প্যাকেজ ম্যানেজার

পরিপূর্ণ প্যাকেজ ম্যানেজারের উদাহরণ সিন্যাপ্টিক

একটি প্যাকেজ ম্যানেজার বা প্যাকেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হলো এমন সব সফটওয়্যার সরঞ্জামের একটি সংগ্রহ যা কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমের জন্য সফটওয়্যার ইন্সটল, হালনাগাদ, কনফিগার ও কম্পিউটার প্রোগ্রাম সরিয়ে ফেলার প্রক্রিয়াকে স্বয়ংক্রিয় করে।[]

একটি প্যাকেজ ম্যানেজার প্যাকেজ, সফটওয়্যারের ডিস্ট্রিবিউশনগুলোর ও আর্কাইভ ফাইলের ডাটা নিয়ে কাজ করে। প্যাকেজ সমূহ মেটাডাটা ধারণ করে। সফটওয়্যারের নাম, এর উদ্দেশ্যের বর্ণনা, সংস্করণ-ক্রমিক নাম্বার, সফটওয়্যারটি সঠিকভাবে চলার জন্যে ডিপেন্ডেন্সিসমূহের তালিকা নিয়ে এই মেটাডাটা তৈরি হয়। ইন্সটলের পর মেটাডাটা একটি লোকাল প্যাকেজ ডেটাবেজে সংরক্ষিত হয়। প্যাকেজ ম্যানেজারগুলো অনুপস্থিত জরুরী প্যাকেজ ও প্যাকেজসমূহের দ্বন্দ্ব রোধ করতে প্যাকেজগুলোর ডিপেন্ডেন্সি ও সংস্করণ নাম্বারের একটি ডাটাবেস বজায় রাখে। তারা কাছাকাছি অবস্থিত সার্ভারগুলোর সফটওয়্যার রিপোজিটরি, বাইনারি রিপোজিটরি ম্যানেজার ও অ্যাপ স্টোরের সাথে কাজ করে।

ম্যানুয়াল ইন্সটল ও হালনাগাদের ঝামেলা কমাতে প্যাকেজ ম্যানেজার ডিজাইন করা হয়েছে। এগুলো বিশেষ করে বৃহত্তর ক্ষেত্রগুলিতে কাজে লাগতে পারে। যা গ্নু/লিনাক্স অথবা অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমগুলোর শত শত, এমনকি হাজার হাজার নিজস্ব সফটওয়্যার প্যাকেজ নিয়ে গঠিত।[]

বিস্তৃতি

[সম্পাদনা]

ডিপিকেজির মত প্যাকেজ ম্যানেজারসমূহ ১৯৯৪ সাল থেকেই ছিলো []

বাইনারি ভিত্তিক গ্নু/লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনসমূহ সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনার প্রাথমিক উপায় হিশেবে অনেক বেশি প্যাকেজ ম্যানেজারের উপর নির্ভরশীল। অ্যান্ড্রয়েড (লিনাক্স-ভিত্তিক), আইওএস, এবং উইন্ডোজ ফোন তারা অ্যাপ স্টোরে তাদের সফটওয়্যার বিক্রেতাদের উপর অনেক বেশি নির্ভর করে। তাদের প্রত্যাকেরই আছে আলাদা আলাদা প্যাকেজ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি।

অ্যাপ্লিকেশন-স্তরের নির্ভরতা পরিচালকগণ

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "সংরক্ষানাগার কপি"। ১৭ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৯ 
  2. "সফটওয়্যার ডিস্ট্রিবিউশন"। ডেল। ৩ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৯ 
  3. "dpkg version 0.93.15 source code"। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]