ডাকনাম | লিওয়াস |
---|---|
সংঘ | ক্রিকেট পিএনজি |
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল | |
আইসিসি মর্যাদা | সহযোগী (১৯৭৩) |
আইসিসি অঞ্চল | পূর্ব এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল |
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট | |
প্রথম আন্তর্জাতিক | পিএনজি ব জাপান (পোর্ট মোর্সবি; ১২ সেপ্টেম্বর, ২০০৬) |
একদিনের আন্তর্জাতিক | |
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব উপস্থিতি | ১ (২০০৮ সালে সর্বপ্রথম) |
সেরা ফলাফল | ৫ম, (২০০৮) |
৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ অনুযায়ী |
পাপুয়া নিউগিনি জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দল মহিলাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে পাপুয়া নিউগিনির প্রতিনিধিত্ব করছে। ক্রিকেট পিএনজি কর্তৃক দলটি পরিচালিত হয়। দলটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সহযোগী সদস্য।
সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে পাপুয়া নিউগিনির অভিষেক ঘটে। আইসিসি পূর্ব এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল (ইএপি) থেকে ২০০৮ সালের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে প্রতিনিধিত্ব করার উদ্দেশ্যে জাপানের বিপক্ষে তিন খেলার সিরিজে অংশ নেয়।[১] জাপানের বিপক্ষে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জয় করলেও বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে কেবলমাত্র বারমুদার বিপক্ষেই দুই খেলায় জয়ী হয়েছিল।[২]
২০১১ সালের বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব ও ২০১৩ সালের বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্বে দলটি যোগ্যতা লাভ করতে পারেনি। উভয় ক্ষেত্রেই জাপান ইএপি অঞ্চল থেকে প্রতিনিধিত্ব করে।[৩]
২০১৫ সালের প্রশান্ত মহাসাগরীয় ক্রীড়ায় পাপুয়া নিউগিনি স্বাগতিকের মর্যাদা পায়। প্রথমবারের মতো এ প্রতিযোগিতায় মহিলাদের ক্রিকেট বিষয় অন্তর্ভুক্ত হয়। চূড়ান্ত খেলায় সামোয়ার কাছে খুব কম ব্যবধানে পরাজিত হয়। এরপূর্ব দলটি অপরাজিত ছিল।[১] ঐ বছর শেষে পাপুয়া নিউগিনি দ্বিতীয়বারের মতো বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। আট দলের অংশগ্রহণে ২০১৫ সালের বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্বে তারা পঞ্চম স্থান দখল করে।[৩]
ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সালে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত ২০১৭ সালের মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে ঘোষিত পাপুয়া নিউগিনি মহিলা দলের সদস্যদের তালিকা নিম্নরূপ:[৪]