মিকুয়েল ক্রুসাফন্ট আই পাইরো (সাবাদেল, কাতালোনিয়া ১৯১০-১৯৮৩) একজন কাতালান জীবাশ্মবিদ ছিলেন।[১] তিনি বিশেষত স্তন্যপায়ীদের হাড় নিয়ে কাজ করতেন।
তিনি বার্সেলোনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৩৩ সালে ফার্মেসীতে ডিগ্রীপ্রাপ্ত হন। এরপর মাদ্রিদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে ১৯৫০ সালে পরবর্তী ডিগ্রীলাভ করেন।[১]
তিনি নির্দ্বিধায় প্রথম ওভিয়েডো বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবাশ্মবিদ্যার অধ্যাপক নিযুক্ত হন। এরপর তিনি বার্সোলোনার সোসাটাটিস ইয়েসুর নৃতত্ত্ববিদ্যার অধ্যাপক নিযুক্ত হন।
তার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো হলঃ লস ভার্টেব্রাডোস দেল মিওসিনো কনটিনেন্টাল দ্য লাঁ কুয়েন্সা দেল ভ্যালিস-পেনিদেস (জোসেপ ফার্নান্দোজের সাথে ১৯৪৩ সালে)[২], এল মিওসিনো কনটিনেন্টাল দেল ভ্যালিস ইয়ে সাস ইয়াসিমিএন্টোস দ্য ভার্টেব্রাডোস (জোসেপ ফার্নান্দোজের সাথে ১৯৪৮ সালে)[২], এল বুর্ডিগালিএন্সা কনটিনেন্টাল দ্য লাঁ কুয়েন্সা দেল ভ্যালিস-পেনিদেস (জোসেপ ফার্নান্দোজের সাথে ১৯৫৫ সালে)[২], এস্টুডিও মাস্টারোমেট্রিকস এন লাঁ এভোলিসন দ্য লস ফিসিপেদোস (১৯৫৭ সালে, জাউম ট্রুওলসের সাথে)[২], লা ইভোলিসন (১৯৬৬ সালে, বারমুডা মেলেন্দেজ ও এমিলিয়ান অ্যাকুরির সাথে)[২]।
১৯৬৯ সালে তিনি ইনস্টিটিউট প্রোভিন্সাল দ্য প্যালেওনোটোলোজিয়া, ১৯৮৩ সালে থেকে ইনস্টিটিউট দ্য প্যালেওনোটোলোজিয়া মিকুয়েল ক্রুসাফোন্ট নামেই পরিচিত, এর প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রাগৈতিহাসিক স্তন্যপায়ী ক্রুসাফোন্টিয়া তার নামেই রাখা হয়েছে।[৩]