ফাইন্ডিং নিমো | |
---|---|
পরিচালক | অ্যান্ড্রু স্টানটন |
প্রযোজক | গ্রাহাম ওয়াল্টার্স |
চিত্রনাট্যকার | অ্যান্ড্রু স্টানটন বব পিটারসন ডেভিড রেনল্ডস |
কাহিনিকার | অ্যান্ড্রু স্টানটন |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | টমাস নিউম্যান |
চিত্রগ্রাহক | শ্যারন কালাহান জেরেমি লাস্কি |
সম্পাদক | ডেভিড ইয়ান সল্টার |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
পরিবেশক | বুনেয়া ভিস্তা পিকচার্স |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১০০ মিনিট |
দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | $৯৪ মিলিয়ন[১] |
আয় | $৯৩৬,৭৪,৩২,৬১[১] |
ফাইন্ডিং নিমো (ইংরেজি: Finding Nemo) হল ওয়াল্ট ডিজনি পিকচার্স প্রযোজিত এবং পিক্সার অ্যানিমেশন স্টুডিও দ্বারা নির্মিত একটি কম্পিউটার এ্যানিমেটেড কমেডি,ড্রামা ও অ্যাডভেঞ্চারধর্মী চলচ্চিত্র যা ২০০৩ সালে মুক্তি পায়। এর পুরো কাহিনি আবর্তিত হয় নিমো নামের একটি ছোট্ট কৌতূহলপ্রবণ বাচ্চা ক্লাউনফিশকে ঘিরে,যার অতিরক্ষণশীল বাবা মার্লিন, ডোরি নামের একটি নীল সার্জনফিশকে সাথে নিয়ে তার অপহৃত পুত্রসন্তানকে সিডনি বন্দরের পথে খুঁজে বেড়ায়। এর মাঝেই মার্লিন তার সন্তানের ঝুঁকিকে সহজভাবে নিতে শেখে এবং নিমোকে নিজের খেয়াল রাখতে দেয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত হয়।
ছবিটি ২০১২ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বর থ্রিডি ফরমেটে দ্বিতীয়বার মুক্তি পায় এবং ৪ই ডিসেম্বর ব্লুরে ডিভিডিতে বাজারে আসে। সমালোচকদের কাছ থেকে ব্যাপকভাবে প্রশংসা পাওয়া এ ছবিটি একাডেমী এওয়ার্ডে সেরা অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র বিভাগে পুরস্কার এবং বেস্ট স্ক্রিনিং বিভাগেও মনোনীত হয়। ২০০৩ সালে সর্বোচ্চ আয় করা চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে এটির অবস্থান দ্বিতীয়। এছাড়াও সর্বকালের সবচেয়ে বেশি ডিভিডি কপি বিক্রির গৌরবও এই ছবিটির অর্জনের ঝুলিতে রয়েছে।
ফাইন্ডিং নিমোর সিক্যুয়েলটি হলো ফাইন্ডিং ডোরি। এটি ২০১৬ সালের ১৭ই জুন মুক্তি পায়। ব্যবসা সফল চলচ্চিত্র হিসেবে এটিও সমালোচকদের নজর কেড়েছে। ২০১২ সালের জুন মাসে প্রথম ছবির পরিচালক অ্যান্ড্রু স্ট্যানটন সিক্যুয়েল নির্মাণের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।