প্রীজা শ্রীধরন (জন্ম ১৩ই মার্চ ১৯৮২ মুল্লাক্কানাম, ইদুক্কি, কেরালায়) একজন ভারতীয় লম্বা-দূরত্বের দৌড়বিদ। তিনি ১০,০০০ মিটার এবং ৫০০০ মিটার উভয় ক্ষেত্রেই জাতীয় রেকর্ড ধারী। ২০১০ গুয়াংঝু এশিয়ান গেমসে স্বর্ণ এবং রৌপ্য পদক পেয়ে তিনি রেকর্ড দুটি করেছিলেন। প্রীজাকে ২০১১ সালে কেন্দ্রীয় সরকার ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্রীড়া সম্মান অর্জুন পুরস্কারে ভূষিত করেছিল।
২০০৭ সালে প্রীজার প্রথম সাফল্য আসে, যখন তিনি এশিয়ান অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে উভয় বিভাগেই রৌপ্য পদক জিতেছিলেন। তিনি ২০১০ এশিয়ান গেমসে ১০,০০০ এবং ৫,০০০ মিটার দৌড় উভয় ক্ষেত্রেই তাঁর ব্যক্তিগত সেরা এবং ভারতীয় জাতীয় রেকর্ডের উন্নতি করেছিলেন; তিনি ১০,০০০ মিটারে সোনা এবং ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য জিতেছিলেন। তিনি ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে আন্তর্জাতিক সার্কিট থেকে তাঁর অবসর ঘোষণা করেছিলেন।
প্রীজার জন্ম কেরালার ইদুক্কিতে, তাঁর বাবা ও মায়ের নাম যথাক্রমে শ্রীধরন এবং রেমানি। তিনি মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্য ছিলেন। তাঁর বাবা একজন কায়িক শ্রমিক ছিলেন এবং তাঁর ৮ বছর বয়সে বাবা মারা যান। তাঁর এক বড় ভাই প্রদীপ এবং এক বড় বোন প্রীতি রয়েছেন। তাঁর বাবার মৃত্যুর পর তাঁর ভাইকে ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে স্কুলের পড়া ছেড়ে দিতে হয়েছিল এবং পরিবারের খরচ মেটাতে চাকরি নিতে হয়েছিল। প্রীজা পালার আলফোনসা কলেজ থেকে স্নাতক হন। তিনি ২০১২ সালের ১১ই নভেম্বর, কেরালার পালঘাটে ডাঃ দীপক গোপীনাথকে বিয়ে করেন। প্রীজা শ্রীধরনকে দক্ষিন রেলওয়ে সুপারিনটেনডেন্ট হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে। দম্পতির দুটি সন্তান রয়েছে, দর্শন (২০১৬ সালে জন্ম) এবং ধ্যান (২০১৮ সালে জন্ম)।[১]
২০০৬ এশিয়ান গেমসে, শ্রীধরন ৫,০০০ এবং ১০,০০০ মিটার দৌড় উভয় ক্ষেত্রেই পঞ্চম স্থানে ছিলেন। আম্মানে ২০০৭ এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে তিনি দুটি ইভেন্টেই রৌপ্য পদক জিতেছিলেন। তিনি গেমসের জন্য 'খ' বাছাই চিহ্ন পাওয়ার পর ২০০৮ সালের জুনে বেইজিং অলিম্পিকের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেন এবং তারপর অলিম্পিক ১০,০০০ মিটারে পঁচিশতম স্থান অর্জন করেন।[১]
প্রীজা ২০১০ গুয়াংজু এশিয়ান গেমসে স্বর্ণপদক পাওয়ার পথে ১০,০০০ মিটার দৌড়ে ৩১:৫০:২৮ সময় করে তাঁর ব্যক্তিগত সেরাটি অর্জন করেছিলেন; এই প্রদর্শনে তিনি ভারতীয় জাতীয় রেকর্ডও ভেঙেছেন।[২] ইভেন্টে ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদকও জিতেছেন প্রীজা। ১৫:১৫.৮৯ সময় নিয়ে, তিনি ৫,০০০ মিটার দৌড়েও জাতীয় রেকর্ডের উন্নতি করেছিলেন।
২০১০ সালের মনোরমা নিউজমেকার হিসাবে প্রীজা নির্বাচিত হন। জনসাধারণের কাছ থেকে একটি অনলাইন এসএমএস ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্বাচন করা হয়েছিল। প্রীজার সাথে ফাইনালিস্টরা ছিলেন, বুকার পুরস্কার বিজয়ী অরুন্ধতী রায়, নঝানপিদাম বিজয়ী ও বিখ্যাত মালায়ালম কবি ও এন ভি কুরুপ এবং বিখ্যাত রাজনীতিবিদ ও অর্থমন্ত্রী কে এম মানি।[৩]
প্রীজা ২০১৪ দিল্লি হাফ ম্যারাথনে দ্রুততম ভারতীয় মহিলা ছিলেন। তিনি ২০১৪ এশিয়ান গেমসেও অংশগ্রহণ করেছিলেন, কিন্তু কোনো পদক জিততে পারেননি। তিনি ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা থেকে অবসরের ঘোষণা করেন। তিনি বলেছিলেন যে তিনি ২০১৫ জাতীয় অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে তাঁর শেষ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন: "পরবর্তী জাতীয় গেম করে, আমি চিরতরে ট্র্যাক ছেড়ে চলে যাব। পারিবারিক জীবনের প্রতি নজর দেওয়ার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, আমি অ্যাথলেটিক্সের প্রচারের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব।"[১]
অ্যাথলেটিক্স জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাইল ফলক
[সম্পাদনা]
- তিনি অলিম্পিকে ১০,০০০ মিটারে ভারতের প্রতিনিধিত্বকারী ভারতীয় ক্রীড়াবিদ। তিনি গেমসের জন্য 'খ' বাছাই চিহ্ন অর্জনের পর ২০০৮ সালের জুন মাসে বেইজিং অলিম্পিকের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেন এবং তারপর অলিম্পিকে ১০,০০০ মিটারে পঁচিশতম স্থান অর্জন করেন।
