যশোবন্ত চৌহান এক্সপ্রেসওয়ে | |
---|---|
মুম্বাই–পুণে এক্সপ্রেসওয়ে | |
পথের তথ্য | |
এমএসআরডিসি কর্তৃক রক্ষণাবেক্ষণকৃত | |
দৈর্ঘ্য | ৯৪.৫ কিমি (৫৮.৭ মা) |
প্রধান সংযোগস্থল | |
পশ্চিম প্রান্ত: | কলম্বোলি, নবি মুম্বই |
পূর্ব প্রান্ত: | রাবেত, পুণে |
অবস্থান | |
রাজ্য | মহারাষ্ট্র |
প্রধান শহর | পানবেল, খান্ডালা, লোনাওয়ালা |
মহাসড়ক ব্যবস্থা | |
মুম্বাই–পুণে এক্সপ্রেসওয়ে হল ভারতের প্রথম কংক্রিট দ্বারা নির্মিত ৬-লেন প্রশস্ত নিয়ন্ত্রিত-প্রবেশযোগ্য টোল এক্সপ্রেসওয়ে।[১] এটি মহারাষ্ট্রের রাজধানী ও ভারতের অর্থনৈতিক রাজধানী মুম্বইয়ের সঙ্গে মহারাষ্ট্রের সাংস্কৃতিক ও শিক্ষাগত রাজধানী পুণেকে সংযুক্ত করে।[২] এক্সপ্রেসওয়েটি ২০০২ সালে সম্পূর্ণরূপে চালু হয়েছিল, ভারতীয় সড়কে যানবাহন পরিবহনে গতি ও নিরাপত্তার নতুন অধ্যায়ের প্রবর্তন করেছিল।[৩] এটি ভারতের ব্যস্ততম সড়কগুলির মধ্যে একটি।[৪]
মহারাষ্ট্র সরকার টোল ভিত্তিতে পরিচালিত নতুন এক্সপ্রেসওয়ের সম্ভাব্যতা অধ্যয়ন করার জন্য ১৯৯০ সালে আরআইটিইএস-কে নিয়োগ করেছিল। আরআইটিইএস ১৯৯৪ সালে ₹১১.৪৬ বিলিয়নের (মার্কিন$১৪০মিলিয়ন) আনুমানিক ব্যয় সহ তার প্রকল্প প্রতিবেদন জমা দেয়।
মহারাষ্ট্র সরকার ১৯৯৭ সালের মার্চ মাসে নির্মাণ-পরিচালনা-হস্তান্তর ভিত্তিতে ৩০ বছরের জন্য টোল আদায়ের অনুমতি সহ এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের কাজ এমএসআরডিসি-কে অর্পণ করেছিল। ভারত সরকারের পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় ১৯৯৭ সালের ১৩ই অক্টোবর পরিবেশগত ছাড়পত্র এবং ১৯৯৭ সালের ১১ই নভেম্বর বন ছাড়পত্র প্রদান করেছিল।
এই এক্সপ্রেসওয়েটি মহারাষ্ট্র রাজ্য সড়ক উন্নয়ন পর্ষদ নির্মাণ করেছে। ৯৪.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়েটি নির্মাণে ₹১৬.৩ বিলিয়ন খরচ হয়েছিল। এই এক্সপ্রেসওয়েতে মোট ৬ টি সুড়ঙ্গ পথ রয়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘটির দৈর্ঘ ১,০৮৬ মিটার।