ব্যারাকপুর বায়ুসেনা ঘাঁটি ব্যরাকপুর এয়ার ফোর্স স্টেশন ব্যারাকপুর বিমানবন্দর | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | সামরিক | ||||||||||
পরিচালক | ভারতীয় বায়ুসেনা | ||||||||||
অবস্থান | ব্যারাকপুর,পশ্চিমবঙ্গ, ভারত | ||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ১৮ ফুট / ৫ মিটার | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২২°৪৬′৫৫″ উত্তর ০৮৮°২১′৩৩″ পূর্ব / ২২.৭৮১৯৪° উত্তর ৮৮.৩৫৯১৭° পূর্ব | ||||||||||
মানচিত্র | |||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||
| |||||||||||
ভারতীয় বায়ুসেনা |
ব্যারাকপুর বায়ুসেনা ঘাঁটি বা ব্যারাকপুর বিমানবন্দর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের ব্যারাকপুর শহরে অবস্থিত একটি বিমান ঘাঁটি। এই বিমানবন্দরটি ভারতীয় বিমানবাহিনী দ্বারা পরিচালিত হয়। ব্যারাকপুর আইএএফ হল ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রাচীনতম স্টেশন বায়ুসেনা ঘাঁটি এবং অপারেটিং ট্রান্সপোর্ট ইউনিট। এমআই-১৭ স্কোয়াড্রনের একটি ঘাঁটি এখানে রয়েছে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, বিমানবন্দরটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনা বিমানবাহিনীর দশম বিমানবাহিনী একটি পুনর্বিবেচনা বিমানক্ষেত্র হিসাবে ব্যবহার করে, যা স্টেশন থেকে নিরস্ত্র পি-৩৮ লাইটনিং বিমানটিপরিচালনা করে। যে বিমানগুলি অধিষ্ঠিত বার্মায় জাপানি বাহিনীর উপর গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের জন্য বেশ কয়েকটি ম্যাপিং ক্যামেরায় সজ্জিত ছিল। ১৯৫০-এর দশকের গোড়ার দিকে বেশ কয়েকটি স্পিটফায়ার স্কোয়াড্রনও ব্যারাকপুরে ছিল।
১৯৬৩ সালে ১১ নং স্কোয়াড্রন আইএএফ ব্যারাকপুরে বিমান অবস্থিত ছিল ডগলাস ডকোটা বিমান নিয়ে। সে বছর বিমান কর্মী ও গ্রাউন্ড ক্রু'সহ দুটি ডাকোটা বিমান ইন্দোনেশিয়ার বান্দুং (হুসেন) প্রেরণ করা হয় ইন্দোনেশিয়ান বিমানবাহিনীর ডি হাভিল্যান্ড ভ্যাম্পায়ার যুদ্ধবিমান বাছাই করতে, যাদের আইএএফ-এ স্থানান্তর করা হয়েছিল।[১]
এর আনুষঙ্গিক ইউনিটগুলি হল ৫ টেট্রা এবং ৩ টেট্রা এবং ফ্লাইং ইউনিট ১৫৭ এইচইউ।