মারাঠা সাম্রাজ্য मराठा साम्राज्य | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১৬৭৪–১৮১৮ | |||||||||||||
![]() ১৭৬০ সালে মারাঠা সাম্রাজ্য তার ক্ষমতার শীর্ষে (হলুদ) | |||||||||||||
রাজধানী | |||||||||||||
সরকারি ভাষা |
কথ্য ভাষা: অন্যান্য দক্ষিণ এশিয়ার ভাষা | ||||||||||||
ধর্ম | রাষ্ট্রধর্ম: হিন্দুধর্ম সংখ্যালঘু: দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য ধর্ম | ||||||||||||
সরকার | সম্পূর্ণ রাজতন্ত্র (১৬৭৪–১৭৩১) Oligarchy with restricted monarchial figurehead (১৭৩১–১৮১৮) | ||||||||||||
ছত্রপতি (সম্রাট) | |||||||||||||
• ১৬৭৪–১৬৮০ | শিবাজি (প্রথম) | ||||||||||||
• ১৮০৮–১৮১৮ | প্রতাপ সিং (শেষ) | ||||||||||||
পেশওয়া (প্রধান মন্ত্রী) | |||||||||||||
• ১৬৭৪–১৬৮৩ | মোরোপন্ত পিংলে (প্রথম) | ||||||||||||
• ১৮০৩–১৮১৮ | দ্বিতীয় বাজি রাও (শেষ) | ||||||||||||
• Titular | নানা সাহেব (titular) | ||||||||||||
আইন-সভা | অষ্ট প্রধান | ||||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||||
১৬৭৪ | |||||||||||||
১৬৮০–১৭০৭ | |||||||||||||
১৭৫৮–১৭৬১ | |||||||||||||
১৭৬৩–১৭৯৯ | |||||||||||||
১৭৭৫–১৭৮২ | |||||||||||||
১৮০৩–১৮০৫ | |||||||||||||
১৮১৮ | |||||||||||||
আয়তন | |||||||||||||
• ১৭৬০ | ২৫,০০,০০০ কিমি২ (৯,৭০,০০০ মা২) | ||||||||||||
মুদ্রা | রুপি, পয়সা, মোহুর, শিবরায় | ||||||||||||
| |||||||||||||
বর্তমানে যার অংশ |
মারাঠা সাম্রাজ্য (মারাঠি: मराठा साम्राज्य) হল একটি ঐতিহাসিক সাম্রাজ্য, যা খ্রিষ্টীয় সপ্তদশ শতাব্দী হতে ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগ পর্যন্ত (১৬৭৪ - ১৮১৮) ভারতবর্ষের দুই-তৃতীয়াংশ জুড়ে বিদ্যমান ছিলো। এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ছত্রপতি শিবাজী। মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর মারাঠা সাম্রাজ্য পেশোয়ার(প্রধানমন্ত্রী) অধীনে বহুগুণ বিস্তৃত হয়। বিস্তারের সর্বোচ্চ সময়ে এটি উত্তরে পেশাওয়ার থেকে দক্ষিণ ভারতে কর্ণাটক পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল(যদিও তামিলনাড়ুতে পৃথক মারাঠা রাজ্য ছিল)। মুঘল সাম্রাজ্য ধ্বংস হলে ভারতে শেষ হিন্দু সাম্রাজ্য হিসেবে মারাঠা সাম্রাজ্যকেই বিবেচনা করা হয়। ১৭৬১ সালে মারাঠারা পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সাথে পরাজিত হয় যা উত্তর দিকে তাদের সাম্রাজ্যের বিস্তার রোধ করে। এর ফলে উত্তর ভারত কার্যত কিছুদিন মারাঠা সাম্রাজ্য থেকে বেরিয়ে যায়। যদিও ১৭৭০ সালে উত্তর ভারত আবার মারাঠা সাম্রাজ্যের অধীনে আসে। কিন্তু মারাঠা সাম্রাজ্য সম্রাটের অধীনে কেন্দ্রীয় ভাবে শাসিত হওয়ার পরিবর্তে পেশোয়া ও অন্যান্য অঞ্চলের মারাঠা শাসকদের অধীনে বিভক্ত হয়ে যায় ও কনফেডারেসি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৮১৮ সালের মধ্যে ইঙ্গ-মারাঠা যুদ্ধে ব্রিটিশদের কাছে মারাঠা সাম্রাজ্যের চূড়ান্ত পরাজয় ও বিলুপ্তি ঘটে।
সাম্রাজ্যের একটি বৃহৎ অংশ ছিল সমুদ্রবেষ্টিত এবং কানোজি আংরের মতো দক্ষ সেনাপতির অধীনস্থ শক্তিশালী নৌ-বাহিনী দ্বারা সুরক্ষিত। তিনি প্রতিপক্ষের, বিশেষত পর্তুগিজ ও ব্রিটিশদের নৌ-আক্রমণ সাফল্যের সাথেই প্রতিহত করেন।[৪] সুরক্ষিত সমুদ্রসীমা এবং শক্তিশালী দুর্গব্যবস্থা মারাঠাদের সামরিক ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
![]() |
ইতিহাস বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
|lastname=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার |firstname=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)