- তিনি গুয়াংজু এশিয়ান গেমস ২০১০ সালে ১০,০০০ মিটার ইভেন্টে স্বর্ণপদক এবং ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক জিতেছিলেন।
- তিনি ৫,০০০ এবং ১০,০০০ মিটার উভয় দৌড়ের জন্যই ভারতীয় জাতীয় রেকর্ড করেছেন৷
- আম্মানে ২০০৭ এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে, তিনি ১০,০০০ মিটার এবং ৫,০০০ মিটার দৌড়ে রৌপ্য পদক জিতেছিলেন।
- গুয়াংজু এশিয়ান গেমসে ১০,০০০ মিটারের জন্য তাঁর ব্যক্তিগত সেরা সময় ছিল ৩১:৫০.২৮। এটি বর্তমান ভারতীয় জাতীয় রেকর্ড।
- গুয়াংজু এশিয়ান গেমসে ৫০০০ মিটারের জন্য তাঁর ব্যক্তিগত সেরা সময় ১৫:১৫। এটি বর্তমান ভারতীয় জাতীয় রেকর্ড।
- তিনি ২০১০ সালের মনোরমা নিউজমেকার হিসাবে নির্বাচিত হন (কেরালা রাজ্য)।
- বেইজিং অলিম্পিক ২০০৮ সালে, ১০,০০০ মিটার দৌড়ে অংশগ্রহণ
- এশিয়ান গেমস - গুয়াংঝাউ ২০১০ সালে, ১০,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক (বর্তমান জাতীয় রেকর্ড)
- এশিয়ান গেমস - গুয়াংঝাউ ২০১০ সালে, ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক (বর্তমান জাতীয় রেকর্ড)
- এশিয়ান অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ ২০০৭ সালে, ১০,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- এশিয়ান অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ২০০৭ সালে, ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ২য় এশিয়ান ইনডোর গেমস ম্যাকাও - ২০০৭ সালে, ৩,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৩য় এশিয়ান ইনডোর চ্যাম্পিয়নশিপ - দোহা ২০০৮ সালে, ৩,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ১০ম দক্ষিণ এশীয় গেমস কলম্বো ২০০৬ সালে, ১০,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ১৯তম এশিয়ান অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ কোবাই ২০১১ সালে, ১০,০০০ মিটারে ব্রোঞ্জ পদক
- ৬ষ্ঠ এশিয়ান ক্রস কান্ট্রি কাঠমান্ডু ২০০১ সালে, ৪ কিমি দৌড়ে রৌপ্য পদক
- ৯ম জাতীয় অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ত্রিশূর-২০০১ সালে, ১০,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৯ম জাতীয় অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ত্রিশূর ২০০১ সালে, ৫,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ১০ম জাতীয় অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ - চণ্ডীগড় ২০০২ সালে, ১৫০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ১০ম জাতীয় অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ - চণ্ডীগড় ২০০২ সালে, ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৩৭তম জাতীয় ক্রস কান্ট্রি চ্যাম্পিয়নশিপ গোয়া ৪ কিমি দৌড়ে স্বর্ণপদক
- ৮ ৭ম ফেডারেশন কাপ ক্রস কান্ট্রি ২০০২ সালে, কিমি দৌড়ে ব্রোঞ্জ পদক
- ৪৪তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ - মুম্বাই ২০০৪ সালে, ৫,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৪৪তম জাতীয় আন্তঃরাজ্য সিনিয়র অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ২০০৪ সালে, ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৪৪তম জাতীয় আন্তঃরাজ্য সিনিয়র অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ২০০৪ সালে, ১,৫০০ মিটারে ব্রোঞ্জ পদক
- ৩৮তম জাতীয় ক্রস কান্ট্রি চ্যাম্পিয়নশিপ সিমলা ২০০৪ সালে, ৪ কিমি দৌড়ে স্বর্ণপদক
- ৪৫তম জাতীয় আন্তঃরাজ্য সিনিয়র অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ - ব্যাঙ্গালোর ২০০৫ সালে, ৫,০০০ মিটারে ব্রোঞ্জ পদক
- ১১তম ফেডারেশন কাপ জাতীয় সিনিয়র অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ দিল্লি ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৪৫তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ হায়দ্রাবাদ ২০০৫ সালে, ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৪৫তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ হায়দ্রাবাদ ২০০৫ সালে, ১,৫০০ মিটারে ব্রোঞ্জ পদক
