ক্রিকেট তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ৯ জুন ২০১৬ |
ফিলো আলফোন্সো ওয়ালেস (ইংরেজি: Philo Wallace; জন্ম: ২ আগস্ট, ১৯৭০) হেনেসভিল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট বার্বাডিয়ান ক্রিকেটার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন। পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়েও পারদর্শিতা দেখিয়েছেন ফিলো ওয়ালেস। ঘরোয়া ক্রিকেটে বার্বাডোস এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিশ্ববিদ্যালয় দলে প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। এরপূর্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের পক্ষেও খেলেছেন।
একসময় ওয়ালেস বার্বাডোসের অধিনায়কত্ব করেছেন। কিন্তু, ২০০৩-০৪ ঘরোয়া মৌসুমে দল থেকেই বাদ পড়ে যান তিনি। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিশ্ববিদ্যালয় দলের পক্ষে খেলেছেন তিনি।
১৯৯০ সালে প্রথমবারের মতো ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেন তিনি। ১৯৯৭-৯৮ মৌসুমে তার সেরা সময় কাটে। ২৯ নভেম্বর, ১৯৯৭ তারিখে পাকিস্তান সফরে অনুষ্ঠিত রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের মাধ্যমে অভিষেক ঘটে তার। ঐ মৌসুমে দুই টেস্টে অংশ নিয়ে ১৯৮ রান তোলেন। ঐ একই সফরে করাচীতে তার ওডিআই অভিষেক ঘটেছিল।
১৯৮০-এর দশকে গ্রীনিজ-হেইন্সের বিখ্যাত জুটির পর ক্লেটন ল্যাম্বার্টের সাথে নতুন জুটি গড়ে সংক্ষিপ্তকাল ক্যারিবীয় ক্রিকেটে সাড়া জাগিয়েছিলেন। কিন্তু, ১৯৯৮-এর শেষদিকেদক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শোচনীয় পরাজয়ের পর তারা উভয়েই দল থেকে বাদ পড়েন। তবে তিনি তার সবগুলো টেস্টেই ক্যাচ নিয়েছিলেন।[১]
১৯৯৮ সালের আইসিসি নক-আউট ট্রফি প্রতিযোগিতায় তিনি বিরাট সফলতা পান। চূড়ান্ত খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১০২ বলে ১০৩ রানের একমাত্র সেঞ্চুরি করলেও তার দল ৪ উইকেটে পরাজিত হয়ে রানার-আপ হয়। ঐ প্রতিযোগিতায় ২২১ রান তুলে তিনি সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হয়েছিলেন।