এই নিবন্ধটির তথ্যছকটি অন্য একটি ভাষা থেকে সম্পূর্ণ বা আংশিক অনুবাদ করা হয়নি। |
পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা | |
---|---|
แพทองธาร ชินวัตร | |
![]() ২০২৪ সালে পেতংতার্ন | |
৩১তম থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১৮ আগস্ট ২০২৪ | |
সার্বভৌম শাসক | ভাজিরালংকর্ন |
ফেউ থাই পার্টি এর নেতা | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২৭ অক্টোবর ২০২৩ | |
পূর্বসূরী | চুসাক সিরিনিল চোলনান শ্রীকাউ |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ব্যাংকক, থাইল্যান্ড[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] | ২১ আগস্ট ১৯৮৬
রাজনৈতিক দল | ফেউ থাই পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | সুকসাওয়াত পিতাকা (বি. ২০১৯) |
সন্তান | ২ |
মাতা | পোটজামান না পম্বেজরা |
পিতা | থাকসিন সিনাওয়াত্রা |
আত্মীয়স্বজন |
|
শিক্ষা | |
পেশা |
|
স্বাক্ষর | ![]() |
ডাকনাম | উং ইং (อุ๊งอิ๊ง) |
পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা (থাই: แพทองธาร ชินวัตร; জন্ম ২১ আগস্ট ১৯৮৬) একজন থাই রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ী নারী যিনি ২০২৪ সাল থেকে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী এবং ২০২৩ সাল থেকে ফেউ থাই পার্টির নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সিনাওয়াত্রা রাজনৈতিক পরিবারের একজন সদস্য, তিনি থাকসিন সিনাওয়াত্রার (২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী) কনিষ্ঠ কন্যা এবং ইংলাক সিনাওয়াত্রার (২০১১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী) ভাইঝি।[১][২] তিনি থাই ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ ব্যক্তি যিনি প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন এবং দ্বিতীয় মহিলা যিনি এই পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন।[৩]
পেতংতার্ন ১৯৮৬ সালের ২১ আগস্ট [৪] ব্যাংককে জন্মগ্রহণ করেন। [৫] তিনি নিম্ন মাধ্যমিক সেন্ট জোসেফ কনভেন্ট স্কুলে এবং উচ্চ মাধ্যমিক মেতার দেই স্কুলে। তিনি ২০০৮ সালে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান এবং নৃবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। পরে তিনি ইংল্যান্ডে তার পড়াশোনা চালিয়ে যান এবং সারে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতি হোটেল ব্যবস্থাপনা বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। [৪]
![]() | এই অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। |
![]() | এই অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। |