নাশিক বিমানবন্দর[১] | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | জনসাধারন / সেনাবাহিনী | ||||||||||
পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা | নাশিক, মহারাষ্ট্র, ভারত | ||||||||||
অবস্থান | ওজার | ||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ৫৭৯ মিটার / ১,৯০০ ফু | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২০°০৭′১০″ উত্তর ০৭৩°৫৪′৪৯″ পূর্ব / ২০.১১৯৪৪° উত্তর ৭৩.৯১৩৬১° পূর্ব | ||||||||||
মানচিত্র | |||||||||||
ভারতে মহারাষ্ট্রের | |||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||
| |||||||||||
হিন্দুস্তান এয়ারোনটিক্স লিমিটেড (হ্যাল) | |||||||||||
নাশিক বিমানবন্দর (পূর্ব নাম ওজার বিমানবন্দর) (আইএটিএ: আইএসকে, আইসিএও: ভ্যোজ) ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের নাশিক শহরের থেকে ১৫ কিলোমিটার (৯.৩ মাইল) উত্তর-পূর্বের ওজার এলাকায় অবস্থিত। এটি হিন্দুস্তান এয়ারোনটিক্স লিমিটেডের মালিকানাধীন, যারা প্রধানত বিমানবন্দরটি ব্যবহার করে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর জন্য বিকাশ, পরীক্ষা এবং বিমান তৈরি করতে। এটি ভারতীয় বায়ু বাহিনীর একটি রক্ষণাবেক্ষণ ঘাঁটি এবং বিস্তৃত বাণিজ্যিক মালবাহী পরিষেবা প্রদান করে।[৪] ৩ মার্চ, ২০১৪ সালে একটি নতুন যাত্রী টার্মিনাল উদ্বোধন করা হয় বিমানবন্দরটিতে।[৫]
বিমানবন্দরটি ১৯৬৪ সালে নির্মিত হয়েছিল, যখন নাশিক বিমান বিভাগ, মিগ -২১ফএল উৎপাদন শুরু করেছিল। এখানে নির্মিত অন্যান্য উড়োজাহাজগুলির মধ্যে রয়েছে মিগ -২১মি, মিগ -২১ বিআইএস, মিগ -২৭ এম, সু ৩০ এমকিআই বিমান। কিংফিশার এয়ারলাইন্স ২০০৮ সালে নাশিক বিমানবন্দর থেকে মুম্বাই রুটে নির্ধারিত সেবা চালু করে, কিন্তু ২০০৯ সালের নভেম্বরে যাত্রী অভাবে উড়ান পরিষেবাটি বন্ধ হয়ে যায়।[৬]
হিন্দুস্তান এয়ারোনটিক্স (এইচএএল) ২০ শে সেপ্টেম্বর ২০১২ সালে ওজার বিমানবন্দর থেকে বাণিজ্যিক বিমানবাহী উড়ান চালু করার কথা ঘোষণা করে। রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা এইচএএল, (কনকোর্র) এবং ক্লারিয়ন সলিউশনগুলির মধ্যে একটি যৌথ কর্মী সংগঠন হ্যালকন কর্তৃক কার্গো সেবা পরিচালিত হচ্ছে বিমানবন্দরটি থেকে। বিমানবন্দরে অতিরিক্ত বিমান রাখার স্থান এবং চিকিৎসা সুবিধা নির্মাণের পরে এন্টোনোভ এএন-১২৪এস মত বৃহৎ বিমান পরিচালনা করতে সক্ষম হবে বিমানবন্দরটি। ক্লারিয়ন সমাধান দ্বারা পণ্য টার্মিনাল পরিচালনা করা হবে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ তারিখে উড়ান প্রকল্পের আওতায় ৮ বছর পর পুনরায় এয়ার ডেকান মুম্বাই ও পুনে রুটে নাশিক থেকে উড়ান পরিচালনার কথা ঘোষণা করে।[৬]
১১ বেস রিপেয়ার ডিপো, মেট্রিকেশন কমান্ডের সামগ্রিক নিয়ন্ত্রণ ও তত্ত্বাবধানে ভারতীয় বিমানবাহিনীর আটটি বেস রিপেয়ার ডেপুটগুলির একটি, নাশিক বিমানবন্দর ভিত্তিক। এটি ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং একটি আএসও ৯০০১: ২০০০ প্রত্যয়িত রক্ষণাবেক্ষণের সুবিধা যুক্ত। এটি আইএএফ এর মিগ -২৩ এবং মিগ -২৯-এর জন্য সংস্কারের কার্যক্রম পরিচালনা করে।[৭]
নতুন টার্মিনাল ভবন, ২২ একর জমির মধ্যে ৮,২৬৭ বর্গমিটার বিশিষ্ট ভবন নিয়ে গড়ে ওঠেছে। এটি ব্যস্ত সময়ে একই সঙ্গে ৩০০ জন যাত্রীকে পরিচালনা করতে পারে। সংলগ্ন প্রান্তটি সর্বোচ্চ ছয়টি বিমান পরিচালনা করতে পারে। টার্মিনালটির শিলান্যাশ অনুষ্ঠানটি ২ জানুয়ারী ২০১২ সালে পিডব্লুডিডি মন্ত্রী ও অভিভাবক মন্ত্রী ছাঁন ভুবনবলের দ্বারা অনুষ্ঠিত হয়[৮] এবং টার্মিনাল ভবন উদ্বোধন করেন ৩ মার্চ ২০১৪ সালে তৎকালীন কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত মহাব্যবস্থাপক মন্ত্রী প্রফুল প্যাটেল।[৫]
বিমান সংস্থা | গন্তব্যস্থল |
---|---|
এয়ার ডেকান | মুম্বাই, পুনে |
|তারিখ=
(সাহায্য)