মিশাল আল-আহমেদ আল-জাবের আল-সাবাহ | |
---|---|
الشَّيْخ مِشعَل الأَحمَد الْجَابِر الصَّباح | |
![]() ২০২৪ সালে মিশাল | |
কুয়েতের আমির | |
রাজত্ব | ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩ - বর্তমান |
পূর্বসূরি | নাওয়াফ আল-আহমেদ আল-জাবের আল-সাবাহ |
কুয়েতের যুবরাজ | |
কার্যকাল | ৮ অক্টোবর ২০২০ - ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |
পূর্বসূরি | নাওয়াফ আল-আহমেদ আল-জাবের আল-সাবাহ |
জন্ম | কুয়েত শহর, কুয়েত | ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৪০
দাম্পত্য সঙ্গী | নুরিয়া সাবাহ আল-সালেম আল-সাবাহ মুনিরা বাদাহ আল-মুতাইরি |
বংশধর | ১২ (৫ ছেলে এবং ৭ মেয়ে) |
আরবি | مشعل الأحمد الجابر الصباح |
রাজবংশ | আল সাবাহ |
পিতা | আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ |
মাতা | মরিয়ম মারিত আল-হুওয়াইলা |
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম |
মিশাল আল-আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ (আরবি: الشيخ مشعل الأحمد الجابر الصباح, প্রতিবর্ণীকৃত: ash-Shaykh Misha`al al-ʾAḥmad al-Jābir aṣ-Ṣabāḥ; জন্ম ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৪০) হলেন কুয়েতের বর্তমান আমির।[১] ২০২৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর তিনি কুয়েতের আমীর পদে অভিষিক্ত হন। এর আগে তিনি কুয়েতের যুবরাজ ছিলেন।[২] মিশাল তার কর্মজীবনের বেশিরভাগ সময় কুয়েতের নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা যন্ত্রে কাটিয়েছেন। ৮৩ বছর বয়সে আমির হওয়ার আগে, তিনি ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক যুবরাজ।[৩]
মিশাল কুয়েতের আমির আহমেদ আল-জাবের আল-সাবাহর পুত্র এবং আমির নাওয়াফ আল-আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহ- এর পৈতৃক সৎ ভাই। তিনি হেন্ডন পুলিশ কলেজে অধ্যয়ন করেন এবং ১৯৬০ সালে স্নাতক হন।[৪] পরে তিনি ১৯৬৭ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[৫] পরবর্তীতে, তিনি ২০০৪ সালে ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রীর পদে (প্রটোকল পদবী অনুসারে) ন্যাশনাল গার্ডের উপ-প্রধান হওয়ার আগ পর্যন্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কাজ করেন।[৬][৭][৮] ২০২০ সালের ৭ অক্টোবর তিনি কুয়েতের ক্রাউন প্রিন্স মনোনীত হন।[৯][১০] ৮ অক্টোবর, তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে কুয়েতের ক্রাউন প্রিন্স হন।[১১]
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২-এ, মিশাল ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবে, লন্ডনে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের রাষ্ট্রীয় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগদান করেন।[১২]
২০২৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর তিনি কুয়েতের আমীর পদে অভিষিক্ত হন।[১৩]