এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত।(সেপ্টেম্বর ২০২২) |
পায়ের দাদ | |
---|---|
প্রতিশব্দ | একজিমা মার্জিনেটাম, ক্রোচ চুলকানি, ক্রোচ রট, ধোবি চুলকানি, জিম চুলকানি, জক ইচ, জক রট, স্ক্রট রট[১][২]:৩০৩ |
একজন পুরুষের কুঁচকিতে দাদ | |
বিশেষত্ব | চর্মরোগবিদ্যা |
লক্ষণ | চুলকানি, কুঁচকিতে ফুসকুড়ি |
ঝুঁকির কারণ |
|
রোগনির্ণয়ের পদ্ধতি | ত্বকের স্ক্র্যাপিংয়ের মাইক্রোস্কোপি এবং সংস্কৃতি |
পার্থক্যমূলক রোগনির্ণয় | |
প্রতিরোধ |
|
ঔষধ | টপিকাল এন্টিফাঙ্গাল ওষুধগুলি |
পায়ের দাদ (ল্যাটিন: টিনিয়া ক্রুরিস) বা জক ইচ হলো একধরনের ছত্রাক সংক্রমণ যা ঊরুর ভেতরের ত্বক, কুঁচকি এবং নিতম্বকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এই কারণে শরীরের এইসব উষ্ণ, আর্দ্র জায়গায় লালচে হয়ে যেতে পারে, ফাটতে পারে, কখনও রিঙের মতন দাগ হয়। এটা সাধারণত স্যাঁতস্যাঁতে ও গরম আবহাওয়ায় হয়। স্বাভাবিকের থেকে বেশি ওজনের লোকদের এটা আরও বেশি হয়। [৩]
এই রোগের ভাইরাস বিভিন্নভাবে এক শরীর থেকে অন্য শরীরের ছড়িয়ে পড়তে পারে। ব্যবহৃত পোশাক, পানি, বিছানা ইত্যাদি এর বাহক হিসেবে কাজ করে ।
১. উরুর সংযোগস্থল ও নিতম্বে তীব্র চুলকানি ভাব অনুভূত হওয়া
২. লাল বা খয়েরি রঙয়ের র্যাশ ও পানি ভর্তি ফুসকুড়ি দেখা দেয়া
৩. চুলকানোর পর এই পানি ভর্তি ফুসকুড়িগুলো ফেটে যাওয়া
৪. আক্রান্ত স্থানে পানি লাগলে জ্বালাপোড়া করা
৫. আক্রান্ত স্থান কালো এবং শুষ্ক হয়ে যাওয়া।
৬. রাতের বেলা বেশি চুলকায়।
৭. বিছানায় গেলেই প্রচুর চুলকায় এবং জ্বালাপোড়া করতে থাকে।
৮. কাপড় পরিবর্তনের সময় চুলকায় , আরাম অনুভব হয় এবং জ্বালাপোড়া করে সাথে রস বের হয়।
১. আক্রান্ত স্থানে সাবান ব্যবহার করা যাবে না।
২. অন্তর্বাস প্রতিদিন পরিস্কার করতে হবে এবং অন্তর্বাস খোলার পর সাধারন পানি দ্বারা জায়গাটা পরিস্কার করতে হবে।
৩. নিমপাতার পানি দিয়ে গোসল করতে পারলে ভাল।
৪. যতটুকু সম্বভব শুকনো ও পরিস্কার রাখতে হবে ।
অন্যান্য নামের মধ্যে রয়েছে জক রট, [৪] ধোবি চুলকানি, [৫]ক্রচ ইচ, [৬]স্ক্রট রট, [৭]জিম ইচ, দাদ এবং একজিমা মার্জিনাটাম।[৮]