেথ সাউথগেটের অধীনে ফিফা বিশ্বকাপের চতুর্থ স্থান অধিকার করেছেন।
ড্যানিয়েল নি ট্যাকি মেনসাহ ওয়েলবেক ১৯৯০ সালের ২৬শে নভেম্বর তারিখে ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং লংসাইটে তিনি তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন।[৬][৭] তার বাবা এবং মা উভয়ই ঘানার নাগরিক ছিলেন।[৮]
ওয়েলবেক মাত্র ৬ বছর বয়সে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের নজরে আসেন।[৯] তার বাবা মা উভয়েই ঘানার অধিবাসী ছিলেন।[১০] ৮ বছর বয়সে তিনি স্থানীয় দল ফ্লেচার মস রেঞ্জার্সের হয়ে ভালো খেলা প্রদর্শন করেন, যার ফলে তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হয়েছিলেন।[১১] ২০০৬ সালের ৮ই এপ্রিল তারিখে, তিনি সান্ডারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড অনূর্ধ্ব ১৮ দলের হয়ে অভিষেক করেছেন। এর পরবর্তী মৌসুমে তিনি ২৮টি খেলায় অংশগ্রহণ করে ৯টি গোল করেছেন, এর মধ্যে এফএ যুব কাপে ৮ ম্যাচে ১টি গোল করেন যা তার দলকে ফাইনালে পৌছাতে সাহায্য করে।[১২] ২০০৭ সালের জুলাই মাসে, তিনি প্রশিক্ষণার্থী চুক্তি স্বাক্ষর করেন এবং ২০০৭–০৮ মৌসুমের শুরুর দিকেই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সংরক্ষিত দলে উন্নীত হন। ২০০৮ সালে সৌদি আরব সফরের জন্য তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের প্রথম দলে ডাক পেয়েছিলেন। ২০০৮ সালের ২১শে জানুয়ারি তারিখে সৌদি ক্লাব আল হিলালের বিরুদ্ধে তিনি অভিষেক করেছেন; উক্ত ম্যাচের ৬৫তম মিনিটে তিনি অ্যান্ডারসনের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নেমেছিলেন। খেলা শেষ হওয়ার ঠিক ১ মিনিট পূর্বে তিনি পেনাল্টি কিক থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন; যার ফলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ম্যাচটিতে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল।[১৩]
২০০৮ সালের ২৫শে জানুয়ারি তারিখে, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ম্যানেজার অ্যালেক্স ফার্গুসন জানিয়েছিলেন যে, ২০০৭–০৮ মৌসুমের বাকি সময়ের জন্য তিনি ওয়েলবেককে প্রথম একাদশের জন্য বিবেচনা করবেন।[১৪] অতঃপর ২৩শে সেপ্টেম্বর তারিখে, মিডলজব্রার বিরুদ্ধে লিগ কাপের ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে তিনি প্রতিযোগিতাপুর্ণ খেলায় অভিষেক করেছেন; ম্যাচটির তৃতীয় মিনিটে ওয়েলবেক গোল করার সম্ভবনা জাগালেও শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়েছিলেন।[১৫] লিগ কাপের ৪র্থ পর্বের খেলায় কুইন্স পার্ক রেঞ্জার্সের বিরুদ্ধে ৭২তম মিনিটে রদ্রিগো পসেবনের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নেমেছিলেন। মাঠে প্রবেশের কিছু মিনিট পরে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড একটি পেনাল্টি পেয়েছিল; কার্লোস তেবেস উক্ত পেনাল্টিকে গোলে রূপান্তর করেছিলেন, যার ফলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ১-০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিলেন।[১৬] ২০০৮ সালের ১৫ই নভেম্বর তারিখে, প্রিমিয়ার লিগে স্টোক সিটির বিরুদ্ধে তার অভিষেক ম্যাচের ৬৩তম মিনিটে পার্ক জি-সুংয়ের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নেমেছিলেন; উক্ত ম্যাচে তিনি ৩০ গজ দূর থেকে নেয়া বাঁকানো শটে গোল করেছিলেন, যা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ৫–০ গোলের ব্যবধানে জয়ের ম্যাচের চতুর্থ গোল ছিল।[১৭] ২০০৯ সালের ২৩শে সেপ্টেম্বর তারিখে, তিনি ২০০৮–০৯ মৌসুমের তার প্রথম গোল করেন; লিগ কাপের উক্ত ম্যাচে তার একমাত্র গোলে উলভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্সের বিরুদ্ধে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ১–০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল। [১৮] ২৭শে অক্টোবর তারিখে, লিগ কাপের পরের ম্যাচেও তিনি বার্নজলির বিরুদ্ধে গোল করেছিলেন।[১৯] ২০০৯ সালের ২৫শে নভেম্বর তারিখে, উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে বেশিকতাশের বিরুদ্ধে তার অভিষেক ঘটে।[২০] ২০০৯ সালের ১১ই ডিসেম্বর তারিখে, তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে ২০১৩ সাল পর্যন্ত চুক্তি নবায়ন করেছিলেন।[২১]
ওয়েলবেক ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৬, ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭, ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৮, ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ এবং ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে ইংল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।[২২][২৩][২৪] ২০০৫ সালে তিনি ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৬ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। ইংল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে তিনি প্রায় ৬ বছরে ৩৬ ম্যাচে অংশগ্রহণ করে ১১টি গোল করেছেন। তিনি ২০০৭ সালের ২১শে আগস্ট তারিখে অনুষ্ঠিত ২০০৭ ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ দলের বিরুদ্ধে ইংল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে প্রথমবারের মতো গোল করেছেন।
২০১১ সালের ২৯শে মার্চ তারিখে, ২০ বছর, ৪ মাস ও ৩ দিন বয়সে, ডান পায়ে ফুটবল খেলায় পারদর্শী ওয়েলবেক ঘানার বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ইংল্যান্ডের হয়ে অভিষেক করেছেন।[২৫][২৬] উক্ত ম্যাচের ৮১তম মিনিটে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় অ্যাশলি ইয়াংয়ের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে তিনি মাঠে প্রবেশ করেছিলেন;[২৭][২৮] ম্যাচে তিনি ১৬ নম্বর জার্সি পরিধান করে কেন্দ্রীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছিলেন।[২৯] ম্যাচটি ১–১ গোলে ড্র হয়েছিল।[৩০] ইংল্যান্ডের হয়ে অভিষেকের বছরে ওয়েলবেক সর্বমোট ৩ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন। জাতীয় দলের হয়ে অভিষেকের ১ বছর, ২ মাস ও ৪ দিন পর, ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে প্রথম গোলটি করেছেন;[৩১] ২০১২ সালের ২রা জুন তারিখে, বেলজিয়ামের বিরুদ্ধে ম্যাচের ৩৬তম মিনিটে অ্যাশলি ইয়াংয়ের অ্যাসিস্ট হতে ইংল্যান্ডের হয়ে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করার মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক ফুটবলে তার প্রথম গোলটি করেছেন।[৩২][৩৩]
দল | সাল | ম্যাচ | গোল |
---|---|---|---|
ইংল্যান্ড | ২০১১ | ৩ | ০ |
২০১২ | ১১ | ৫ | |
২০১৩ | ৬ | ৩ | |
২০১৪ | ১২ | ৫ | |
২০১৫ | ১ | ১ | |
২০১৬ | ১ | ০ | |
২০১৭ | ২ | ১ | |
২০১৮ | ৬ | ১ | |
সর্বমোট | ৪২ | ১৬ |
গোল | তারিখ | মাঠ | প্রতিপক্ষ | স্কোর | ফলাফল | প্রতিযোগিতা | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ জুন ২০১২ | ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম, লন্ডন, ইংল্যান্ড | বেলজিয়াম | ১–০ | ১–০ | প্রীতি ম্যাচ | [৩৩][৩৪] |
২ | ১৫ জুন ২০১২ | অলিপিস্কি ন্যাশনাল স্পোর্টস কমপ্লেক্স, কিয়েভ, ইউক্রেন | সুইডেন | ৩–২ | ৩–২ | উয়েফা ইউরো ২০১২ | [৩৫][৩৬] |
৩ | ১২ অক্টোবর ২০১২ | ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম, লন্ডন, ইংল্যান্ড | সান মারিনো | ২–০ | ৫–০ | ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | [৩৭][৩৮] |
৪ | ৪–০ | ||||||
৫ | ১৪ নভেম্বর ২০১২ | ফ্রেন্ডস অ্যারিনা, সোলনা, সুইডেন | সুইডেন | ১–২ | ২–৪ | প্রীতি ম্যাচ | [৩৯][৪০] |
৬ | ১৪ আগস্ট ২০১৩ | ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম, লন্ডন, ইংল্যান্ড | স্কটল্যান্ড | ২–২ | ৩–২ | [৪১][৪২] | |
৭ | ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | মলদোভা | ৩–০ | ৪–০ | ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | [৪৩][৪৪] | |
৮ | ৪–০ | ||||||
৯ | ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ | সেন্ট ইয়াকব-পার্ক, বাজেল, সুইজারল্যান্ড | সুইজারল্যান্ড | ১–০ | ২–০ | উয়েফা ইউরো ২০১৬ বাছাইপর্ব | [৪৫][৪৬] |
১০ | ২–০ | ||||||
১১ | ৯ অক্টোবর ২০১৪ | ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম, লন্ডন, ইংল্যান্ড | সান মারিনো | ৩–০ | ৫–০ | [৪৭][৪৮] | |
১২ | ১৫ নভেম্বর ২০১৪ | স্লোভেনিয়া | ২–১ | ৩–১ | [৪৯][৫০] | ||
১৩ | ৩–১ | ||||||
১৪ | ২৭ মার্চ ২০১৫ | লিথুয়ানিয়া | ২–০ | ৪–০ | [৫১][৫২] | ||
১৫ | ১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ | তা'কালি জাতীয় স্টেডিয়াম, তা'কালি, মাল্টা | মাল্টা | ৩–০ | ৪–০ | ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | [৫৩][৫৪] |
১৬ | ৭ জুন ২০১৮ | এলান্ড রোড, লিডস, ইংল্যান্ড | কোস্টা রিকা | ২–০ | ২–০ | প্রীতি ম্যাচ | [৫৫][৫৬] |