তজুমদ্দিন | |
---|---|
উপজেলা | |
![]() মানচিত্রে তজুমদ্দিন উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২২°২৫′০.১২″ উত্তর ৯০°৫০′৫৪.৯৬″ পূর্ব / ২২.৪১৬৭০০০° উত্তর ৯০.৮৪৮৬০০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | বরিশাল বিভাগ |
জেলা | ভোলা জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ৫১২.৯২ বর্গকিমি (১৯৮.০৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা [১] | |
• মোট | ১,২৭,৪৬০ |
• জনঘনত্ব | ২৫০/বর্গকিমি (৬৪০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ১০ ০৯ ৯১ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট ![]() |
তজুমদ্দিন উপজেলা বাংলাদেশের ভোলা জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।
এই উপজেলার উত্তরে দৌলতখান উপজেলা, দক্ষিণে মেঘনা নদী, লালমোহন উপজেলা ও মনপুরা উপজেলা, পূর্বে মেঘনা নদী ও নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলা, পশ্চিমে বোরহানউদ্দিন উপজেলা। এর আয়তন ৫১২.৯২ বর্গ কি.মি.।
তজুমদ্দিন উপজেলায় বর্তমানে ৫টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম তজুমদ্দিন থানার আওতাধীন।
জনৈক তমিজউদ্দিন এর নামানুসারে তমিজউদ্দিন উপজেলার নামকরণ করা হয়। এ উপজেলার পূর্বে মেঘনা নদী, উত্তর ও পশ্চিমে বোরহানউদ্দিন উপজেলা এবং দক্ষিণে লালমোহন উপজেলা। ১৮৭২ সালের ১৫ই জানুয়ারীর জরীপে এটিকে দৌলতখাঁ থানার একটি আউটপোষ্ট হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। ১৯২৮ সালের ২৮ শে আগস্ট তারিখ থেকে এই থানাটি একটি আলাদা থানার মর্যাদা পেয়ে আসছিল। মনপুরা এই থানার একটি ইউনিয়ন ছিল। নদীভাঙ্গনে এই থানা অতি সংকুচিত হয়ে আসছে। অপর দিকে যাতায়াত ও অন্যান্য কারণে মনপুরা আলাদা থানার স্বীকৃতি পাওয়ায় ইহার আয়তন আরও কমে যায়। ১৯৮৩ সালের ১৪ ই মার্চ তারিখে ভোলা জেলার দ্বিতীয় উপজেলা হিসেবে স্বীকৃতি পায়।[২]
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী তজুমদ্দিন উপজেলার মোট জনসংখ্যা ১,২৬,৯৪০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬৫,১৩৯ জন এবং মহিলা ৬১,৮০১ জন। মোট পরিবার ২৮,৭৩৪টি।[৩]
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী তজুমদ্দিন উপজেলার সাক্ষরতার হার ৪২.৯%।[৩] এখানে ৩টি কলেজ, ৭টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১০৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২টি কিন্ডারগার্টেন এবং ৭৭টি মাদ্রাসা আছে।
এছাড়াও এখানে আছে—
![]() |
বরিশাল বিভাগের স্থান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |