দহন | |
---|---|
![]() প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পোস্টার | |
পরিচালক | ঋতুপর্ণ ঘোষ |
রচয়িতা | ঋতুপর্ণ ঘোষ |
উৎস | সুচিত্রা ভট্টাচার্য কর্তৃক দহন |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
মুক্তি | ১৯৯৭ |
স্থিতিকাল | ১৪৫ মিনিট |
ভাষা | বাংলা |
দহন ১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ঋতুপর্ণ ঘোষ পরিচালিত একটি ভারতীয় বাংলা ফিচার চলচ্চিত্র। সুচিত্রা ভট্টাচার্য রচিত একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্রটি রচনা করেছেন সুচিত্রা ভট্টাচার্য। অভিনয়ে ছিলেন শকুন্তলা বড়ুয়া, অভিষেক চট্টোপাধ্যায়, ইন্দ্রাণী হালদার, শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, সুচিত্রা মিত্র প্রমুখ। এটি ৪৫তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ বাংলা ভাষার পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য রাষ্ট্রপতির রৌপ্য পদক, শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য (ঋতুপর্ণ ঘোষ) এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (ইন্দ্রাণী হালদার ও ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত) বিভাগে তিনটি পুরস্কার অর্জন করে।[১][২]
রমিতা (ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত) এবং পলাশ (অভিষেক চট্টোপাধ্যায়) নামক এক নবদম্পতি রাস্তায় আক্রান্ত হয়। গুন্ডারা রমিতাকে শারীরিকভাবে নিগ্রহ করে কিন্তু কেউ তাদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসে না। এই ঘটনা দেখে স্কুল শিক্ষিকা ঝিনুক (ইন্দ্রাণী হালদার) তাদের সাহায্য করার ঘটনাস্থলে দৌড়ে যায়। ঝিনুক পুলিশকে সাহায্য করে আক্রমণকারীদের শাস্তি দেওয়ার জন্য চেষ্টা শুরু করে কিন্তু এক সময়, আক্রান্ত দম্পতি নিজেরাই এই মামলায় জড়াতে না চাওয়ায় ঝিনুক প্রচণ্ড হতাশ হয়।
বছর | পুরস্কার | বিভাগ | মনোনীত | ফলাফল | সূত্র. |
---|---|---|---|---|---|
১৯৯৮ | ৪৫তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ বাংলা ভাষার পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য রাষ্ট্রপতির রৌপ্য পদক | ঋতুপর্ণ ঘোষ | বিজয়ী | [২] |
শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য | বিজয়ী | ||||
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | ইন্দ্রাণী হালদার, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত | বিজয়ী |