মাগাধীরা | |
---|---|
পরিচালক | এস.এস. রাজামৌলি |
প্রযোজক |
|
রচয়িতা | এম. রত্নম (সংলাপ) |
চিত্রনাট্যকার | এস.এস. রাজামৌলি |
কাহিনিকার | কে. ভি. বিজয়েন্দ্র প্রসাদ |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | এম. এম. কীরাবাণী |
চিত্রগ্রাহক | কে. কে. সেনথিল কুমার |
সম্পাদক | কোতাগিরি ভেনকাতেশ্বর রায় |
প্রযোজনা কোম্পানি | গীতা আর্টস |
পরিবেশক | গীতা আর্টস |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৬৬ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | তেলুগু |
নির্মাণব্যয় | ₹৩৫০ মিলিয়ন (ইউএস$ ৪.২৮ মিলিয়ন)[১] |
আয় | ₹ ১.৫ বিলিয়ন (ইউএস$ ১৮.৩৩ মিলিয়ন) |
মাগাধীরা (তেলুগু: మగధీర ; অনুবাদ: মহান যোদ্ধা) ২০০৯ সালের মুক্তি পাওয়া তেলুগুভাষী ঐতিহাসিক-রোমান্টিক চলচ্চিত্র যার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন রামচরণ তেজা এবং কাজল আগারওয়াল। দক্ষিণী অভিনেতা শ্রীহরি এবং দেভ গিল ছবিটিতে অনবদ্য অভিনয় করেছেন। ছবিটি মালয়ায়ালম ভাষায় ডাবিং করে ধীরা-যোদ্ধা[২] এবং তামিল ভাষায় মাভীরান[৩] নামে মুক্তি দেয়া হয়। ছবিটি ৭৮.১ কোটি ভারতীয় রূপি আয় করে ২০০৯ সালে সবচেয়ে বেশি আয় করা তেলুগু চলচ্চিত্র হিসেবে স্থান করে নেয়। ছবিটি বাংলা ভাষায় যোদ্দা-দ্যা ওয়ারিয়র নামে পূনঃর্নিমিত হয়েছে।[৪]
হার্ষ ইন্দুর বাবাকে হত্যার জন্য মিথ্যাভাবে জড়িত হয় এবং তাকেও অপহরণ করা হয়েছে। তবে হার্ষ এবং ইন্দু পূর্বের জীবনের একটি বন্ধন ভাগ করে নিয়েছে এবং যখন সে বুঝতে পারে, তখন সে জিনিস সোজা করার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়।
এই চলচ্চিত্রের ৯০% ভাগ দৃশ্য ধারণ করা হয়েছে গুজরাত, রাজস্থান, রান অফ কুচ এবং কর্ণাটক রাজ্যের বাদামীতে।[৫] বাকী দৃশ্য হায়দ্রাবাদের রাজমলি ফিল্ম সিটিতে দৃশ্যায়িত করা হয়েছে। নাকোসাম নুভু গানটি সুইজারল্যান্ডে ধারণ করা হয়েছে।