ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | নাথান ওয়াদে ব্র্যাকেন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | পেনরিথ, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া | ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৭৭|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | ব্র্যাকস, অ্যান্ডি জি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৯৫ মিটার (৬ ফুট ৫ ইঞ্চি) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | বামহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৩৮৮) | ৪ ডিসেম্বর ২০০৩ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৫ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৪২) | ১১ জানুয়ারি ২০০১ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই শার্ট নং | ৫৯ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৮-২০০৯ | নিউ সাউথ ওয়েলস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৪ | গ্লুসেস্টারশায়্যার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮-২০১০ | রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০০৯ |
নাথান ওয়াদে ব্র্যাকেন (ইংরেজি: Nathan Wade Bracken; জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৭) নিউ সাউথ ওয়েলস প্রদেশে জন্মগ্রহণকারী সাবেক অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার। লম্বা বামহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার হিসেবে তিনি উইকেটের উভয়দিকেই বলকে সুইং করাতে পারতেন। ক্রিকেট খেলার সকল স্তরে অস্ট্রেলিয়া দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলস এবং ইংলিশ কাউন্টিতে গ্লুসেস্টারশায়্যার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষ হয়ে খেলেছেন।
হাঁটুর আঘাতপ্রাপ্তিজনিত কারণে ২৮ জানুয়ারি, ২০১১ তারিখে ক্রিকেট খেলা থেকে অবসরের ঘোষণা দেন। পরবর্তীতে ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১২ তারিখে জানা যায় যে, তিনি হাঁটুর আঘাতপ্রাপ্তিতে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকে পুরোপুরি সেবা দিতে অক্ষম ছিলেন।[১]
নিউ সাউথ ওয়েলসের পেনরিথে ব্র্যাকেন জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা-মায়ের নাম গর্ডন ও রবিন।[২] শৈশবকাল অতিক্রমণ করেন ব্লু মাউন্টেন্স এলাকায়। সেখানে ফলকনব্রিজ প্রাইমারী ও স্প্রিংউড হাইস্কুলে অধ্যয়ন করেন।[৩]
বর্তমানে তিনি সেন্ট্রাল কোস্টে বসবাস করছেন। হ্যালি রিচ-ব্র্যাকেন নাম্নী এক রমণীকে বিয়ে করেন। তাদের সংসারে চেজ নামীয় সন্তান রয়েছে।[২][৪]যোগাযোগ বিষয়ে স্নাতক-পূর্ব শ্রেণীতে পড়াশোনা করছেন।[৫]
২০০৩ সালের ৪ ডিসেম্বর বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি প্রতিযোগিতায় ভারতীয় দলের বিপক্ষে ব্র্যাকেনের টেস্টে অভিষেক ঘটে। অস্ট্রেলিয়া দলের অন্যতম বোলার গ্লেন ম্যাকগ্রার আঘাতপ্রাপ্তির ফলেই তার এ অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটে। টেস্টটি ড্র হয়, যাতে তার পরিসংখ্যান ছিল প্রথম ইনিংসে ২৬ ওভারে ১/৯০ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ ওভারে ২/১২।[৬] এরফলে অ্যাডিলেডে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় টেস্টে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ান পেসার ব্রড উইলিয়ামস তার স্থলাভিষিক্ত হন।[৭] নির্বাচকমণ্ডলী শেষ দুই টেস্টের জন্য অ্যান্ড্রু বিকেলের পরিবর্তে তাকে জায়গা দেন। সিরিজটি ড্র হয়। এতে ব্র্যাকেন ৫৮.৫০ গড়ে ৬ উইকেট দখল করেন। অধিকাংশ বোলারই তেমন সফলকাম হননি।[৮]
ব্র্যাকেন তার সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনবার একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ও একবার টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।[৯] ২০০১ সালে ব্র্যাডম্যান বর্ষসেরা তরুণ ক্রিকেটার নির্বাচিত হন।[১০] ২০০৭-০৮ মৌসুমে কমনওয়েলথ ব্যাংক সিরিজে নাথান ব্র্যাকেন ম্যান অব দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন।[১১]