ফিল্মফেয়ার পুরস্কার | |
---|---|
বর্তমান: ৬৫তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার | |
বিবরণ | চলচ্চিত্রে সেরা পারদর্শিতা |
দেশ | ভারত |
পুরস্কারদাতা | ফিল্মফেয়ার |
প্রথম পুরস্কৃত | ২১ মার্চ ১৯৫৪ |
সর্বশেষ পুরস্কৃত | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ |
ওয়েবসাইট | ফিল্মফেয়ার পুরস্কার |
টেলিভিশন/রেডিও কভারেজ | |
নেটওয়ার্ক | সনি এন্টারটেইনমেন্ট টেলিভিশন (২০০০-বর্তমান) |
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার ভারতের হিন্দি চলচ্চিত্রের অন্যতম প্রাচীন ও বিখ্যাত চলচ্চিত্র পুরস্কার।[১][২][৩] ১৯৫৪ সাল থেকে এই পুরস্কারটি প্রদান করা হচ্ছে। ১৯৫৬ সালে এই পুরস্কারের জন্য একটি বিশেষ ভোটিং পদ্ধতি প্রবর্তন করা হয়। রাষ্ট্রীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-এ সরকার কর্তৃক নির্ধারিত একটি প্যানেল বিজয়ীদের নির্ধারণ করে। কিন্তু এই পুরস্কার বিজয়ীরা জনতা এবং অভিজ্ঞ কমিটি উভয়ের ভোটেই নির্বাচিত হয়।
এই পুরস্কারের অন্যান্য ভারতীয় উপ-ভাষার পুরস্কারও রয়েছে, যেমন - দক্ষিণ ভারতের চলচ্চিত্রের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ, মারাঠি চলচ্চিত্রের জন্য ফিল্মফেয়ার মারাঠি পুরস্কার[৪] এবং পূর্ব ভারতের চলচ্চিত্রের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পূর্ব।
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার প্রদান শুরু হয় ১৯৫৪ সালে। এই পুরস্কার আয়োজনের মূল নাম ছিল দ্য ক্লেয়ারস, যা দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার সমালোচক ক্লেয়ার মেন্ডোঙ্কার নামানুসারে রাখা হয়েছিল। ফিল্মফেয়ার-এর পাঠকগণদের ভোটে বিজয়ী নির্ধারিত হয়েছিল, এবং ভারতজুড়ে ২০,০০০ এর বেশি পাঠক এই ভোটে অংশগ্রহণ করেন। পাঠকদের ভোটে বিজেতাদের ট্রফি প্রদান করা হয়। প্রথম পুরস্কার আয়োজনে পাঁচটি বিভাগে পুরস্কার প্রদান করা হয়েছিল, সেগুলো হল শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ পরিচালক, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা, শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী ও শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক। দো বিঘা জমিন প্রথম চলচ্চিত্র হিসেবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার অর্জন করে। অন্য চারটি বিভাগের প্রথম পুরস্কার বিজেতারা হলেন পরিচালক বিভাগে বিমল রায় দো বিঘা জমিন পরিচালনার জন্য, দিলীপ কুমার দাগ ছবিতে অভিনয়ের জন্য, মীনা কুমারী বাইজু বাওরা ছবিতে অভিনয়ের জন্য এবং নওশাদ আলি বাইজু বাওরা ছবির সঙ্গীত পরিচালনার জন্য।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
• ফিল্মফেয়ার পুরস্কার বিজয়ী তালিকা, ২০২০-২০২১[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]