থিওডোসিয়াস ডবজানস্কি | |
---|---|
জন্ম | থিওডোসিয়াস গ্রিগোরিভিচ ডবজানস্কি ২৫ জানুয়ারি ১৯০০ |
মৃত্যু | ১৮ ডিসেম্বর ১৯৭৫ | (বয়স ৭৫)
মাতৃশিক্ষায়তন | কিয়েভ বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | বেটসন-ডবজানস্কি-মুলার মডেল |
দাম্পত্য সঙ্গী | নাটালিয়া সিভার্টজেভা (বি. ১৯২৪) |
সন্তান | সোফি কো |
পিতা-মাতা |
|
পুরস্কার |
|
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | বিবর্তনীয় জীববিজ্ঞান, বংশাণুবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | কিয়েভ বিশ্ববিদ্যালয় (১৯২১-১৯২৪)[৩] লেনিনগ্রাদ বিশ্ববিদ্যালয় (১৯২৪-১৯২৭)[৩] কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি (১৯২৭-১৯২৮, ১৯৪০-১৯৬২)[৩] ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (১৯২৮-১৯৪০)[৩] রকফেলার বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৬২-১৯৭০)[৩] ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ডেভিস (১৯৭১-১৯৭৫)[৩] |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | ইউরি ফিলিপচেঙ্কো |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | ব্রুস ওয়ালেস, রিচার্ড লিওনটিন |
থিওডোসিয়াস গ্রিগোরিভিচ ডবজানস্কি (রাশিয়ান: Феодо́сий Григо́рьевич Добржа́нский; ইউক্রেনীয়: Теодо́сий Григо́рович Добржа́рович; জানুয়ারী ২৫, ১৯০০, ১৯০০- ডিসেম্বর ১৯৭৫) একজন রাশিয়ান (আধুনিক ইউক্রেনীয় অঞ্চল)-আমেরিকান জেনেটিসিস্ট এবং বিবর্তনীয় জীববিজ্ঞানী ছিলেন। তিনি আধুনিক সংশ্লেষণ গঠনে তার কাজের জন্য বিবর্তনীয় জীববিজ্ঞানের ক্ষেত্রে একজন কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন[২][৪] এবং একজন অনুশীলনকারী খ্রিস্টান হিসাবে আস্তিক বিবর্তনকে সমর্থন ও প্রচারের জন্যও জনপ্রিয়।[৫] রাশিয়ান সাম্রাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ডবজানস্কি ২৭ বছর বয়সে ১৯২৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসেন।[৬]
১৯৩৭ সালে প্রকাশিত তাঁর জিনেটিক্স অ্যান্ড দ্য অরিজিন অফ স্পিসিজ গ্রন্থটি আধুনিক সংশ্লেষণের বিকাশে ব্যাপক অবদান রাখে। তিনি ১৯৬৪ সালে ইউ.এস. ন্যাশনাল মেডেল অফ সায়েন্স এবং ১৯৭৩ সালে ফ্র্যাঙ্কলিন মেডেলের পাশাপাশি অন্যান্য বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হন।[৭]