লিপস্টিক | |
---|---|
Lipstick | |
পরিচালক | লামন্ট জনসন |
প্রযোজক | ফ্রেডি ফিল্ডস |
রচয়িতা | ডেভিড রেফিয়েল |
শ্রেষ্ঠাংশে |
|
সুরকার | মিশেল পোলনারেফ |
চিত্রগ্রাহক | বিল বাটলার |
সম্পাদক | ম্যারিয়ন রথম্যান |
পরিবেশক | প্যারামাউন্ট পিকচার্স |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ৮৯ মিনিট |
দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
আয় | $৮,৩২৮,৬৬৬ |
লিপস্টিক (ইংরেজি: Lipstick) হল লামন্ট জনসন পরিচালিত ১৯৭৬ সালের ধর্ষণ ও প্রতিশোধ বিষয়ক মার্কিন থ্রিলার চলচ্চিত্র। এতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেছেন মার্গো হেমিংওয়ে, ক্রিস সার্যান্ডন, ও অ্যান ব্যানক্রফ্ট এবং মার্গোর বোনের চরিত্রে অভিনয় করেন তার সহোদরা মারিয়েল হেমিংওয়ে। এতে দেখা যায় একজন ফ্যাশন মডেল তার বোনের সঙ্গীত শিক্ষকের দ্বারা ধর্ষিত হন। জেল থেকে মুক্তির পর সে তার বোনকে ধর্ষণ করে, ফলে সেই মডেল এর নৃশংস প্রতিশোধ নেয়।
লিপস্টিক | |
---|---|
মিশেল পোলনারেফ কর্তৃক অ্যালবাম | |
মুক্তির তারিখ | ১৯৭৬ |
দৈর্ঘ্য | ২৮:৪৪ |
সঙ্গীত প্রকাশনী | আটলান্টিক রেকর্ডস |
চলচ্চিত্রটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন ও গান গেয়েছেন ফরাসি গায়ক মিশেল পোলনারেফ। ১৯৭৬ সালে আটলান্টিক রেকর্ডস থেকে গানের অ্যালবামটি প্রকাশিত হয়েছিল। অ্যালবামের গানগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ও আন্তর্জাতিকভাবে ডিস্কো গান হিসেবে সফলতা অর্জন করে।
নং. | শিরোনাম | দৈর্ঘ্য |
---|---|---|
১. | "লিপস্টিক" | ০৩:৩৩ |
২. | "লিপস্টিক মন্টেজ" | ১২:৩৭ |
৩. | "দ্য র্যাপিস্ট" | ১০:৫৭ |
৪. | "ব্যালেট" | ০২:১৭ |
মোট দৈর্ঘ্য: | ২৮:৪৪ |
লিপস্টিক চলচ্চিত্রটি মুক্তির পর নেতিবাচক পর্যালোচনা অর্জন করে, বিশেষ করে ধর্ষণের ব্যাপারে চলচ্চিত্রের অবস্থান নিয়ে, যা পুরোপুরি স্বার্থসংশ্লিষ্ট বলে ধরা হয়। পর্যালোচনা ভিত্তিক ওয়েবসাইট রটেন টম্যাটোস-এ ৭টি পর্যালোচনার ভিত্তিতে ১৪% রেটিং অর্জন করে। ওয়েবসাইটটির পরিসংখ্যানে উল্লেখ করা হয় "চলচ্চিত্রটি সস্তা স্বার্থসিদ্ধির চলচ্চিত্র যার মাধ্যমে ধর্ষণ ও প্রতিশোধ বিষয়ক সামাজিক অবস্থান তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।[১]
চলচ্চিত্র সমালোচক রজার ইবার্ট ছবিটিকে "নোংরা ছদ্মবেশীধারণকারী ধর্ষণের মত অপরাধের বিরুদ্ধে সাহসী পদক্ষেপ" বলে উল্লেখ করেন।[২] দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর ভিনসেন্ট ক্যানবি ছবিটির জমকালো চিত্রগ্রহণের প্রশংসা করেন, কিন্তু সকল বি শ্রেণিয় চলচ্চিত্রের মত বুদ্ধিভিত্তিহীন বলে উল্লেখ করেন।[৩]
এই চলচ্চিত্রটি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে বলদেব রাজ চোপড়া ১৯৮০ সালে হিন্দি ভাষায় ইনসাফ কা তারাজু নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।[৪]