- ৪৬তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ দিল্লি ২০০৬ সালে, ১০,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৪৬তম জাতীয় আন্তঃরাজ্য সিনিয়র অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ চেন্নাই ২০০৬ সালে, ১০,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৪৬তম জাতীয় আন্তঃরাজ্য সিনিয়র অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ চেন্নাই ২০০৬ সালে, ৫,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- প্রথম জাতীয় সহনশীলতা অ্যাথলেটিক প্রতিযোগিতা দিল্লি ২০০৬ সালে, ১,৫০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৩৩তম জাতীয় গেমস গুয়াহাটি ২০০৭ সালে ১০,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৩৩তম জাতীয় গেমস গুয়াহাটি ২০০৭ সালে, ৫,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৩৩তম জাতীয় গেমস গুয়াহাটি ২০০৭ সালে, ১,৫০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৪৭তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ জামশেদপুর ২০০৭ সালে ১০,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৪৭তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ জামশেদপুর ২০০৭ সালে, ৫,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৪৭তম জাতীয় আন্তঃরাজ্য সিনিয়র অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ভোপাল ২০০৭ সালে, ১০,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৪৭তম জাতীয় আন্তঃরাজ্য সিনিয়র অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ভোপাল ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৪৮তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ কোচি ২০০৮ সালে, ১০,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৪৮তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ কোচি ২০০৮ সালে, ৫,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ১৪তম ফেডারেশন কাপ জাতীয় সিনিয়র অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ২০০৮ সালে, ভোপাল ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৫০তম জাতীয় আন্তঃরাজ্য সিনিয়র অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ পাতিয়ালা ২০১০ সালে, ১০,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ১৫তম ফেডারেশন কাপ জাতীয় সিনিয়র অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ রাঁচি ২০১০ সালে, ১০,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৫০তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ - কোচি ২০১০ সালে, ১০,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ১৫তম ফেডারেশন কাপ জাতীয় সিনিয়র অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ রাঁচি ২০১০ সালে, ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৫১তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ - কলকাতা ২০১১ সালে, ১০,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৩৪তম জাতীয় গেমস, ঝাড়খণ্ড ২০১১ সালে, ১০,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৩৪তম জাতীয় গেমস, ঝাড়খণ্ড ২০১১ সালে, ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৫৩তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ - রাঁচি ২০১৩ সালে, ১০,০০০ মিটারে ব্রোঞ্জ পদক
- ৫৩তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ - রাঁচি ২০১৩ সালে, ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৫৩তম জাতীয় আন্তঃরাজ্য সিনিয়র অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ চেন্নাই ২০১৩ সালে, ১০,০০০ মিটারে স্বর্ণপদক
- ৫৩তম জাতীয় আন্তঃরাজ্য সিনিয়র অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ চেন্নাই ২০১৩ সালে, ৫,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৪৮তম জাতীয় ক্রস কান্ট্রি চ্যাম্পিয়নশিপ জলপাইগুড়ি ২০১৩ সালে, ৮ কিমি দৌড়ে স্বর্ণপদক
- ৫৪তম জাতীয় ওপেন অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপ - দিল্লি ২০১৪ সালে, ১০,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ৩৫তম জাতীয় গেম কেরালা ২০১৫ সালে, ১০,০০০ মিটারে রৌপ্য পদক
- ২০১০ এশিয়ান গেমসে প্রীজার প্রদর্শনের পরে, তাঁকে ভারত সরকার ২০১১ সালে অর্জুন পুরস্কারে ভূষিত করেছিল।[৪]
- জিভি রাজা পুরস্কার (কেরালা রাজ্য) - ২০০১
- মনোরমা নিউজমেকার অফ দ্য ইয়ার (কেরালা রাজ্য) – ২০১১
- জিমি গর্জ অ্যাওয়ার্ড- ২০১২