বৌদ্ধধর্ম |
---|
এর ধারাবাহিক নিবন্ধের অংশ |
বৌদ্ধবিদ্যা হলো বৌদ্ধধর্মের একাডেমিক চর্চা। বুদ্ধতত্ত্ব শব্দটি বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে ঐক্যবাদী ধর্মযাজক জোসেফ ইস্টলিন কার্পেন্টার কর্তৃক "বুদ্ধত্বের চর্চা, বুদ্ধের প্রকৃতি এবং বুদ্ধের মতবাদ" বোঝানোর জন্য তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু বৌদ্ধতত্ত্ব ও বৌদ্ধবিদ্যা শব্দ দুটি সাধারণত সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে সমার্থক।[১][২] উইলিয়াম এম জনস্টনের মতে, কিছু নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপটে, বৌদ্ধবিদ্যাকে বৌদ্ধচর্চার উপসেট হিসাবে দেখা যেতে পারে, যেখানে বৌদ্ধ হের্মেনেত্য, ব্যাখ্যা, সত্তাতত্ত্ব এবং বুদ্ধের গুণাবলীর উপর আলোকপাত করা হয়।[৩] এর পণ্ডিতগণ দর্শন, ইতিহাস, সংস্কৃতি, প্রত্নতত্ত্ব, শিল্পকলা, সাংস্কৃতিক ভাষাতত্ত্ব, নৃবিত্ত্ব, সমাজবিদ্যা, ধর্মতত্ত্ব, রীতিনীতি, আন্তঃধর্মীয় তুলনামূলক চর্চা এবং বৌদ্ধধর্মের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয়ের উপর ফোকাস করেন।[৩][৪][৫]
ইহুদি বা খ্রিস্টান ধর্মবিদ্যার বিপরীতে, বৌদ্ধবিদ্যার ক্ষেত্রটি বৌদ্ধ সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের "বহিরাগতদের" দ্বারা আধিপত্য বিস্তার করেছে, তাই এটি ভারতবিদ্যা বা এশীয়বিদ্যার সরাসরি উপক্ষেত্র নয়। যাইহোক, চীনা, জাপানি ও কোরিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়গুলিও প্রধান অবদান রেখেছে, যেমন পশ্চিমা দেশগুলিতে এশিয়ান অভিবাসীরা এবং পশ্চিমারা বৌদ্ধধর্মে দীক্ষিত।
বৌদ্ধধর্ম বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |