বিশ্বের ইতিহাস | |||
---|---|---|---|
↑ প্রাগৈতিহাসিক | |||
লিপিবদ্ধ ইতিহাস | |||
প্রাচীন ইতিহাস | |||
ধ্রুপদী পরবর্তী | |||
আধুনিক | |||
|
|||
↓ ভবিষ্যৎ | |||
ভবিষ্যৎ হল সময় যা বর্তমান সময়ের পরে ঘটবে।[১] এর আগমনকে সময়ের অস্তিত্ব এবং পদার্থবিজ্ঞানের আইনের কারণে অনিবার্য বলে মনে করা হয়। বাস্তবতার আপাত প্রকৃতি এবং ভবিষ্যতের অনিবার্যতার কারণে বর্তমানে বিদ্যমান ও পরবর্তীতে থাকবে এরুপ বস্তুকে চিরস্থায়ী, অর্থাৎ যা চিরকাল থাকবে বা ক্ষণস্থায়ী, অর্থাৎ যা শেষ হবে এই ২ শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।[২] ভবিষ্যৎ এবং অনন্তকালের ধারণা দর্শন, ধর্ম ও বিজ্ঞানের প্রধান বিষয় হয়েছে এবং যার সংজ্ঞা অবিতর্কিতভাবে বর্ণনা করতে অনেক বিজ্ঞানী ব্যর্থ হয়েছেন। পশ্চিমাদের সময়ের রৈখিক ধারণা অনুসারে বলা হয়েছে, ভবিষ্যৎ হল বহমান টাইমলাইনের একটি অংশ যা পূর্ব আকাঙ্ক্ষিত। স্পেশাল রিলেটিভিটিতে ভবিষ্যৎকে পরম ভবিষ্যৎ বা ভবিষ্যতের লাইট কোণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।
সময়ের দর্শনের বর্তমানবাদ হল শুধুমাত্র বর্তমানের বিদ্যমানতা ও ভবিষ্যৎ ও অতীতের অস্তিত্বহীনতার বিশ্বাস। অনেক নবী, ঈশ্বরীয় দূত ও দৈবজ্ঞ এর ন্যায় ধর্মীয় ব্যক্তিত্বগণ ভবিষ্যৎ দেখার ক্ষমতা দাবি করেছেন। পূর্বেকার মানুষের স্বর্গীয় বিষয়বস্তু নিয়ে পর্যবেক্ষণই ভবিষ্যৎ পূর্বাভাস ও ভবিষ্যদ্বাণী নির্ণয়ের সংগঠিত প্রচেষ্টার জন্ম দিয়েছে।
ভবিষ্যৎবিদ্যা বা ফিউচারিজ্ম হল সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ নির্ণয় সম্পর্কিত বিজ্ঞান, কলা ও চর্চা। বর্তমান বিজ্ঞানীরা একমুখী ভবিষ্যৎ নির্ণয়ের থেকে বিপরীত ও বহুমুখী ভবিষ্যৎ নির্ণয়ের গুরুত্বে বেশি জোর দিয়ে থাকেন।
ভবিষ্যতের ধারণা সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে অন্বেষণ করা হয়েছে, যেমন বিংশ শতাব্দীর ভবিষ্যৎবাদ আন্দোলন।
পূর্বাভাস হল কোনো অনিয়ন্ত্রিত অবস্থায় সম্ভাব্য ফলাফলের অনুমানের প্রক্রিয়া। আবহাওয়া, ভূমিকম্প, যান চলাচল, কর্মক্ষেত্র ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে পূর্বাভাস দেওয়া হয়ে থাকে।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |