লুধিয়ানা জেলা ਲੁਧਿਆਣਾ ਜ਼ਿਲ੍ਹਾ | |
---|---|
জেলা | |
স্থানাঙ্ক: ৩০°৫৩′ উত্তর ৭৫°৫১′ পূর্ব / ৩০.৮৮৩° উত্তর ৭৫.৮৫০° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | পাঞ্জাব |
সদর দপ্তর | লুধিয়ানা |
আয়তন | |
• মোট | ৩,৭৬৭ বর্গকিমি (১,৪৫৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)‡[›] | |
• মোট | ৩৪,৮৭,৮৮১ |
• ক্রম | ২২ |
• জনঘনত্ব | ৯৭৫/বর্গকিমি (২,৫৩০/বর্গমাইল) |
ভাষা | |
• সরকারী | পাঞ্জাবী |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+৫:৩০) |
টেলিফোন কোড | ০১৬১ |
যানবাহন নিবন্ধন | পিবি-১০ |
লিঙ্গ অনুপাত | ১০০০/৮৬৯ ♂/♀ |
সাক্ষরতা | ৮২.৫০% |
লোকসভা কেন্দ্র | ১ |
বিধানসভা কেন্দ্র | ১৪ |
ওয়েবসাইট | www |
^ ‡: জনসংখ্যার বৃদ্ধি (২০০১–২০১১): ১৫% |
লুধিয়ানা জেলা (গুরুমুখী: ਲੁਧਿਆਣਾ ਜ਼ਿਲ੍ਹਾ, প্রতিবর্ণী. লুধিআণা জ়িল্হা) উত্তর-পশ্চিম ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের পাঞ্জাব রাজ্যের ২২ টি জেলার মধ্যে একটি। পাঞ্জাবের শিল্পের কেন্দ্রবিন্দু লুধিয়ানা নগর হল জেলা সদর দপ্তর। এখানকার প্রধান শিল্প সাইকেল অংশ নির্মাণ এবং হোসিয়ারি। লুধিয়ানা শহরটি পাঞ্জাব রাজ্যের বৃহত্তম শহর। এই জেলায় আটটি তালুক, সাতটি উপ-তালুক এবং ১২ টি উন্নয়ন ব্লক রয়েছে।[১]
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, জেলার জনসংখ্যা পাঞ্জাবের মোট জনসংখ্যার ১২.৫৯ শতাংশ।[২]
লোদী রাজবংশ থেকে লুধিয়ানা নামটি পাওয়া যায়, যা ১৪৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। মুগল সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে এই এলাকাটি সিরহিন্দ সরকারের অংশ ছিল। মুগল শাসনামলের পরবর্তীকালে জেলার পশ্চিমাঞ্চল রায়কোটের রইসের কাছে ইজারা দেওয়া হয়েছিল। আঠারো শতকের প্রথমার্ধেই তারা মুগলদের থেকে আধা-স্বাধীন হয়ে উঠেছিল। ১৭০৭-১৮৩৫ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে লুধিয়ানা জেলার গ্রামগুলি স্বাধীন হয় এবং স্থানীয় শক্তিশালী শিখ সর্দারদের শাসনের অধীনে ছিল। ১৭৪৭ সালে আহমদ শাহ দুররানি আক্রমণ এবং খান্না কাছাকাছি রাজকীয় বাহিনী লড়াই হয়, যদিও মোগল আহমদ শাহ লড়াই বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছি - তার পরবর্তীতে আক্রমণগুলি মুগলদের দুর্বল করে দিয়েছিল, যা রইসদের ১৭৬০ সালে লুধিয়ানা শহরের নিয়ন্ত্রণ নিতে অনুমতি দেওয়া।[৩] ১৪৭৮ খ্রিষ্টাব্দে চক্বর তলোভান্দি রায়, ১৬৪৮ খ্রিষ্টাব্দে রায়কোট এবং ১৬৮৮ খ্রিষ্টাব্দে জগরাওন '''রাইকোটের রাই পরিবার''' কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়। সূত্র-লুধিয়ানা জেলার। গেজেটর ১৮৮৮-৮৯ ও ১৯০৪। পাঞ্জাবের প্রধানগণ ১৮৯০-১৯০৯ ও ১৯৪০
