জেনারেল মনোজ মুকুন্দ নরবান পিভিএসএম, এভিএসএম, এসএম, ভিএসএম, এডিসি | |
---|---|
২৮তম সেনাবাহিনী প্রধান (ভারত) | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ | |
রাষ্ট্রপতি | রাম নাথ কোবিন্দ |
প্রধানমন্ত্রী | নরেন্দ্র মোদী |
পূর্বসূরী | জেনারেল বিপিন রাওয়াত |
৪০তম উপসেনাপ্রধান | |
কাজের মেয়াদ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ – ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ | |
রাষ্ট্রপতি | রাম নাথ কোবিন্দ |
প্রধানমন্ত্রী | নরেন্দ্র মোদী |
পূর্বসূরী | জেনারেল দেবরাজ আনবু |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | [১] পুনে, বোম্বে প্রদেশ (এখন মহারাষ্ট্র), ভারত | ২২ এপ্রিল ১৯৬০
সামরিক পরিষেবা | |
আনুগত্য | ভারত |
শাখা | ভারতীয় সেনাবাহিনী |
কাজের মেয়াদ | জুন ১৯৮০ - এপ্রিল ২০২২ |
পদ | জেনারেল |
ইউনিট | ৭ম শিখ লাইট ইনফ্যান্ট্রি |
কমান্ড |
|
Service number | IC-38750H[২] |
Awards |
জেনারেল মনোজ মুকুন্দ নরবণে (জন্ম : ২২ এপ্রিল ১৯৬০)[৩] ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন অবসপ্রাপ্ত জেনারেল। তিনি ভারতের প্রাক্তন সেনাপ্রধান।[৪] এর আগে তিনি উপসেনাপ্রধান এবং ইস্টার্ন কমান্ডের অধিনায়ক ছিলেন। ২০১৮ সালের ১ই অক্টোবর তিনি ইস্টার্ন সেনা কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চীফ (জিওসি-ইন-সি) এর দায়িত্ব জেনারেল অভয় কৃষ্ণের কাছ থেকে গ্রহণ করেছিলেন।[৫][৬][৭]
জেনারেল মনোজের পূর্বে জেনারেল বিপিন রাওয়াত সেনাপ্রধান ছিলেন।[৮]
১৯৮০ সালের জুন মাসে নরবণে ৭ম শিখ লাইট পদাতিক রেজিমেন্টে কমিশন পান। তিনি কাশ্মীর এবং উত্তর-পূর্ব ভারতে কাউন্টার-ইনসার্জেন্সী অপারেশন করেছেন। কাশ্মীরে তিনি রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের ব্যাটেলিয়নের অধিনায়কত্ব, একটি পদাতিক ব্রিগেডের অধিনায়ত্ব করেছেন। আসাম রাইফেলসের ইন্সপেক্টর জেনারেল (নর্থ) ছিলেন তিনি। এছাড়াও তিনি একটি কোরের অধিনায়ক, দিল্লী এরিয়ার এরিয়া কমান্ডার এবং সেনা প্রশিক্ষণ কমান্ডের কমান্ডার ছিলেন। তিনি আর্মি ওয়ার কলেজ (ভারত) এর ইন্সট্রাক্টর ছিলেন এবং মায়ানমারে ভারতের ডিফেন্স এ্যাটাচি হিসেবে কাজ করেছেন।[৬][৭][৯]
দীর্ঘ সেনা জীবনে নরবান ২০১৯ সালে পরম বিশিষ্ট সেবা পদক[১০], ২০১৭ তে অতি বিশিষ্ট সেবা পদক এবং ২০১৫ সালে সেনা পদক এবং বিশিষ্ট সেবা পদক পেয়েছিলেন।[৭][১১][১২]