লেখক | মাহমুদুল হাসান শাব্বির আহমদ উসমানি |
---|---|
মূল শিরোনাম | تفسیر عثمانی |
অনুবাদক | আ.ব.ম. সাইফুল ইসলাম |
দেশ | ব্রিটিশ ভারত |
ভাষা | উর্দু (মূল) |
মুক্তির সংখ্যা | ৩ খন্ড(মূল) |
বিষয় | ইসলামি |
ধরন | তাফসীর |
প্রকাশক | ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, সৌদি ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং প্রেস |
মিডিয়া ধরন | |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ২৭২৭ |
ওয়েবসাইট | তাফসীরে উসমানী |
তাফসীরে উসমানী (উর্দু: تفسیر عثمانی) হল মাহমুদ হাসান দেওবন্দি (১৮৫১ - ১৯২০) ও শাব্বির আহমেদ উসমানি (১৮৮৬ - ১৯৪৯) কর্তৃক উর্দু ভাষায় লিখিত কুরআনের একটি নির্ভরযোগ্য ও প্রামাণ্য তাফসীর বা ব্যাখ্যা গ্রন্থ। মাহমুদ হাসান দেওবন্দি ১ম মনজিল রচনার পর মৃত্যুবরণ করলে ওনার ছাত্র শাব্বির আহমেদ উসমানি বাকি ৬ মনজিল রচনা করেন। পরবর্তীতে এটি তাফসীরে উসমানী নামে প্রসিদ্ধি লাভ করে।[১][২][৩][৪]
শায়খুল হিন্দ মাহমুদুল হাসান উর্দু ভাষায় কুুুুুুরআনের একটি অনুবাদের কাজ শুরু করেন। অনুবাদ শেষ হওয়ার পর এর পাশে সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা লিখে দিতে শুরু করেন। কুরআনের ৭ মনজিলের মধ্যে ১ মনজিল এভাবে লেখার পর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার এই অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করেন তাঁর প্রিয় ছাত্র শাব্বির আহমেদ উসমানি। বিস্তারিত তাফসির লিখার ইচ্ছা ছিল না কারো। কিন্তু এই সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাগুলো একত্রিত করলে একটি বড় তাফসীর গ্রন্থের রূপ নেয়। পরবর্তীতে শাব্বির আহমেদ উসমানির নামানুসারে এটি তাফসীরে উসমানী নামে প্রসিদ্ধি লাভ করে।
মূল উর্দুতে গ্রন্থটি ৩ খণ্ডে বিভক্ত :
সৌদি সরকার উর্দু ভাষায় কুরআনের তাফসীর প্রচারের নিমিত্তে বাদশাহ ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স কর্তৃক এই তাফসীরটি ছাপিয়ে সারা বিশ্বে বিনামূল্যে বিতরণ করে। বাংলাদেশ সরকার ২০০০ সালে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক এর বঙ্গানুবাদ প্রকাশ করে।[৫]
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)