মহারাজা রঞ্জিত সিংয়ের রাজত্বকালে, লুধিয়ানা একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্রিটিশ সেনানিবাস হয়ে ওঠে। প্রাথমিকভাবে, ১৮০৫ সালে, রনজিৎ সিং লুধিয়ানা দখলে। যাইহোক, ১৮০৯ সালে ব্রিটিশ সরকার পূর্বদিকে তার আগাম দমন করার সিদ্ধান্ত নিয়ে এবং তাকে মোকাবিলা করতে সৈন্য পাঠায়। রণজিৎ সিংকে ব্রিটিশদের সাথে 'চিরস্থায়ী বন্ধুত্ব' চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করা হয়, যা তার কার্যক্রমকে শতদ্রু নদীর ডান তীরে সীমাবদ্ধ করে দেয়। ব্রিটিশ সৈন্য স্থায়ীভাবে লুধিয়ানা মধ্যে অবস্থান নেয় এবং ব্রিটিশ-নিরাপত্তা বাহিনীর অধীন সিআইএস-শতদ্রু রাজ্যগুলি এসেছিলেন।
১৯০১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, লুধিয়ানা জেলায় হিন্দু ধর্মালম্বিদের মোট সংখ্যা ২৬৯০৭৬ জন, বা মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ; মুসলমান ধর্মালম্বিদের মোট সংখ্যা ২,৫৯৩৭ জন বা ৩৫ শতাংশ; এবং শিখ ধর্মালম্বিদের মোট সংখ্যা ১,৬৪,৯১২ জন বা ২৪ শতাংশ।[৪] ১৯৪৭ সালে সম্প্রদায়ের মধ্যে সহিংসতা ও দ্বন্দ্বের কারণে অধিকাংশ মুসলমান পাকিস্তানে চলে যায়।[৫]
লুধিয়ানা পাঞ্জাবের একটি কেন্দ্রীয় শহর, যা উত্তর ভারতের দিল্লি থেকে অমৃতসর পর্যন্ত গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডের পাশে ৩০.৫৫° উত্তর এবং ৭৫.৫৪° পূর্ব অক্ষাংশে অবস্থিত।
লুধিয়ানা পাঞ্জাব রাজ্যের মালওয়া অঞ্চলে সবচেয়ে কেন্দ্রে অবস্থিত প্রশাসনিক অঞ্চল। প্রশাসনিক কাজের জন্য সুবিধার জন্য জেলাটিকে পাতিয়ালা বিভাগ রাখা হয়েছে। এটি উত্তর অক্ষাংশের ৩০°৩৪' থেকে ৩১°০১' এবং পূর্ব রেখার ত৭৫°১৮' থেকে ৭৬°২০' এর মধ্যে অবস্থিত। এটি শতদ্রু নদী দ্বারা উত্তরে বেষ্টিত, যা জলন্ধর জেলার থেকে পৃথক করে। নদী হোসিয়ারপুর জেলার সঙ্গে তার উত্তর সীমানা গঠন করে। অন্যান্য পক্ষের এটা দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব যথাক্রমে পূর্ব রূপনগর জেলা, পশ্চিমে মগা জেলা, এবং বার্নালা, সানগ্রুর এবং পাতিয়ালা জেলার সঙ্গে সাধারণ সীমানা গঠন করে।
জেলার ভূসংস্থান একটি পাললিক সমভূমি সাধারণত প্রতিনিধি। এটি মূলত শতদ্রু নদী গঠন কার্য থেকে উৎপন্ন। নদী দ্বারা জমা করা পলল বা পলিমাটি বায়ু দ্বারা কয়েকটি ছোট ছোট ডাইনি এবং বালির ঢিবিতে পরিণত হয়েছিল। এই বালিয়াড়িগুলির অধিকাংশই জেলার কৃষকদের দ্বারা সমতল করা হয়েছে।
জেলাটিকে শতদ্রু নদীর প্লাবন সমভূমি এবং উঁচু জমির সমভূমিতে বিভক্ত করা যায়।
একটি সংক্ষিপ্ত বর্ষাকাল , গ্রীষ্মকালে খুব গরম ও একটি তীব্র শীতকাল ব্যতীত জেলার জলবায়ুকে শুষ্ক জলবায়ু হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। ঠান্ডা ঋতু নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে মার্চ মাসের প্রথম দিক পর্যন্ত চলে। জুন মাসের শেষ পর্যন্ত গরম ঋতু। জুলাই, আগস্ট এবং সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী জলবায়ু গঠন করে। নভেম্বরের মাঝামাঝি সমায় থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়টি প্রাক-বর্ষ অথবা পরিবর্তনকালীন সময়কাল হিসাবে বলা যেতে পারে। জুন সাধারণত গরম মাস। গ্রীষ্মের সময় গরম এবং ঝলকানি যুক্ত ধুলো-বায়ুবাহিত বাতাস উড়ে যায়। ডিসেম্বর এবং জানুয়ারী সবচেয়ে ঠান্ডা মাস।
লুধিয়ানা-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) | ১৯ (৬৬) |
২১ (৬৯) |
২৬ (৭৮) |
৩৪ (৯৪) |
৩৮ (১০১) |
৩৯ (১০৩) |
৩৪ (৯৪) |
৩৩ (৯১) |
৩৩ (৯২) |
৩২ (৮৯) |
২৬ (৭৯) |
২১ (৬৯) |
৩০ (৮৫) |
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) | ৭ (৪৪) |
৮ (৪৭) |
১৩ (৫৫) |
১৮ (৬৫) |
২৩ (৭৩) |
২৬ (৭৯) |
২৬ (৭৯) |
২৪ (৭৬) |
২৩ (৭৪) |
১৭ (৬৩) |
১১ (৫২) |
৭ (৪৫) |
১৭ (৬৩) |
অধঃক্ষেপণের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ২০ (০.৮০) |
৩৮ (১.৫০) |
৩০ (১.২০) |
২০ (০.৮০) |
২০ (০.৮০) |
৬১ (২.৪০) |
২২৯ (৯.০০) |
১৮৮ (৭.৪০) |
৮৬ (৩.৪০) |
৫.১ (০.২০) |
১৩ (০.৫০) |
২০ (০.৮০) |
৭৩০.১ (২৮.৮) |
উৎস: [৬] |
জেলার দক্ষিণ পশ্চিম থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে আগ্রসর হলে বৃষ্টিপাত বৃদ্ধি পায়। বছরের প্রায় ৭০% বৃষ্টিপাত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হয়ে থাকে। ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত ১৬% বৃষ্টিপাত হয় এবং অবশিষ্ট ১৪% বৃষ্টিপাত বছরের অন্যান্য মাসে হয়ে থাকে।
শতদ্রু ও তার উপনদী বুদ্ধ নালা, জেলার প্রধান জলধারা বৈশিষ্ট্য (হাইড্রোগ্রাফিক বৈশিষ্ট্য) গঠন করে। এইগুলির একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিম্নরূপ।
২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী লুধিয়ানা জেলার জনসংখ্যা ৩৪৯৮৭৩৯ জন যা মোটামুটিভাবে পানামার জনসংখ্যার সমান[৭] বা যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাট রাজ্যের জনসংখ্যার সমান।[৮] জনসংখ্যার হিসাবে জেলাটি ভারতে ৮৭ তম স্থান পেয়েছে (মোট ৬৪০ টির মধ্যে)। জেলার জনসংখ্যা ঘনত্ব হল ৯৭৮ জন প্রতি বর্গকিলোমিটার (২,৫৩০ জন/বর্গমাইল)। ২০০১-২০১১ সালের মধ্যে জেলাটির জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ১৫ শতাংশ। লুধিয়ানা জেলার লিঙ্গ অনুপাত হল ১,০০০ জন পুরুষ প্রতি ৮৭৩ জন নারী এবং শিক্ষার হার ৮২.২ শতাংশ। জেলার শ্রমিকদের সংখ্যা ১২.৮৫ লাখ, যার অর্থ জেলার মোট জনসংখ্যার ৩৬.৭ শতাংশ মানুষ কর্মক্ষম অংশগ্রহণ। জেলার মোট কর্মী বাহিনীর মধ্যে, ১৮.৭% কৃষি খাতে নিযুক্ত, ৫.৬% গৃহস্থালি শিল্পে কাজ করছে এবং বাকি অন্যান্য খাতে/শিল্পে নিয়োজিত রয়েছে।[৯]
লুধিয়ানা জেলা পাঞ্জাব রাজ্যের প্রায় কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। ফলে এই জেলা থেকে রাজ্যে অন্য স্থানে সহজেই চলাচল করা যায়। লুধিয়ানা জেলা রাস্তা ও রেলপথের সাথে ভালভাবে সংযুক্ত রয়েছে রাজ্য ও দেশের বিভিন্ন অংশের সাথে। যেমনটি দিল্লি-অমৃতসর মহাসড়ক ও প্রধান রেলপথের মধ্যে এই জেলা ও জেলার সদর দপ্তর লুধিয়ানা শহরটি অবস্থিত। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলপথ যা জলন্ধর, ফিরোজপুর, ধুরি এবং দিল্লি মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে। জম্মু, অমৃতসর, জলন্ধর, পটিয়া, পঠানকোট, কানপুর, জয়পুর, চণ্ডীগড়, আম্বালা, পানিপথ, দিল্লি, মুম্বাই এবং কলকাতার মত দেশের প্রধান শহরগুলি সঙ্গে লুধিয়ানা জেলা ভালো ভাবে যুক্ত। এই জেলার লুধিয়ানা রেল স্টেশন থেকে ভারতে বেশির ভাগ স্থানে দৈনিক বা সাপ্তাহিক ট্রেনের দ্বারা খুব ভালো যোগাযোগ রক্ষা করে। প্রশাসনিক কারণে স্টেশনটি ফিরোজপুর রেলওয়ে বিভাগের অধীনে রয়েছে। জেলার লুধিয়ানা শহর ও চণ্ডীগড়ের মধ্যবর্তী রেল লাইন ২০১৩ সালে খোলা হয়েছে। এমনকি ভারত সরকার এই জেলার লুধিয়ানা শহর ও কলকাতার মধ্যে একটি ডেডিকেটেড মালবাহী রেল ট্র্যাক নির্মাণ শুরু করেছে। এছাড়া এই জেলার মধ্যে সড়ক পথে যোগাযোগ রক্ষার জন্য বাস পরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে। বাস পরিবহনের দ্বারা পাশের লেজার সঙ্গেরও যোগাযোগ রক্ষা করা হয়।
পাঞ্জাবের অন্যান্য জেলার বাসিন্দাদের সাথে বাস পরিবহন দ্বারা লুধিয়ানা জেলা সংযুক্ত। বেশ কয়েকটি প্রধান জাতীয় মহাসড়ক, জাতীয় মহাসড়ক ১ , জাতীয় মহাসড়ক ৯৫, জাতীয় মহাসড়ক ১১, জাতীয় মহাসড়ক ২০ এই জেলার মাধ্যমে প্রবেশ করে। পাঞ্জাব রাস্তাঘাটে পরিবহন পরিষেবা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এবং বেসরকারী বাস অপারেটরদের দ্বারা সরবরাহ করা হয়।
তহবিলের অভাবের কারণে রাজ্য সরকার এই প্রকল্পটি বাতিল করেছে। [১১][১২] বর্তমানে রাজ্য সরকার লুধিয়ানা মেট্রো নির্মাণের জন্য কেন্দ্র সরকারের [১৩][১৪] সঙ্গে একটি স্মারকলিপি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই হালকা ট্রানজিট সিস্টেমটি প্রায় ২৫ বছর লুধিয়ায় পরিবেশন করবে। লুধিয়ানা মেট্রোতে দুইটি রুট বা রেলপথ থাকবে। মেট্রোর এই দুটি করিডোরের বেশ কিছু রাস্তা থেকে কিছুটা উড়ের উড়াল পথে নির্মিত হবে। [১৫][১৬][১৭][১৮]
এই জেলার একমাত্র বিমানবন্দরটি লুধিয়ানা শহরে অবস্থিত। বিমানবন্দরটি সাহেনওয়াল বিমানবন্দর (আইএটিএ: এলএইচ, আইসিএও: ভিলড) দ্বারা পরিবেশিত হয়), বা "লুধিয়ানা বিমানবন্দর" নামে পরিচিত। এটি গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোডে লুধিয়ানা থেকে ৫ কিলোমিটার (৩.১ মাইল) দক্ষিণ-পূর্বে সাহেনওয়াল শহরের কাছে অবস্থিত।
বিমানবন্দরটি ১৩০ একরের বেশি জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে আছে। বর্তমান বিমানবন্দরটি একই সঙ্গে ৪০ জন যাত্রীর আগমন / প্রস্থান মিটমাট করতে পারে। [১৯] লাগেজ ডেলিভারি নিজে করা হয়। এয়ার ইন্ডিয়া আঞ্চলিক[২০] বিমান সংস্থা সপ্তাহে চার দিন উড়ান পরিষেবা প্রদান করে বিমানবন্দরটি থেকে। দিল্লি, সিমলা এবং কুলু রুটে ২০১৮ সালের মে মাসে আরেকটি উড়ান পরিষেবা চালু করবে এয়ার ডেকান ।
বিমান সংস্থা | গন্তব্যস্থল |
---|---|
অ্যালায়েন্স এয়ার | দিল্লি |
এয়ার ডেকান | দিল্লি, সিমলা, কুলু-মানালি (শুরু ১৪ জুন ২০১৮) |
|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)External link in |publisher=
(help)
Panama 3,460,462 July 2011 est.
Connecticut 3,574,097