তথ্যসূত্র হল একটি সম্পর্ক, যা এক বিষয়ের সাথে আরেক বিষয়ের সম্পর্ক রক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটা প্রথম বিষয়ের সাথে দ্বিতীয় বিষয়ের যোগাযোগ রক্ষা করে। এই দ্বিতীয়টাকে প্রথমটার রেফারেন্ট অবজেক্ট বলা হয়।
তথ্যসূত্র অনেকভাবেই লিখা হয়ে থাকে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য গুলা হল: একটি চিন্তা, একটি সংজ্ঞাবহ উপলব্ধি যা কিনা শ্রাব্য (onomatopoeia), চাক্ষুষ (টেক্সট), ঘ্রাণজ অথবা স্পৃশ্য, মানসিক অবস্থা, সম্পর্ক, অন্যান্য,[১] স্থান-কাল তুল্য, সিম্বলিক বা আলফা-সাংখ্যিক, একটি শারীরিক বিষয় বা একটি শক্তি অভিক্ষেপ। কিছু কিছু ক্ষেত্রে, উপর্যুক্ত পদ্ধতিগুলা ব্যবহার করা হয় ইচ্ছাকৃতভাবে তথ্যসূত্র আড়াল করার জন্য কিছু পর্যবেক্ষক থেকে তথ্যগুপ্তিবিদ্যা হিসাবে।
তথ্যসূত্র, যার ইংরেজি হল Reference। এবং যেটা referren থেকে এবং এটা ফ্রেন্স ইংরেজি référer থেকে যেটা ল্যাটিন referre থেকে এসেছে যার অর্থ "পেছনের নিয়ে যাওয়া "।[২]
শব্দার্থবিদ্যাতে, রেফারেন্স সাধারণত ব্যাখ্যা করে বিশেষ্য বা সর্বনাম এর মধ্যেকার সম্পর্ককে এবং যে বিষয়য়ের নামকরণ করা হয় তাদের মধ্যে। অত: পর,"জন" শব্দটি দ্বারা বোঝানো হয় ইনি একজন ব্যক্তি যার নাম জন।, এটা" শব্দ বোঝায়, কিছু পূর্বে উল্লেখিত কিছু নির্দিষ্ট বিষয়। যে শব্দ দ্বারা রেফারেন্স দেয়া হয় তাকে রেফারেন্ট বলে.[৩] মাঝে মাঝে শব্দ-বস্তুর সম্পর্ককে ডেনোটেশন বলা হয়,এবং সেটি একটি অবজেক্টকে ইঙ্গিত করে।
মনে হলো বলতে বোঝায় যে কোন রেফারেন্স ততক্ষন পর্যন্ত রেফারেন্স হিসেবে গন্য হতে পারেনা যতক্ষন না এর অর্থপুর্ন অর্থ পাওয়া না যায়। অর্থ: "Hesperus" (একটি প্রাচীন গ্রীক শব্দ, যা এভেনিং স্টার হতে উৎপত্তি) এবং "ফসফরাস" (একটি প্রাচীন গ্রীক নাম মর্নিং স্টার) উভয় নির্দেশ করে শুক্রকে। কিন্তু জ্যোতির্বিদ্যায়, '"হেসফরাস" এবং "ফসফরাস"' হল তথ্যপূর্ণ, এমনকি যদিও '"হেসফরাস" এবং "ফসফরাস"' আমাদের কাছে ইতিমধ্যে পরিচিত হয়।
কখনও কখনও শব্দ অর্থবহ হয় কোন প্রকারের কনক্রিট রেফারেন্ট ব্যাতিতই। কোন কাল্পনিক এবং পৌরাণিক নাম বিশেষ যেমন "বো-পিপ " এবং "হারকিউলিস" এই সম্ভাবনাকে চিত্রিত করে। পরিচিত ব্যাপার গুলা অনেক সময় রেফারেন্স ব্যাতীতও আলোচনা করা যায়। যেমন ("প্রেম", "শান্তি")।
তাদের জন্য যারা তর্ক করে যে কেউ (যেমন ঈশ্বর), সাইন "ঈশ্বর" হিসেবে পরিবেশন করতে পারেন একটি উদাহরণ একটি রেফারেন্স সঙ্গে একটি অনুপস্থিত কম চিনি. উপরন্তু, নির্দিষ্ট অংশগুলো নিয়ে ইহুদী ও অন্যান্য ধর্ম বিবেচনা, এটা পাপী লিখতে বাতিল বা deface নামের ঐশ্বরিক. এই সমস্যা এড়ানোর জন্য, signifier জি-ডি হয়, কখনও কখনও ব্যবহার করা হয়, যদিও এই দেখা হতে পারে যে একটি চিহ্ন হিসাবে বোঝায় অন্য সাইন সঙ্গে একটি অনুপস্থিত কম চিনি.
