দ্বিতীয় ফুয়াদ | |||||
---|---|---|---|---|---|
মিশর ও সুদানের বাদশাহ | |||||
রাজত্ব | ২৬ জুলাই ১৯৫২ – ১৮ জুন ১৯৫৩ | ||||
পূর্বসূরি | প্রথম ফারুক | ||||
প্রধানমন্ত্রী | তালিকা দেখুন | ||||
জন্ম | আবদিন প্রাসাদ, কায়রো, মিশর | ১৬ জানুয়ারি ১৯৫২||||
স্ত্রী | ডমিনিক-ফ্রান্স পিকার্ড (বিয়ে ১৯৭৬; তালাক. ১৯৯৬) | ||||
বংশধর | প্রিন্স মুহাম্মদ আলি প্রিন্সেস ফাওজিয়া-লতিফা প্রিন্স ফখরউদ্দিন | ||||
| |||||
রাজবংশ | মুহাম্মদ আলি রাজবংশ | ||||
পিতা | প্রথম ফারুক | ||||
মাতা | নারিমান সাদিক | ||||
ধর্ম | ইসলাম (সুন্নি) |
আহমেদ ফুয়াদ ফারুক এর রীতি | |
---|---|
![]() | |
উদ্ধৃতিকরণের রীতি | মহামান্য |
বিকল্প রীতি | স্যার |
দ্বিতীয় ফুয়াদ (আরবি: فؤاد الثاني ফুয়াদ আল-সানি) (জন্ম ১৬ জানুয়ারি ১৯৫২) হলেন মিশরের মুহাম্মদ আলি রাজবংশের সদস্য। ১৯৫২ সালের জুলাই থেকে ১৯৫৩ সালের জুন পর্যন্ত তিনি মিশর ও সুদানের বাদশাহ ছিলেন।
ফুয়াদ ১৯৫২ সালের ১৬ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেছেন। মিশরে সংঘটিত বিপ্লবের কারণে তার পিতা প্রথম ফারুক ক্ষমতাত্যাগ করার পর ১৯৫২ সালের ২৬ জুলাই তিনি ক্ষমতালাভ করেন। ফারুকের ধারণা ছিল যে তার ক্ষমতাত্যাগের ফলে বিপ্লবী ও রাজতন্ত্র-বিরোধী শক্তি শান্ত হবে এবং তার পুত্র দেশের একতাবদ্ধকরণে সহায়ক হবেন। ফুয়াদের শাসনকাল এক বছরেরও কম সময় স্থায়ী ছিল। মিশরকে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করার পর ১৯৫৩ সালের ১৮ জুন তার শাসনকাল সমাপ্ত হয়। দ্বিতীয় ফুয়াদ ছিলেন মুহাম্মদ আলি রাজবংশের একাদশ ও সর্বশেষ শাসক। ১৮০৫ সাল থেকে এই রাজবংশ মিশর (পরবর্তীতে সুদান) শাসন করেছে।
সিংহাসন লাভের সময় ফুয়াদের বয়স এক বছরের চেয়েও কম ছিল। ফলে তিনি কখনো আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্বলাভ করেননি। ফারুক ক্ষমতাত্যাগের পর নির্বাসিত হন। এসময় ফুয়াদও পরিবারের সাথে দেশত্যাগ করেন। ফুয়াদের অনুপস্থিতিতে মুহাম্মদ আবদেল মুনাইমের নেতৃত্বে একটি কাউন্সিল আনুষ্ঠানিকভাবে ফুয়াদের প্রতিনিধিত্ব করেছিল।
ক্ষমতাচ্যুতির পর ফুয়াদকে সুইজারল্যান্ডে আনা হয়। এখানে তিনি বড় হন। পরে তিনি প্যারিস চলে যান। এখানে তিনি বিয়ে করেন। তালাকের পর তিনি পুনরায় সুইজারল্যান্ড ফিরে আসেন।
১৯৭৬ সালে ফুয়াদের সাথে ডমিনিক-ফ্রান্স পিকার্ডের বিয়ে হয়। তিনি ইহুদি থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। এরপর তাকে মিশরের রাণী ফাদিলা উপাধি দেয়া হয়। ১৯৯৬ সালে তাদের তালাক হয়।
তাদের তিন সন্তান রয়েছে:
২০১০ সালের মে মাসে "অন টিভি"কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি তার মিশর ভ্রমণ, মিশরীয় জনগণের প্রতি তার অনুভূতি এবং তার মৃত পিতার সম্পর্কে মিশরীয়দের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বলেছেন।
দ্বিতীয় ফুয়াদর পরিবার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
[৪]
|
টেমপ্লেট:Egyptian Royal Family
Prince of the Sa'id (Upper Egypt) — Ahmed Fouad's title, the same his father held before assuming the throne...
After Farouk's abdication, the cabinet of Aly Maher said in a proclamation: "The Council of Ministers proclaims his majesty Ahmed Fuad II as king of Egypt and the Sudan...
He has a passport from Monaco that identifies him as His Royal Highness Prince Ahmed Fouad Farouk.
দ্বিতীয় ফুয়াদ জন্ম: ১৬ জানুয়ারি ১৯৫২
| ||
রাজত্বকাল শিরোনাম | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী প্রথম ফারুক |
মিশর ও সুদানের বাদশাহ ২৬ জুলাই ১৯৫২ – ১৮ জুন ১৯৫৩ |
উত্তরসূরী মুহাম্মদ নজিব মিশরের রাষ্ট্রপতি হিসেবে |
Egyptian royalty | ||
পূর্বসূরী ফারুক আগা |
আমির আল-সাইদ 16 January 1952 – 26 July 1952 |
শূন্য Title next held by মুহাম্মদ আলি
|
Titles in pretence | ||
পদবী হারানো রাজতন্ত্র বিলুপ্ত
|
— TITULAR — মিশর ও সুদানের বাদশাহ ১৮ জুন ১৯৫৩ – বর্তমান |
নির্ধারিত হয়নি উত্তরাধিকারী: মুহাম্মদ আলি |