ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | নওশাদ আলী রিজভী | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | গোয়ালিয়র, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমানে - ভারত) | ১ অক্টোবর ১৯৪৩|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উইকেট-রক্ষক, ম্যাচ রেফারি, প্রশাসক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৫০) | ২২ জানুয়ারি ১৯৬৫ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৯ এপ্রিল ১৯৬৫ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৭ মে, ২০২০ |
কর্নেল নওশাদ আলী রিজভী (উর্দু: نوشاد علی (کرکٹ کھل; জন্ম: ১ অক্টোবর, ১৯৪৩) তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের গোয়ালিয়র এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক পাকিস্তানি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার, অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, ম্যাচ রেফারি ও প্রশাসক। পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৬৫ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে পাকিস্তানের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে পূর্ব পাকিস্তান, করাচি, উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ, পেশাওয়ার ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন, পাঞ্জাব, রাওয়ালপিন্ডি ও সার্ভিসেস দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষক হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিংয়ে সবিশেষ পারদর্শী ছিলেন নওশাদ আলী। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন তিনি।
১৯৬০-৬১ মৌসুম থেকে ১৯৭৮-৭৯ মৌসুম পর্যন্ত নওশাদ আলী’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। সবগুলো অংশগ্রহণকৃত খেলায় নয়টি সেঞ্চুরির সন্ধান পেয়েছেন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ছয়টিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন নওশাদ আলী। ২২ জানুয়ারি, ১৯৬৫ তারিখে ওয়েলিংটনে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ৯ এপ্রিল, ১৯৬৫ তারিখে করাচিতে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর প্রশাসনের দিকে ঝুঁকে পড়েন। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের প্রশাসকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন ও ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করেছেন।[১]
২০১১ সালে পিসিবিতে থাকাকালীন দল নির্বাচকমণ্ডলীর সদস্যরূপে দায়িত্ব পালন করেন। আইসিসির ম্যাচ রেফারি হিসেবে ২০০০ থেকে ২০০১ সময়কালে ৫টি টেস্ট ও ১৩টি একদিনের আন্তর্জাতিক পরিচালনা করেন।