ভাষাগত চিহ্ন হচ্ছে নিবন্ধ এবং অনুভূতির সমন্বয়, বিমূর্ত সাবেক অন্তগর্ভই পারে একটা ধারনার সঠিক ব্যাখ্যা প্রদান করতে। যেমনটা, চিন্তা। উক্তির কিছু অংশ পুরা নিবন্ধের অর্থ প্রকাশ করে, যেমন আনাফরা, সর্বনাম। আত্মবাচক তথ্যসূত্রের বাক্যের ২টি অংশ থাকে। এদের মদ্ধে একজন অভিনেতা এবং অপরজন সহকারী অভিনেতার ভুমিকায় উপনীত হয়, এই হিসাবে অর্থ হয় যে "লোকটি তাকে ধৌত করেছে"।
কম্পিউটার বিজ্ঞানে, তথ্যসূত্র হল তথ্যের ধরন যেটা মেমরিতে অবজেক্ট হিসেবে সংরক্ষিত থাকে এবং যেটা ব্যবহার হয় উপাত্ত সংগঠন করার কাজে, যেমন কোন লিঙ্ক তালিকা করার মাধ্যমে। সাধারনত তথ্যসূত্র হল একটা মান যেটা সরাসরি তথ্যের মানকে প্রকশ করে। অধিকাংশ প্রোগ্রামিং ভাষার রেফারেন্স সমৃদ্ধ লাইব্রেরী থাকে। নিশ্চিত ডাটার ধরন হিসেবে সি++ প্রদান করে।
রেফারেন্স করার জন্য অনেক ধরনের মুদ্রিত ব্যাপার আসতে পারে একটি ইলেকট্রনিক বা মেশিনে পাঠযোগ্য ফর্ম. বই জন্য অস্তিত্ব আছে, আইএসবিএন জন্য এবং জার্নাল নিবন্ধ, ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার (DOI) হত্তন হয়, প্রাসঙ্গিকতা. তথ্য ইন্টারনেট হতে পারে উল্লেখ করে একটি ইউনিফর্ম রিসোর্স আইডেন্টিফায়ার (URI).
আত্মবিশ্লেষনের ক্ষেত্রে মনোবিজ্ঞানে মানসিক অবস্থা সনাক্তকরনে মানসিক প্রক্রিয়াকরণ নিরিখে তথ্যসূত্র ব্যবহৃত হয়।
শিক্ষাবিদ ও বৃত্তি, একজন লেখক-শিরোনাম-ডেট তথ্য গ্রন্থপঞ্জি এবং পাদটীকাউল্লেখ, এর সম্পূর্ণ কাজ অন্য মানুষ. অনুলিপি দ্বারা উপাদান এর অন্য লেখক ছাড়া সঠিক তলব ছাড়া বা প্রয়োজনীয় অনুমতি হয়, কুম্ভীলকবৃত্তি.
এ শিল্প একটি রেফারেন্স হয় একটি আইটেম যা থেকে একটি কাজ ভিত্তি করে করা হয়। এই অন্তর্ভুক্ত হতে পারে: