ডাকনাম | সেলেক্তিওনাতা | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | মলদোভীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
প্রধান কোচ | এঙ্গিন ফিরাত | ||
অধিনায়ক | আলেক্সান্দ্রু এপুরেয়ানু | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | আলেক্সান্দ্রু এপুরেয়ানু (৯৭) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | সের্হেই কেশচেংকো (১১) | ||
মাঠ | জিম্ব্রু স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | MDA | ||
ওয়েবসাইট | fmf | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৫৫ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ৩৭ (এপ্রিল ২০০৮) | ||
সর্বনিম্ন | ১৭৭ (নভেম্বর ২০২০) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১২৫ ২৯ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ৮৬ (ফেব্রুয়ারি ২০০৮) | ||
সর্বনিম্ন | ১৫১ (নভেম্বর ২০২০) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
মলদোভা ২–৪ জর্জিয়া (কিশিনাউ, সোভিয়েত ইউনিয়ন; ২ জুলাই ১৯৯১) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
মলদোভা ৫–০ পাকিস্তান (আম্মান, জর্ডান; ১৮ আগস্ট ১৯৯২) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
সুইডেন ৬–০ মলদোভা (গোথেনবার্গ, সুইডেন; ৬ জুন ২০০১) ইতালি ৬–০ মলদোভা (ফ্লোরেন্স, ইতালি; ৭ অক্টোবর ২০২০) |
মলদোভা জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Moldova national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে মলদোভার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম মলদোভার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা মলদোভীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৯৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৯৩ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৯১ সালের ২রা জুলাই তারিখে, মলদোভা প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; সোভিয়েত ইউনিয়নের কিশিনাউয়ে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে মলদোভা জর্জিয়ার কাছে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
১০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট জিম্ব্রু স্টেডিয়ামে সেলেক্তিওনাতা নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় মলদোভার রাজধানী কিশিনাউয়ে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন এঙ্গিন ফিরাত এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ইস্তাম্বুল বাশাকশেহিরের রক্ষণভাগের খেলোয়াড় আলেক্সান্দ্রু এপুরেয়ানু।
মলদোভা এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপেও মলদোভা এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি।
আলেক্সান্দ্রু এপুরেয়ানু, ভিক্তর গলোভাতেংকো, রাদু রেবেজা, সের্হেই কেশচেংকো এবং ভিওরেল ফ্রুনজার মতো খেলোয়াড়গণ মলদোভার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০৮ সালের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে মলদোভা তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৩৭তম) অর্জন করে এবং ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৭৭তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে মলদোভার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৮৬তম (যা তারা ২০০৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৫১। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৫৩ | লাইবেরিয়া | ১০২৪.১১ | |
১৫৪ | চীনা তাইপেই | ১০২৩.৯৩ | |
১৫৫ | মলদোভা | ১০২২.৬ | |
১৫৬ | সিঙ্গাপুর | ১০২০.৫ | |
১৫৭ | গায়ানা | ১০১৮.১৪ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১২৩ | ৫ | লাতভিয়া | ১৩৪৭ |
১২৪ | ১১ | রেউনিওঁ | ১৩৪৬ |
১২৫ | ১০ | কুরাসাও | ১৩৩৯ |
১২৫ | ২৯ | মলদোভা | ১৩৩৯ |
১২৭ | ৪ | জিম্বাবুয়ে | ১৩৩৭ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | |||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ||
১৯৩০ | রোমানিয়ার অংশ ছিল | রোমানিয়ার অংশ ছিল | ||||||||||||||
১৯৩৪ | ||||||||||||||||
১৯৩৮ | ||||||||||||||||
১৯৫০ | সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল | সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল | ||||||||||||||
১৯৫৪ | ||||||||||||||||
১৯৫৮ | ||||||||||||||||
১৯৬২ | ||||||||||||||||
১৯৬৬ | ||||||||||||||||
১৯৭০ | ||||||||||||||||
১৯৭৪ | ||||||||||||||||
১৯৭৮ | ||||||||||||||||
১৯৮২ | ||||||||||||||||
১৯৮৬ | ||||||||||||||||
১৯৯০ | ||||||||||||||||
১৯৯৪ | ফিফার সদস্য ছিল না | ফিফার সদস্য ছিল না | ||||||||||||||
১৯৯৮ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৮ | ০ | ০ | ৮ | ২ | ২১ | |||||||||
২০০২ | ১০ | ১ | ৩ | ৬ | ৬ | ২০ | ||||||||||
২০০৬ | ১০ | ১ | ২ | ৭ | ৫ | ১৬ | ||||||||||
২০১০ | ১০ | ০ | ৩ | ৭ | ৬ | ১৮ | ||||||||||
২০১৪ | ১০ | ৩ | ২ | ৫ | ১২ | ১৭ | ||||||||||
২০১৮ | ১০ | ০ | ২ | ৮ | ৪ | ২৩ | ||||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | ||||||||||||||
মোট | ০/৬ | ৫৮ | ৫ | ১২ | ৪১ | ৩৫ | ১১৫ |